Entertainment
বাংলা বিনোদন জগতে কি হচ্ছে? সিনেমার নতুন রিলিজ, তারকাদের সাক্ষাৎকার এবং আরও অনেক কিছু একসঙ্গে।
অভিনয় ও ফ্যাশনের মোড়ে এঁকেবেঁকে ওঠে; ঐশ্বরিয়া রাইয়ের ‘প্যারিস ফ্যাশন উইকে’ সম্ভ্রম প্রদর্শন, ত্রুটি হয়েছে আড়ালে!
প্যারিস ফ্যাশন উইকে আইশ্বর্য রাই বচ্চনের একটি বড়ো পোশাকের ভুল সবাই প্রাথমিকভাবে লক্ষ্য করেনি, কারণ তার দৃঢ় পদক্ষেপে তা আড়াল হয়ে গেছে। এই ঘটনা আবার প্রমাণ করে, দর্শকদের কাছে ডিসপ্লে আর প্রেজেন্টেশনের গুরুত্ব কতটা, যেখানে অভিনিদে স্বরূপ এবং স্টাইলের মধ্যে একটি নির্ভীক ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি।
“অস্কারে ভারতীয় চলচ্চিত্রের গর্ব: ‘লাপাটা লেডিসের’ গল্পে পাঁছ ঋতুর পরিচয় ও বিনোদনের নতুন অভিজ্ঞতা”
জিও স্টুডিওসের প্রযোজনায় কিরণ রাওয়ের "লাapata লেডিস" হল ভারতের ৯৭তম একাডেমি পুরস্কারের অফিসিয়াল প্রবেশপত্র। ছবিটি আধুনিক সামাজিক বিষয়বস্তু নিয়ে একটি হালকা-ফুলকা কমেডি, যা দর্শকদের মনে দাগ কাটছে। আমির খানের সহযোগিতায় নির্মিত এই সিনেমাটি পরিচায়ক ওঁর দলীয় শ্রমের প্রতিফলন। চলচ্চিত্র শিল্পে পরিবর্তিত পNarrative এবং দর্শকের চাহিদার প্রতিফলন ঘটিয়ে, "লাapata লেডিস" আন্তর্জাতিক পরিসরে ভারতীয় সিনেমার মানচিত্রে নতুন পালক যোগ করতে চলেছে।
“রাজনীতি: শুনানির পিছিয়ে যাওয়ার গল্পে শক্তির খোঁজে জনগণের হতাশা, কি নিস্তব্ধ হচ্ছে সততার সুর?”
রাজনৈতিক ক্ষেত্রের এই জটিল উত্থান-পতনে, শুনানির প্রয়াসে পিছিয়ে যাওয়া যেন একটি নাটকীয় চিত্র। নেতাদের মাঝে এক অদ্ভুত প্রতিযোগিতা, যেখানে জনশ্রুতি এবং সরকারের প্রতিশ্রুতির শক্তি যেন মাধুর্যের অন্ধকারে ঢাকা পড়ছে। সমাজ নিরব, কিন্তু মননে যা চলছে, তার প্রভাব গম্ভীর, তাও হাস্যকর।
“রুবিনা দীলাইক ও সানা খান: পুরনো চিন্তার পর্দা উল্টে, আমাদের আধুনিক চলচ্চিত্র মহল কতটা পিছিয়ে?”
রুবিনা দিলাইক যখন তার পডকাস্টে সানা খানের আমন্ত্রণ জানান, তখন উভয়ের মধ্যে একটি বিতর্কিত মন্তব্যের বিষয় শুরু হয়। ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে এই ধরনের সমালোচনার উত্থান আমাদের দেখায়, কিভাবে সিনেমা ও মিডিয়ার মাধ্যমে সমাজের মানসিকতা এবং গল্প বলার ধরণ পরিবর্তিত হচ্ছে। দর্শকদের পরিবর্তনশীল চাহিদা ও বিষয়বস্তু নির্বাচনের ভিত্তিতে অভিনেতাদের দায়বদ্ধতা বাড়ছে।
“কলঙ্ক রুখে, তুম্ববাদের পরিচালক একটি নতুন ত্রয়ী নিয়ে বাস্তবতার সন্ধানে!”
রাহী অনিল বারভে, 'তুম্বড' ছবির পরিচালক, সিক্যুয়েলে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণা দিয়েছেন, কারণ তিনি একটি ত্রয়ী সিনেমা তৈরিতে ব্যস্ত। 'পাহাড়পাঙ্গিরা' এবং 'পাকশীতীর্থ' নিয়ে তাঁর কর্ম পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে, তিনি নারীবাদ এবং সামাজিক সমস্যাগুলিকে কেন্দ্র করে একটি নতুন ধারাতে সিনেমা তৈরি করতে চাইবেন। এই পরিবর্তনের মাধ্যমে, বারভে অভিনয় এবং রাজনীতির দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনতে যাচ্ছেন, যা বর্তমান বলিউডের গতিশীলতার একটি মর্মস্পর্শী আভাস।
“বাকস্বাধীনতা বনাম পুলিশ: শুভেন্দুর মন্তব্যে রাজনীতির নতুন চেহারা, সোশ্যাল মিডিয়ার নাটকীয়তা উন্মোচিত!”
বাংলার রাজনৈতিক মঞ্চে উত্তাপ বাড়ছে, শুভেন্দুর দাবি অনুযায়ী, পুলিশ ব্যক্তিগত জীবনে নাগরিকদের নজরদারি করার অধিকারী নয়। এটা নিছক বাকস্বাধীনতা, যেখানে মিডিয়া প্রতিনিয়ত সরকারের দৃষ্টিতে অসহ্য হয়ে উঠছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সভ্যতার যাত্রায় গুরুভারী দায়িত্ব কাদের? মানুষের মতামতের প্রতিচ্ছবি কি সবসময় মহৎ, নাকি এটা কর্তৃপক্ষের মধ্যে ছড়ানো বিভ্রান্তির প্রমাণ?
“১২ বছরে ‘অগ্নিপথ’-এর শিখশা এখন: বলিউডের মায়া ও আমাদের পরিপ্রেক্ষিতের বিবর্তন”
১২ বছর পর 'আগ্নিপথ' সিনেমার শিখা চৌহান চরিত্রে অভিনয় করা কানিকা তিওয়ারির নতুন চেহারা সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। আজকের বলিউডের নানা পরিবর্তন এবং অভিনেত্রীদের প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করছে তার চেহারা। সিনেমা কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি সমাজের বাস্তবতা এবং দর্শকের পছন্দের প্রতিফলন।
রাজনীতির আঁধারে ‘সিটি অফ ভয়’র ভাস্কর্য: আলকাতরা দিয়ে মুছে ফেলা হচ্ছে নাগরিকের গর্জন!
মহানগরীর দেয়ালে আঁকা স্লোগানগুলো উবে গেছে, কিন্তু ভয় আর জানালার গায়ে লেখা "আমরা ন্যায় চাই" গতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, যেন রাজনৈতিক নাটকের চরা। সরকার আর জনগণের মাঝে ক্রমশ বাড়ছে দূরত্ব, স্বাধীন মত প্রকাশের চিৎকারের মাঝে সত্যি কি আর কিছু রবে। এমন এক সমাজ, যেখানে ন্যায় শুধু অঙ্গীকার; আতঙ্কের ছাঁয়া হয়ে যায় রাস্তায়।
“অস্কারের জন্য ভারতীয় স্পর্ধা: ‘লাপাটা লেডিস’ এড়িয়ে চলা হাসির পন্থায় করলে সমাজের সত্য প্রকাশ!”
কিরণ রাওয়ের ‘লাপাত্তা লেডিস’ ভারতকে ৯৭তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডস-এ প্রতিনিধিত্ব করার জন্য নির্বাচিত হয়েছে, যা ভারতীয় সিনেমার জন্য এক উল্লেখযোগ্য সাফল্য। দুই হারিয়ে যাওয়া স্বামীর সন্ধানে দুই নারীর গল্পে সাজানো এই ফিল্মটি বিশ্বব্যাপী দর্শকদের থেকে প্রচুর ভালোবাসা পেয়েছে। এর মাধ্যমে বোঝা যায় যে, শিল্পীরা কিভাবে নতুন ভাবনায় সমাজের বিভিন্ন দিক তুলে ধরতে সক্ষম, যা অসাধারণ অভিনয় এবং অভিনব কাহিনীর সংমিশ্রণে জনমানসে প্রবাহিত হচ্ছে।
“তমলুকের ভোট: সাত লক্ষে জিইয়ে রাখা এক দোলন, দায়িত্বের আর এক পরিবেশনা!”
রাজনীতির এই নাট্যমঞ্চে দেবাংশুর প্রতিধ্বনি স্পষ্ট, তমলুকের ৭ লাখ ভক্ত ভোটের স্রোতে তাঁর হাসি-আনুকূল্যে, চ্যানেলে খবরের যেন সঠিক পাল্লা নেই। জনগণের সম্ভাবনা কেঁদে উঠে, "কী বিচিত্র জনতা!" governance-এর লুকোচুরি এবং নেতৃবৃন্দের প্রত্যাশা গোলমেলে, তবে সত্যিই কি ভোটের সংখ্যা সুখের ফিরিস্তি নাকি মেকি জয়ের ছল?