Entertainment
বাংলা বিনোদন জগতে কি হচ্ছে? সিনেমার নতুন রিলিজ, তারকাদের সাক্ষাৎকার এবং আরও অনেক কিছু একসঙ্গে।
“নতুন যুগের বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উন্মেষে, কি পরিবর্তন আনবে রাজনীতির পটভূমি?”
সাগরদিঘি, বক্রেশ্বর থেকে কোলাঘাট—এই পাঁচটি আধুনিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাহিনী যেন শক্তির অতলজলে ডুব দেওয়া প্রহেলিকা। নতুন পাওয়ার প্ল্যান্টগুলোর সঙ্গে পিপিপি মডেল যুগের সঙ্গে সংযুক্ত। প্রশাসনের মহৎ উদ্দেশ্যের বাণী যেন শ্রোতাদের কাছে যায়, অথচ চিন্তার গভীরতা কোথাও হারিয়ে যায়। সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যাটের ঘোষণায় এই উন্নয়ন আগামীর দীপ্তি এনে দেবে কিনা, প্রশ্ন তোলা জরুরি। নেতাদের কুর্সির খালাসি নয়, সমাজের চাহিদার প্রতি দায়বদ্ধতা নয় কি?
“সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানিতে বাংলাদেশের সংযোগ, রাজনৈতিক অস্থিরতায় নতুন প্রশ্ন ওঠাল!”
সোমবারের সন্ধ্যায় সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানিতে আইনজীবীর মন্তব্য উত্থাপন করল নতুন বিতর্ক, যেখানে বাংলাদেশের সঙ্গে অযাচিত সংযোগের ইঙ্গিত দেয়া হলো। কৌতুকের আভায়, যেন রাজনীতির খেলার মাঠে গণতন্ত্রের নাটকীয়তা আবির্ভূত হল, যখন নেতারাও যেন পালিয়ে বাঁচতে চাইছেন। সমাজের ভাল-মন্দ নেবার সময়, কাহিনীটি কি শুধু বিচারক কিংবা আইনজীবীর হাতে?
“সিবিআইয়ের হেফাজতে সন্দীপ ঘোষ: গণতন্ত্রের নাটকে নতুন অধ্যায়, কিন্তু শ্রোতারা কি সামান্য আওয়াজও শুনছেন?”
সম্প্রতি সিবিআই সন্দীপ ঘোষকে আবারও নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে ফাঁকি মারায় রাজনীতির নাটকের কাহিনি নতুন মোড় নিল। পূর্বে হেফাজতে থাকাকালীন উনাকে কিছু জিজ্ঞাসা করা হয়নি, যেন ক্ষমতার খেলায় নিজের স্খলন ও জনগণের আস্থা একাকার। রাজনৈতিক নেতাদের বিমূর্ত দায়িত্ব ও জনমনোভাবের এই নাটকীয় পালাবদল আবারও প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে আমাদের শাসন ব্যবস্থা কতটা সূক্ষ্ম ও সদিচ্ছার অধিকারী।
“সিবিআইয়ের কঠোর প্রশ্নবিদ্ধ ষড়যন্ত্র: ডাক্তারদের চোখে রাজনীতির নোংরা খেলা!”
সন্দীপ ঘোষের সিবিআই তদন্তের ঘূর্ণিজালে জুনিয়র ডাক্তার থেকে সিনিয়র চিকিৎসক, সকলেই এখন উঠে পড়েছে। প্রশ্নহীনতার জগত থেকে সিবিআইয়ের নিরেট দৃষ্টির দিকে। আদালতের রিপোর্টের অপেক্ষায় সবার সামনে কড়া প্রশ্ন, যেন রাজনৈতিক নাটকের নির্দেশক। জনগণের চোখে রাজনীতির নাটক এখন ঠাট্টার পাত্র, কে বলবে এই সত্যের মুখোমুখি।
“চিকিৎসকদের প্রতিবাদ: দোষীদের আড়াল করতে গেলে সরকারী চাতুরীর নীলনকশা?”
কৃষ্ণনগরের চিকিৎসকরা সাংবাদিক বৈঠকে অভিযোগ করেছেন, আরজি কর হাসপাতালে দোষীদের আড়াল করার চেষ্টা চলছে, যেন সমাজের নৈতিকতার স্থলাভিষিক্ত হয় শাসন-শৃঙ্খলা। ১ অক্টোবর কলেজ স্কোয়ার থেকে রবীন্দ্র সদন পর্যন্ত মিছিলটি যেন সরকারী ভাবমূর্তি আর গোলামির সম্পর্ক পুনঃনির্ধারণের একটি মহৎ অনুসন্ধান। আদৌ, মুখ্যমন্ত্রিত্বের অভিজ্ঞান আসলে কি?
অমিতাভ বারুইয়ের প্রেম-কাহিনি: গার্হস্থ্য সন্ত্রাসের অশনি সংকেত, সমাজ কিংবা সরকারের কুশীলবদের কাছে কি থাকবে উত্তর?
একদিকে মানবিক সংকট, অন্যদিকে পুলিশের দ্রুততার চিত্র—অমিতাভ বারুইয়ের গ্রেফতারির ঘটনাটি রাজনীতির পশ্চাতে চলমান অস্থিরতা আর সামাজিক হিংস্রতার প্রতীক। প্রেমের স্বীকৃতির অজুহাত দিয়ে সিভিক ভলান্টিয়ার জনতার রোষের শিকার হয়েছেন। বিচারক ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়ে সেই পুরনো প্রশ্নই করে গেলেন—তাহলে এই সমাজের নৈতিকতা কোথায়?
“গালি দিয়ে শুরু, তো ভোটের খেলা? পিয়ালির দিদির বাড়িতে রাজনৈতিক নাটকের আজব পরিণতি!”
রাজনীতির নাট্যপল্লীতে, পিয়ালি যখন প্রিয়াঙ্কার বাড়িতে গিয়ে প্রতিবেশীদের গালিগালাজের শিকার হন, তখন মনে হয়, আমাদের শাসকগণ কেমন দুর্বলতার চাদর দিয়ে সমাজের ভাবমূর্তি ঢাকা রাখতে চাইছেন। হাস্যকর এই দৃশ্যে, কি বিচিত্র তাদের সরকার! জনগণের অঙ্গীকারে গড়া রাজনীতির খেলা যে কেবল ভেতরের অন্ধকার জলাশয়ে পা ডোবানো আর তাইতে সমাজের সবটুকু সত্যের প্রকাশ।
দন্ত চিকিৎসকের উপর হুমকি: পুলিশের অগোচরে নিরাপত্তার প্রশ্নবোধক নাটক, শাসকের সুশাসনের রূপালী গদ্য!
ভদ্রেশ্বরের এক দন্ত চিকিৎসক পুলিশের দফতরে ফোন করে অভিযোগ জানানোর পর থেকেই ভয়ের চোরাবালিতে ডুবে আছেন, কারণ হুমকি ফোনের লম্বা তালিকা যেন দেশের রাজনৈতিক মুখাবয়বের মতো। প্রশাসনের অক্ষমতা আর নাগরিকের আতঙ্ক যেন সমাজের কুসংস্কারের শেকল, যেখানে নির্যাতিতের কণ্ঠরোধ হচ্ছে ক্রমাগত।
শওকত মোল্লার বক্তব্যে তৃণমূলের ‘পিঠে ছুরি’ কেন্দ্রিক সমালোচনা: রাজনীতির অরণ্যে নতুন বিতর্কের জন্ম!
শওকত মোল্লার নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কর্মীসভায় সায়নী বিরোধীদের বিরুদ্ধে বিদ্রূপ করেছিলেন, দাবি করছেন যারা তৃণমূলের অন্তর্ঘাত ঘটিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করতে। এই আক্রমণ সমসময়ের রাজনৈতিক নাটকের প্রতীক, যেখানে আস্থা এবং বিশ্বাসের অভাবে দলের ভিতরের বিভাজন স্পষ্ট। অথচ, প্রশ্ন উঠছে, ঠিক কী কারণে নিজেদেরকে রক্ষায় ব্যস্ত রাজনীতিবিদরা, জনগণের স্বার্থে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন না!
“গভিন্দার নাটকীয় দুর্ঘটনা: হাসির রাজ্যে রক্তের জোয়ার, আবারও জীবনের মঞ্চে উঠে দাঁড়ালেন!”
গভিন্দার অনাকাঙ্ক্ষিত গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা এক দিকে শিল্পী সমাজের নিরাপত্তা ও অসাবধানতার দিকে প্রশ্ন তোলার সুযোগ দিয়েছে, অন্যদিকে তার অভিনয় জগতে থাকা স্থান ও ভক্তদের কাছে দুর্ভাগ্য নিয়ে এসেছে। চিকিৎসক জানিয়েছেন, তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন, তবে এই ঘটনা চেতনভাবে নিয়ে আসবে ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রতি আমরা কতটা সতর্ক ও দায়িত্বশীল। এই রকম ঘটনা নবীন অভিনেতাদের জন্য একটি পাঠ, যাতে তারা চলচ্চিত্রের দুনিয়ার বিপদ ও অনুষ্ঠানের ভগ্নাংশগুলি বুঝতে পারে।