Popular
আজকের সবচেয়ে আলোচিত খবর এবং ঘটনার সাথে থাকুন। সেলিব্রিটিদের খবর থেকে শুরু করে বিনোদনের সবকিছু।
শাহরুখ খানের দেহরক্ষক রাভি সিং: বলিউডের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন বিতর্ক, শিল্পের অদ্ভুত প্রতিচ্ছবি!
শাহরুখ খানের ব্যক্তিগত দেহরক্ষক রবি সিং বর্তমানে বলিউডের সর্বোচ্চভাবে বেতনপ্রাপ্ত নিরাপত্তা কর্মী। সালমান খান, অমিতাভ বচ্চন এবং দীপিকা পাড়ুকোনের দেহরক্ষকদের পেছনে ফেলে, এই অবস্থানটি বলিউডের দেহরক্ষকদের অর্থনীতির বিশাল ব্যবধানকে তুলে ধরে। সিনেমার আড়ালে, নিরাপত্তার এই খরচ সমাজের মূল্যবোধ এবং তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের সচেতনতা বাড়াচ্ছে।
মমতার ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণায় কি গোপন বোঝাপড়ার আড়ালে বিক্ষুব্ধ চিকিৎসকদের কষ্টকে উপেক্ষা করা হচ্ছে?
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের কথা; কিন্তু সেই ক্ষতি কি টাকা দিয়ে মাপা যায়? ডাক বিভাগের কর্মীরা অধিকার চাওয়ার জন্য যেভাবে ধরনায় বসছেন, তার পেছনে নবান্নের নীরবতা নগ্ন চিত্র তোলে। কালীঘাটে নবান্নের আড়ালে বৈঠক? সাধন আর সাধনার এই বাজে খেলা সমাজে প্রশ্ন তোলে, নেতৃত্বের আসল মুখ কি আসলে শুধুই নাটকের অংশ?
“শহরের গনেশ উৎসবে বাবার সঙ্গে গাওয়া: নতুন প্রজন্মের সুর যেন পুরনো জাদুর রুন্নতি!”
বাংক্রুর নতুন অপেরা: সঙ্গীতের ধারায় বাবা শাহান ও পুত্র মাাহী ভারতীয় সঙ্গীত জগতের প্রিয় অঙ্গনের নতুন মুখ মাাহী এখন সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। সম্প্রতি গনেশ উৎসবে বাবা শাহানের সঙ্গে একটি জমজমাট পরিবেশনায় সুরের জাদু দেখিয়েছেন। মাাহী বলেন, বাবা শাহানের কাছ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি গায়কের জীবনকে গ্রহণ করেছেন, অথচ চাপের মাঝেও নিয়মিত শিখে যাচ্ছেন। বাবার অর্জনের কাহিনীতে একটি নতুন প্রজন্মের গায়ক হিসেবে মাাহী স্বপ্ন দেখছেন, যেখানে সঙ্গীতের তালে তিনি নতুন পথের সন্ধান পাবেন। এই বাবা-ছেলের সম্পর্কটিও একে অপরের মাধ্যমে শিল্পের গভীরতা ও সংস্কৃতির বিকাশ রচনা করছে।
“কােষ্ঠি থেকে শুরু, বর্ষার জল নয়—করেনা কাপূরের ‘দ্য বকিংহাম মার্ডার্স’ নিয়ে বলিউডের নৈরাশ্যের গল্প!”
করণ কপূর খানের ‘দ্য বাকিংহাম মার্ডারস’ ভারতীয় বক্স অফিসে শুরুতেই হতাশ করেছে। মাত্র ১.১৫ থেকে ১.৩৫ কোটি রুপি সংগ্রহ করে এটি বাজারে নেতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ছবির ট্রেলারের কারণে দর্শকদের আকর্ষণ কমে গেছে, যা চলচ্চিত্রের শিল্পে প্রযোজকের প্রতি সংশয়ের সঞ্চার করেছে। এখন দেখার বিষয়, শনিবার ও রবিবার ব্যবসা বাড়িয়ে সোমবারের পরীক্ষায় সফল হতে পারে কিনা।
“মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির আগে ডাক্তারদের বৈঠক: সঙ্গীত আর সঞ্চার, জনগণের জন্য খুলতে পারে নতুন দৃশ্যপট!”
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী গিয়েছিলেন ডাক্তারদের সঙ্গে আলোচনা করতে, কিন্তু কিছু জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক যেন নাটকীয়তা বাড়ানোর খেলা। মুখোশের আড়ালে চলা এই আলোচনা যদি জনমানসে লাইভ হত, তবে হয়তো জনগণকেও বুঝতে সুবিধে হত। চিত্রনাট্যের পেছনে গোপনীয়তা ও বক্তৃতার অলঙ্করণে, শাসন ব্যবস্থা কি সত্যি স্বচ্ছ, নাকি শুধুমাত্র টেলিভিশনের পর্দায় একটি প্রদর্শনী?
“কলকাতা পুলিশের প্রতি জনগণের অবিশ্বাস: বিনীত গোয়েলের বক্তব্যে উন্মোচিত হলো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার নতুন রাজনীতি!”
কলকাতা পুলিশের প্রতি জনসাধারণের বিশ্বাস হারানোর মধ্যে রয়েছে সমাজের নৈতিক বিপর্যয়, যেখানে বিনীত গোয়েল অসৎ উদ্দেশ্যে গণমাধ্যমের প্রচারের কটাক্ষ করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়া ও খবরের মানহানির পেছনে ক্ষমতার খেলায় নাগরিকতার মর্যাদা হতাশার পৃষ্ঠে লেখা, যেন রাষ্ট্রের গায়ের চামড়া এলোমেলো হয়ে গেছে, আর মিষ্টি কথা তো যেন তালগোল পাকিয়ে ঘরের কোণে পড়ে রয়েছে।
“মেয়রের মস্কো সফর রোধ, কেন্দ্রে রাজনৈতিক অসহিষ্ণুতা বৃদ্ধি – জয়প্রকাশের তীর্যক সমালোচনা”
নবান্নের তলানিতে লুকিয়ে থাকা গুহ্য রাজনীতির বলি, কলকাতা মেয়রের মস্কো সফর বাতিল হয়েছে সরকারি আশঙ্কার প্রশ্নবাণে। কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনার ভয়ে নিষিদ্ধ এই যাত্রা, অথচ তৃণমূলের জয়প্রকাশ মজুমদার কেন্দ্রকে কাঠগড়ায় তুললে তো রাজনীতির খেলার ময়দানেই যেন এক নতুন শ্বাসপ্রশ্বাস। সমাজের আসল মানচিত্র কি সত্যিই এতটাই অন্ধকার?
“জুনিয়র ডাক্তারদের উপর হামলার পরিকল্পনার অডিয়ো ক্লিপ: রাজ্য সরকারের ব্যর্থতা ও তৃণমূলের নতুন মরশুম!”
বর্তমানে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে রাজ্য সরকারের বৈঠক না হওয়া একটি জাতীয় বিতর্কের সৃষ্টি করেছে, যেখানে শাসকের উদাসীনতা এবং গোপন পরিকল্পনা উন্মোচিত হয়েছে। এই অডিয়ো ক্লিপটি যেন তৃণমূলের হাতে নতুন অস্ত্র, সমাজের নিঃশ্বাসকে ভারাক্রান্ত করে তুলেছে। এদের মধ্যে একদিকে প্রশাসনিক অক্ষমতা, অন্যদিকে সমাজের নিরাপত্তাহীনতা—সব মিলিয়ে রাজনীতির মঞ্চে এক অদ্ভুত নাটকের সূচনা ঘটেছে।
“উত্তরবঙ্গ লবির হাতের খেলা: বাংলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার কুক্ষিগত সঙ্গীত ও ক্ষমতার নাট্যদল!”
বাংলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা এখন 'উত্তরবঙ্গ লবি'র হাতে, যেখানে রাজনৈতিক গুণ্ডামি আর মুষ্টিমেয় স্বার্থের দলিত হয়ে পড়েছে শাসনব্যবস্থার মুখ। এই লবির সদস্যদের প্রতিষ্ঠা, টাকাপয়সা আর ক্ষমতা—ব্যবস্থাপনা যেন বিপরীত জাদুর খেলা। জনগণের স্বাস্থ্য নয়, বরং প্রশাসনিক ডামাডোল, আর আমরা নির্বাক观দী।
“মালদার মানিকচকে রাজনৈতিক সহিংসতার চিত্র: কংগ্রেস নেতা মহম্মদ সইফুদ্দিনের খুনের ঘটনা চিহ্নিত করছে অব্যবস্থার কালো ছোঁয়া”
আজ সকালে মালদার মানিকচকে কংগ্রেস নেতা মহম্মদ সইফুদ্দিনের খুনের ঘটনা যেন আমাদের রাজনীতির অন্ধকার দিকগুলো উন্মোচন করে। স্থান থমথমে, বোমাবাজির ভেতর কি আদৌ কোনো মানবতা অবশিষ্ট আছে? জনতার পাশে থাকা নেতাদের ভাগ্য এখন কি কেবল রক্ত ও হিংসার খেলায় বন্দি? গণতন্ত্রের কাহিনি কি শুধুই এক রক্ত-মাংসের উপাখ্যান, নাকি এভাবেই আমরা নিজেদের সামাজিক পরিসরকেও আক্রমণ করছি?