Popular
আজকের সবচেয়ে আলোচিত খবর এবং ঘটনার সাথে থাকুন। সেলিব্রিটিদের খবর থেকে শুরু করে বিনোদনের সবকিছু।
হাসপাতালে শর্ট সার্কিটের আগুন: সরকারের নীরবতায় আতঙ্কে জনতা, আতঙ্কের ধোঁয়ায় কি আসছে নতুন রাজনৈতিক মোড়?
হাসপাতালের ওটিতে শর্ট সার্কিটের ফলস্বরূপ অগ্নিকাণ্ডের খবর শুনে, জনসাধারণের মনে এখন নতুন উদ্বেগ। ক্ষমতার শীর্ষে যারা রয়েছেন, তারা কি শুধুই ধোঁয়ার আড়ালে নিজেদের লুকাতে জানেন? এক প্রাণহীন রাজনীতিতে অগ্নি নির্বাপনের ঢল, অথচ জনগণের নিরাপত্তার প্রশ্নে যে ভয়াবহতা সমস্যার গভীরে অনুদিত—তা কি রাষ্ট্রের জন্য এক শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা নয়?
বিজেপির মহিলা মোর্চার বিক্ষোভ: রাতভর অবস্থানের পর রূপার গ্রেফতার, রাজনীতির নাটকে নতুন অধ্যায়!
পাটুলি থানার সামনে বিজেপির মহিলা মোর্চার সদস্যদের বিক্ষোভে আবারও দেখা গেল রাজনৈতিক নাটকের এক নতুন পর্ব। রূপার ধরপাকড়ের মাধ্যমে সরকারের বৃহত্তর সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা প্রকাশ পায়—শাস্তির ভয়ে সংবাদপত্রের কলমও চুপ করে যায়। তবে, জনগণের চেতনা কি নষ্ট হবে? নাকি এ বিক্ষোভ তাঁদের মনোজাগতিক পরিবর্তনের সূচনা? রাজনীতির এই অলিন্দে আসল প্রশ্ন হলো, সত্যি কি গণভোক্তা আওয়াজ কখনও শোনা যাবে?
“গুলি ও পালানো পাচারকারীরা: বনরক্ষায় সরকারের ব্যর্থতা নাকি জনতার বুদ্ধিদীপ্ত প্রতিরোধ?”
অথচ গভীর অরণ্যে যখন গুলি চলছে, তখন দেশের রাজনৈতিক মহলে শান্তির বুলি গাওয়া হচ্ছে। পাচারকারীরা পালিয়ে গেলেও, একটি আলপাকাকে উদ্ধার করা হলো—যা দেশের শাসকদের ভবিষ্যতের চাইতে অনেক বেশি মূল্যবান। কী আশ্চর্য! মন্ত্রী নিশ্চয়ে ফেসবুকে ‘পেশাদারী’ বক্তৃতা দিয়ে এই ঘটনার আলোকপাত করবেন, তবে জনতার মন পড়লে হয়তো তাঁরা আর শান্তিতে ঘুমাতে পারবে না।
“বিজিবির ‘অভিজ্ঞান’: ইউসুফপুরে ভারতীয়দের গ্রেফতার, সীমান্ত সুরক্ষায় প্রশ্নবিদ্ধ সরকারের কার্যক্রম!”
রাজশাহির ইউসুফপুর সীমান্তে বিজিবির হাতে ধরা পড়া দুই ভারতীয় নাগরিকের ঘটনায় রাজনৈতিক বাতাসে নানা গুঞ্জন উঠেছে। সরকারের সীমান্তরক্ষার অঙ্গীকার, কিংবা প্রতিবেশী দেশের নাগরিকদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি—সবই প্রশ্নের সম্মুখীন। এই খণ্ডযুদ্ধের পেছনে যে গভীর রাজনৈতিক নাটক রয়েছে, তা গোটা সমাজকে ভাবিয়ে তুলেছে। নেতাদের প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবতার পাহাড়ে আজও অপূর্ণতা রয়ে গেছে; সুতরাং, বাণিজ্যকে কাঁপিয়ে দেওয়া আলোচনাই যেন পরিণত হয়েছে নতুন আন্দোলনের সূতিকাগার। সত্যিই, পরিস্থিতি কতটা সরল বা জটিল, তা বুঝতে আমাদের এখনও সময় লাগবে।
“উৎসবের মহালয়া: তৃণমূলের দেবাংশুর তীর্যক মন্তব্যে ‘বয়কট’ ডাকারদের উপর সমাজের ক্ষোভ প্রকাশ!”
মহালয়ার সুভাষিণী সন্ধ্যায় মণ্ডপে জনজোয়ার যেন উৎসবের কালোচ্ছবির বিপরীতে, দেবাংশু ভট্টাচার্য তৃণমূলের মুখপাত্র হয়ে ‘উৎসবে ফিরছি না’ স্লোগানকে বামপন্থার ছোঁয়া দিলেন। এমনকি, সাম্প্রতিক বয়কটের ডাক যেন রাজনীতির নাটকে এক অভিনব চরিত্র—যার দিকে সাধারণ মানুষের আবেদন নেই! আমাদের সমাজের এই দ্বন্দ্বপূর্ণ মোড় স্রোতস্বিনী বাঙালির চেতনা নিয়ে কি সংকটের ফসল, নাকি উৎসবের অন্তর্গত সৌন্দর্যের খোঁজ?
“স্থানীয় কাউন্সিলরের অদৃশ্যতা: অভিযুক্তদের পক্ষে রাজনৈতিক খাতির, জনগণের মাঝে উঠছে প্রশ্নবোধক চাঞ্চল্য!”
লোকাল কাউন্সিলর অনিতা কর মজুমদার mysteriously গায়েব, আর তার লোকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠেছে এলাকায় নানা অস্বচ্ছতার। রূপার অভিযোগ, অভিযুক্তদের নিরাপদে বের করে নিয়ে যাচ্ছে তারই চক্র। কত নাটকের আড়ালে দলের নেতাদের এই আত্মগোছানো যেন রাজনৈতিক নাটকের কাহিনীকেই মনে করিয়ে দেয়। গবর্নেন্সের এই অদ্ভুত টানাপোড়েনে জনমানসে কি নতুন চেতনার উদয় হবে, নাকি সবই আগের মতোই থাকবে? কৌতূহল যেন গলাকাটা সোহরাওয়ার্দীতে, আর আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থায় স্পষ্ট লগ্নের অন্ধকার।
মহালয়ার দিনে শ্রীভূমিতে দেবীর সোনালি আর্শিবাদ: ভিড়ের মাঝে রাজনীতির দুর্মূল্য স্রোত!
মহালয়ার সন্ধ্যায় শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবে মানুষের ঢল, যেন প্রত্যাশার মধ্যে মুডি মিনার নির্বাচন। তিরুপতি বালাজির থিমে মা দুর্গার সোনার গয়না শোভিত, অথচ সমাজের বহুমাত্রিক সংকটের বোধগম্যতা রয়ে গেছে অদৃশ্য। এত উল্লাসের মাঝে প্রশ্ন, সরকারী প্রতিশ্রুতির বিষয়টি কি শুধুই সজ্জার নয়?
মহালয়ার আলো নিভেছে: নির্যাতিতা চিকিৎসকের মায়ের হতাশা রাজনীতির আড়ালে সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের গল্প।
মহালয়ার আগে বাড়ির আলো ঝলমল করত, কিন্তু এবারের উৎসব যেন হতাশার আড়ালে। চিকিৎসকের মা বলেছেন, মেয়ের শোকের মধ্যে পুজোর আনন্দ খুঁজে পান, তবুও সমাজের এই নিষ্ঠুরতা প্রশ্ন তুলে, আমরা কতটুকু উন্নত? নেতাদের অঙ্গীকার কি শুধু কল্পনায়? রাজনীতির চিরকালীন নাটক কি সমাজকে সত্যিই আলোকিত করতে পারবে?
“রাস্তার বেহাল দশা: কাউন্সিলরের কথায় জনসমাজের অস্থিরতা, মেরামতির প্রতিশ্রুতি কি প্রকৃতিই অধরা?”
লোকাল কাউন্সিলরের বক্তৃতায় যদিও এলাকার সমস্যা অনুমোদন পেয়েছে, বাস্তবতা হল, রাস্তার বেহাল দশা প্রতি বছরেক বেড়ে চলেছে। জনগণের দুর্ভোগ শেষ করতে szybćen m가gandescent সেবা অব্যাহত, কিন্তু কি আশ্চর্য, কতৃপক্ষের কাজ শুধু শব্দে, কাজের জগত তো অতীতে ফেলে। বাস্তবতার বেদনা বোঝার যোগ্য, অথচ তাঁরাই আবার 'রাস্তায় যা চলেছে'— এক অদ্ভুত যাত্রা।
“রানাঘাটের মহা প্রতিমার উঁচু চাঁদোয়—রাজনৈতিক উচ্চাঙ্গে আঘাত, অভিজ্ঞানহীনতার দৃষ্টান্ত!”
রানাঘাটের ১১২ ফুটের দুর্গা প্রতিমার উচ্চাকাঙ্ক্ষা দেখা দিলো আরেকটি সমাজের বাস্তবতার প্রতিফলন। উদ্যোক্তারাও বুঝলেন, উচ্চতার যত গান, প্রতিটি পাদদেশে আয়না বাওয়ার আবেগের ভাঙন। এখন প্রতিমা নয়, প্রয়োজন মানুষের ভিতরের মানবিক উঁচাইটুকু। রাজনীতি কি কেবল গথন? নাকি প্রকৃতিপ্রেমী মুখোশের অন্তীদর্শন!