Popular
আজকের সবচেয়ে আলোচিত খবর এবং ঘটনার সাথে থাকুন। সেলিব্রিটিদের খবর থেকে শুরু করে বিনোদনের সবকিছু।
“মহিলাদের রাত দখল নিয়ে মালদার নেত্রীর আজব তত্ত্ব: বাম-বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণ ও রাজনৈতিক চরিত্রের ধারণা”
মালদার তৃণমূল নেত্রীর রাতের দখল নিয়ে তাজ্জব তত্ত্ব কল্পনায় যেন রাজনীতির নাটকীয়তার নতুন অধ্যায় খুলে গেল। বাম-বিজেপি বিরুদ্ধে কঠোর ভাষণে তিনি জনতার আলোচনায় এক অদ্ভুত সুর তুলছেন, যা সমাজে বর্তমান শাসনের সমস্যা ও প্রতিবাদকে আরো তীব্র করছে। রাজনৈতিক পরিবেশের যেমন চলছে, তেমনই সমাজে ক্রমশ বেড়ে চলেছে অসন্তোষের ঢেউ, যেন রবীন্দ্রনাথের ছন্দে উপহাস করছে শাসকদের।
শাহিদ কপুরের ‘বাডাস’ চরিত্রের সমাহারে, বলিউডের নতুন অধ্যায়ের দিকে যাত্রা: আনন্দ আর দ্বন্দ্বের খেলা!
নতুন খবর অনুযায়ী, বলিউডে শাহিদ কাপূরের জনপ্রিয়তা আবারও বাড়ছে, কারণ তিনি নাড়িয়াদওয়ালার নাতির পরিচালনায় এবং বিশাল ভারদ্বাজের দিশানির্দেশে একটি অ্যাকশন মুভিতে কাজ করতে যাচ্ছেন। শাহিদের জীবনের গতির অনন্য সব "ব্যাডাস" চরিত্রগুলো এই মুহূর্তে দর্শকদের আকৃষ্ট করছে। তাঁর অভিনীত রাঘুনাথ নামদেও, কারণ, এবং কাবির সিংয়ের মতো জটিল চরিত্রগুলো প্রতিদিনের জীবনের নানা দিক এবং সমাজের নৈতিক সংকট তুলে ধরছে। ফলে, এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে শাহিদ কাপূর যেন বলিউডের নতুন গল্প বলার ধরণকে বদলাচ্ছেন, যা আজকের দর্শকদের স্বাদে আরও বেশি প্রাসঙ্গিক।
“জুনিয়র ডাক্তারদের সংঘর্ষ: তিন বনাম পাঁচ, আলোচনার সেতু বা ব্যর্থতার জলরাশি?”
এখন জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে চাপানউতোর চলছে; একদল চাইছে তিনটি দাবি মানলে আলোচনা শুরু হবে, অপরদল পাঁচটি দাবি না মানলে আলোচনার প্রয়োজন নেই। প্রশাসনও বলছে, "লাইভ স্ট্রিমিং হবে না।" এ দিকে, রাজনৈতিক নাটকের মঞ্চে জনগণের আশা ও হতাশা ঝলমল করছে—মাঝে মাঝে মনে হয়, দাবি আর আলোচনা যেন কেবল ক্ষণস্থায়ী আবহাওয়া, যা পরিবর্তন হয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের whims অনুযায়ী। সমাজের স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে ভাবার সময় অথচ পলিটিশিয়ানদের খচ্চরখালির মতো আচরণে শঙ্কা রয়েই যায়।
“বলিউডের আড়ালে Modi পরিবারের গল্প: কাহিনীর পরিবর্তন ও সমাজের ওপর সিনেমার প্রভাবের মিষ্টি-সাহিত্যিক সমালোচনা”
বলি-দুনিয়ার আলোচনার কেন্দ্রে যেমন রয়েছে শিল্পী ও তাদের অভিনয়, তেমনই মাঝে মাঝে উঠে আসে সমাজ ও পারিবারিক পটভূমির গল্প। সম্প্রতি, প্রধানমন্ত্রী মোদির আগে থেকেই পরিচিত স্ত্রী জাশোদাবেনের যত্নে থাকা তিন অন conocido ভ্রাতার সাথে সম্পর্ক নিয়ে নানা আলোচনা হচ্ছে, যা চলচ্চিত্রের কাহিনীর পরিবর্তন, মিডিয়া প্রতিনিধান এবং দর্শকের উদ্ভাবনী পছন্দের উপর প্রভাব ফেলছে। এসব ঘটনাবলী থেকে আমরা বুঝতে পারি যে, গল্প বলার পদ্ধতি ও চরিত্রায়নের বিকাশের সাথে সাথে দর্শকদের সামাজিক টানাপোড়েনে প্রতিফলিত হয়, যা বলিউডের জন্য একটি নতুন প্রেরণা হিসেবে কাজ করছে।
বলিউডে নতুন রক্তব্রহ্মাণ্ডে কবির চোখে, গাব্বির অ্যাকশন-ফ্যান্টাসি, কি সার্থকতা আর উত্তেজনা?
বলিউডের নতুন সিরিজ 'রক্ত ব্রহ্মাণ্ড - দ্য ব্লাডি কিংডম'-এ প্রবেশ করছেন স্বর্ণালী অভিনয়শিল্পী ওয়ামিকা গাব্বি। তিনি মুম্বাইতে একটি ভিন্নধর্মী কাহিনীতে চ্যালেঞ্জিং রোলের জন্য কঠোর প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। রাজ ও ডিকে এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্সের মধ্যে এই সহযোগিতা সম্ভাব্য গল্পtelling-কে নতুন মাত্রা দেবে। তবে গাব্বির আগামী সিনেমা 'বেবি জন' এর জন্য অপেক্ষা করছে দর্শক, যা ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পাবে।
মৎস্যজীবীদের নিখোঁজে গভীর উদ্বেগ, প্রশাসনের ‘ক্ষমতা’ ও সমাজের ‘নিষ্ক্রিয়তা’ আবারো প্রশ্নবিদ্ধ!
মৎস্যজীবীদের খোঁজ না পাওয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন পরিবারের সদস্যরা মালিকের বাড়িতে ভিড় করছেন, যেন ক্ষমতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা সত্ত্বা তাদের আত্মার কথা শুনবে। রাজনৈতিক নেতৃত্ব কি কখনো জনগণের উদ্বেগকে গুরুত্ব দেয়? সমাজের এই অশনিসংকেতের মাঝে, বিবেকবানদের উদ্বেগ যেন শুধুই এক গল্পের কাহিনি, যার লিপিবদ্ধতা নির্বাচন বিধি।
“বিশ্বভারতীর ছাত্রী অনামিকা সিংয়ের মৃত্যুর আড়ালে: টাকার জন্য জীবনের দাম? সমাজ ও রাজনীতিতে প্রশ্নে ভরা পাঠ!”
বিশ্বভারতীর ছাত্রীর মৃত্যুতে গভীর উদ্বেগ ও রহস্যের খোঁজে সমাজের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। অর্থের জন্য জীবনের তRecognition সমস্যা, এবং যেখানে সরকারের প্রদত্ত সাহায্য দিনে দিনে আরও কমছে, সেখানে উইন্ডোতে উদ্ধার করা হোয়াট্সঅ্যাপ চ্যাটগুলি যেন মুখোশ খুলতে বসেছে। একটি প্রশ্নই এবার আলোচনায়: আমরা কি জীবনস্বরূপের যত কলঙ্ক, তা মুছে ফেলতে পারব?
দেবাশিসবাবুর ঢাকার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল হাইকোর্ট, ফুল মালায় স্বাগত, রাজনৈতিক নাটক অব্যাহত!
নবজাগরণের আবহে দেবাশিসবাবুর ফিরে আসার ঘটনাটি যেন রাজনৈতিক রঙের পালাবদলের এক চিত্রকল্প। আদালতের নিষেধাজ্ঞা এবং পরে ফুল মালায় স্বাগত—এ যেন একটি নাটকের দুইAct। সমাজের নৈতিকতা আর নেতৃত্বের দায়িত্ববোধ কি তবে ফুলের বিনিময়ে উজ্জ্বল হয়? ক্রমবর্ধমান জনসমর্থন কেবল উভয়িনার জন্য, নাকি বৃহত্তর মানুষের বিবেকে প্রশ্ন তোলার জন্য?
“সন্দীপের চিঠি: রাজনীতির মঞ্চে খুন এবং চাকরি ছাড়ার অদ্ভুত নাটক!”
এখনকার রাজনৈতিক মঞ্চে, সন্দীপের চাকরি ছাড়ার চিঠি যেন এক পাহাড়ে ধসের প্রকাশ—যেখানে নিরাপত্তা প্রশ্নের মুখোমুখি সমাজ। আড়ালে থাকা নেতাদের দুর্বলতা আর দুর্নীতির আতিশয্য, জনগণের অবিশ্বাসকে আরও গভীর করে তুলছে। আরজি করে খুনের ঘটনার পর সাম্প্রতিক পরিস্থিতি আমাদের ভাবায়, সত্যিই কি আমরা নিজের গৃহে আরাম বোধ করি, নাকি এই রাজনীতির অন্ধকারে আলো খুঁজে বেড়াচ্ছি?
রাজ্য সরকার নির্বাচনের পথে, পাহাড়ের দলগুলি কেন শান্ত? উন্নয়ন না হলে কি সত্যিই মিটবে জনগণের সমস্যা?
কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে রাজ্য সরকারের কাজ শুরু হলেও পাহাড়ের রাজনৈতিক দলগুলি যেন ঘুমিয়ে আছে। ভোটের প্রস্তুতি নেই, অথচ পুরসভার নির্বাচন হলে উন্নয়ন দ্রুত সূচনার পথে। স্থানীয়দের সমস্যার সমাধানের জন্য নেতা নেই, কিন্তু নির্বাচনের পালে হাওয়া লাগলে সঙ্কট দ্রুত সমাধান হতে পারে। সভ্যতার অঙ্গনে এমন গা-ছমছমে অবস্থায়, মনে হচ্ছে রাজনৈতিক নাটকের পর্দা খোলার অপেক্ষায় সবাই।