Entertainment
বাংলা বিনোদন জগতে কি হচ্ছে? সিনেমার নতুন রিলিজ, তারকাদের সাক্ষাৎকার এবং আরও অনেক কিছু একসঙ্গে।
কল্যাণী মেডিসিন কলেজ: সিনিয়র ছাত্রীরাই ‘দিদি’-র ছদ্মাবরণের আড়ালে যৌন নিগ্রহের শিকার জুনিয়র ছাত্রী!
কল্যাণীর মেডিসিন কলেজে ‘দিদি’-দের রাজত্বে, সিনিয়র ছাত্রীরা জুনিয়রদের জন্য তৈরী করেছেন একটি অন্ধকার জগত—যেখানে খণ্ডিত হয় স্রষ্টার সেই মহান আদর্শ। যৌন নিগৃহীত ‘অবাধ্য’ ছাত্রীরা যেন শুধু আঘাত নয়, সমাজের এই রাক্ষসী চেহারা উন্মোচন করছে এক নতুন আন্দোলনের আলো হিসেবে। কোথায় আমাদের ধর্ম, নীতি? প্রশ্ন তো উঠছেই।
“বলিউডের মূল্যবোধ: কেরিয়ের মিষ্টি ফাঁক, যখন সিনেমার খরচ হলো সামর্থ্যের নাগাল হারানো!”
কারণ জোহরের মন্তব্যের পর, মাল্টিপ্লেক্স অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া তাদের টিকিটের দাম নিয়ে তীব্র ব্যাখ্যা প্রদান করেছে। কেজো দাবি করেছেন, একটি পরিবারের চারজন সদস্যের সিনেমা দেখার খরচ ১০,০০০ টাকা, যা বাস্তবে মাত্র ১,৫৬০ টাকা। চলচ্চিত্রের শিল্পে দর্শকদের আগ্রহ ও উপভোগ্যতা নিশ্চিত করতে সিনেমার মূল্য নির্ধারণের প্রক্রিয়া আরও প্রাসঙ্গিক হওয়া উচিত।
“শুধু ব্যক্তিগত স্বার্থ? জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে বিজেপি বিধায়কের চিরন্তন সমালোচনা: রাজনৈতিক নাটকের নতুন মোড়!”
আরজি কর কাণ্ডে জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে নিজেদের স্বার্থের খোঁজে রাজনীতি আঁকড়ে ধরেছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি বিধায়ক অশোক দিন্দা। যেন রাষ্ট্রের সেবায় নিয়োজিতরা, ভুল বোঝাবুঝিতে, নিজেরাই মুখোশ নষ্ট করছেন। আন্দোলনের মধ্যে যে গভীর সমাজের দুর্দশা রয়েছে, তা কি রাজনীতির পাতার ধূসরতা রুখতে পারবে?
“যুবরাজের স্মৃতিতে বলিউডের গলপগল্প: দীপিকার ছায়া কি তবে সত্যি, নাকি চলচ্চিত্রের একটি নতুন কাহিনীর সূত্রপাত?”
সম্প্রতি একটি পডকাস্টে ইউভরাজ সিং তাঁর অস্ট্রেলিয়া টুরের স্মৃতি শেয়ার করেছেন, যেখানে একটি লম্বা অভিনেত্রী তাঁকে অনুসরণ করেছিল। ভক্তরা অনুমান করছেন, তিনি কি দীপিকা পাড়ুকোনের কথা বলছেন? এই কথোপকথনটি বলিউডের প্রেম-সমস্যা এবং সিনেমা জগতের জটিল সম্পর্কের নতুন গতি নির্দেশ করে, যা সমাজে প্রভাব ফেলে।
বিনোদন জগতে নতুন ঝড়: JP দত্তর বিরুদ্ধে অভিযোগ, কিন্তু ‘বোর্ডার ২’ নিয়ে উন্মাদনা কমার নয়!
নিধি দত্ত তাঁর父জে JP দত্ত এবং JP Films-এর বিরুদ্ধে উঠে আসা অভিযোগগুলি খারিজ করেছেন, বলছেন যে এগুলি ভুল এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। বর্তমান সাংস্কৃতিক পরিস্থিতিতে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এই বিতর্ক দেখাচ্ছে কিভাবে চলচ্চিত্রের সফরটা শুধু বিনোদন নয়, বরং সমাজের এক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবিম্ব। ছবির জন্য দর্শকদের প্রত্যাশা অব্যাহত, বিশেষ করে ঐতিহাসিক “বর্ডার 2” নিয়ে, যেখানে অভিনয় করবেন সানি দেওল, বরুণ ধawan, এবং দিলজিৎ দোসাঞ্জ। সুতরাং, ব্যবস্হাপনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, যখন ভালো দর্শনীয় বিষয়বস্তু সামাজিকভাবে ও শিল্পে একটি নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।
যাদবপুরে র্যাগিংয়ে ৩২ জনের শাস্তি: ক্ষমতার খেলায় বিদ্রুপ করে সমাজের আয়নায় নতুন সন্দেহের প্রতিফলন!
যাদবপুরের কキャンপাসে র্যাগিংয়ের ঘটনায় সরকার এখন কার্যকরী নীতির প্রলেপে সজ্জিত। ৩২ জন ছাত্রের শাস্তির মুখে পরা এক চিৎকার, যা সমাজের মুখোশ খুলে দিল। আমাদের শাসকগণের কার্যক্রম যেন সত্যি কথার আড়ালে, হেসে-খেলে, শিক্ষার নামেই প্রতারণার নিদর্শন। ছাত্রদের উপর বর্বরতার কালিমার মাঝে কেউ কি সত্যি শুনতে পাচ্ছে জনতার ক্ষোভের গूঢ়স্বর?
ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান: নেতাদের কথায় বিভ্রান্ত গৃহস্থ, কবে হবে উন্নয়ন, বা সবই কি নির্বাচনের খেলা?
ঘাটালবাসীর মতভেদের মাঝে, নেতা-নেত্রীর কথায় যেন বাতাসে ভাসছে বিভ্রান্তি। মাস্টারপ্ল্যানের অঙ্গীকারে নাগরিক জীবনের আশা-আকাঙ্ক্ষা, নেতাদের নির্বাচনী খেলার বলিতে পরিণত। রাজনীতির প্রহসনে, নাগরিকের দায় সাহায্যের সঙ্কট; শাসন কি আর बাচ্চাদের খেলার মতো? জনতার মনোভাবের এই অদলবদল, কেবল নাটকীয়তার আড়ালে, এক নতুন বোধের আহ্বান।
স্বপনবাবুর ১২০ কোটি টাকা তছরূপের অভিযোগে তোলপাড়, কি জবাব সরকারী সুশাসনের?
সর্বজনীন সেবার প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখা স্বপনবাবুর অবরোধে, ১৫ বছরের রাজনৈতিক সাফারির পর প্রবল তছরূপের অভিজ্ঞান উন্মোচিত। ১২০ কোটি টাকার অভিযোগের প্রেক্ষাপটে, জনগণের স্বার্থের চোখে আলো ফেলে যাচ্ছে শাসকদল—মাত্রায় কি হবে সৌন্দর্য? রাজনীতি আজ বাণিজ্যের সংস্কৃতিতে অবশেষে ধরতেই হবে 'মন্দিরে আলো নেই, তবুও তোলাবাজি চলছে!'
মমতার ‘বীর সম্মানের’ প্রতিশ্রুতি, কেষ্টকে দেখা করলেন না—রাজনীতির দুর্ভেদ্য দিগন্তে বিভ্রান্তির নতুন অধ্যায়!
বোলপুরের কেষ্টর প্রত্যাবর্তন এক নাটকীয় আয়োজন, কিন্তু মমতার সঙ্গ না থাকা যেন রাজনৈতিক নাটকের অভিনব কাহিনী। তাঁকে 'বীরের সম্মান' দিয়ে ফেরানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া, এখন সেই প্রতিশ্রুতির নিঃশ্বাসে কি কোনো অম্লভাব তৈরি হয়েছে? আমাদের সমাজের নেতাদের কথা বলার ছন্দ কি সত্যিই অসঙ্গত, নাকি বৈপরীত্যের নাটকীয়তা?
“আনন্দ ও অস্থিরতার যুগে, অনিল কপূরের ‘তাল’-এর ক্লাইম্যাক্সে পADMINI কোল্খাপূরের মায়াবী সহানুভূতি”
অনেকটা আবেগ নিয়ে 'তাল' ছবির ক্লাইম্যাক্স শুটিং করেছিলেন অনিল কাপূর। তার উদ্বেগ কাটাতে পাঠমিনি কলহাপুরের সাহায্য নিয়েছিলেন তিনি। এই ঘটনা যেন প্রমাণ করে, ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সহযোগিতা কতটা জরুরি। অভিনেতাদের মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ এবং পরস্পরের সহায়তা চলচ্চিত্রের পরিবেশকে সমৃদ্ধ করে, যা আমাদের সমাজে মানুষের অভিজ্ঞতার প্রতিফলন ঘটায়।