Entertainment
বাংলা বিনোদন জগতে কি হচ্ছে? সিনেমার নতুন রিলিজ, তারকাদের সাক্ষাৎকার এবং আরও অনেক কিছু একসঙ্গে।
বলিউডের নতুন উজ্জ্বলতা: ‘Iss Diwali’ সিনেমায় রোশনাইয়ের সাথে সমাজের নিগূঢ় দিক উন্মোচন করবে!
রোহন সিপ্পি এবং নির্মাতা নীলেশ সাহার নতুন চলচ্চিত্র "ইসস দীপাবলি" ঘোষণা করেছে, যা ২০২৫ সালে আসছে। এই ছুটির অ্যাকশন কমেডিতে রাজনৈতিক নাটক এবং পারিবারিক সিজনের জাদু থাকবে। সিপ্পির সৌন্দর্যবোধ এবং সাহার সমাজিক বার্তা অতীতে চলচ্চিত্রের উদ্দীপনা বদলেছে, যা দর্শকদের মধ্যে নতুন উন্মাদনা তৈরি করবে।
“দাবির বৈধতা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নাগরিক সমাজের আবেদন: চিকিৎসকদের আন্দোলনে সরকারের ভূমিকা নিয়ে উত্থিত প্রশ্ন”
বুধবার সকালে নাগরিক সমাজের একাংশের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে ইমেল করে আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবিগুলিকে বৈধ বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, যা সরকারের অচলত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। তবে, কি করে রাজনৈতিক নেতা নিজেদের রক্তচক্ষুতে ভাবতে পারেন, যখন সমাজের চিকিৎসকরা তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত? গভীরতায় ভরা এই সঙ্কটের পেছনে প্রবাহিত হচ্ছে অমানবিক শাসনের পারদর্শিতা, যেখানে আদর্শের চেয়ে নামমাত্র পদক্ষেপই বেশি প্রাধান্য পায়।
“বক্স অফিসের সাহসী গানের লড়াই: ‘War 2’ এর যুবনায়করা কি নতুনই সৃষ্টি করবেন?”
২০২৫ সালের জন্য অগ্নিবীণা 'War 2' রিলিজের অপেক্ষা, যেখানে হৃতিক রোশন ও এনটিআর জুনিয়র একসাথে কাজ করছেন। সিনেমাটি ফাটাকাশির অ্যাকশন দৃশ্য ও নতুন গল্পের মাধ্যমে দর্শকদের মুগ্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, কিন্তু সৎ চলচ্চিত্র নির্মাণের চিন্তা কি হারিয়ে যাচ্ছে?
পুজোর রাতে গুন্ডাপনার শিকার: তৃণমূলের নেতা হেমন্ত পালের বিতর্কিত হত্যা, নৈতিকতার মানচিত্রে অন্ধকার ছায়া।
পুজোর দিনে ভর সন্ধ্যায় ভরা বাজারে গুন্ডাবৃত্তির বলি হয়ে হেমন্ত পাল খুনের কাহিনী শহরে নড়েচড়ে উঠেছে, যা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা এবং নতুন ওয়ার্ড সভাপতি হিসেবে তার ‘অভিজ্ঞান’ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। জনতার অভিযোগ, গুন্ডাবাজি ও তোলাবাজির আড়ালে রাজনৈতিক মহানন্দিত বক্তব্য তাদের রক্ষা করতে কিছুই পারে না। এ এক অদ্ভুত সমাজ, যেখানে নেতা হওয়ার প্রতিযোগিতায় নৈতিকতাও হারিয়েছে।
“মিঠুন চক্রবর্তীর দাদাসাহেব ফেলকে পদক: চলচ্চিত্র জগতের অন্ধকারে আশার দীপ্তি!”
মহান অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী মঙ্গলবার দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন, যা ভারতীয় সিনেমার সর্বোচ্চ সম্মাননা। তিনি বিনোদন জগতের চ্যালেঞ্জ, বিশেষ করে গা dark ় ত্বকের প্রতি পক্ষপাতিত্বের কথা তুলে ধরেন। তাঁর নাচের প্রতি ভালোবাসা ও আত্মবিশ্বাস যুব শিল্পীদের জন্য অনুপ্রেরণা, যেন তিনি জানান যে কঠোর পরিশ্রমে সাফল্য অর্জন সম্ভব।
হাওড়ার বুকিং কাউন্টারে মদ্যপানের অভিযোগ: কর্মচারীদের আচরণে রাজনীতির ভাটা, সচেতনতার গভীর টানাপোড়েন!
হাওড়ার বুকিং কাউন্টার এখন যেন এক নাটকের মঞ্চ, যেখানে মদ্যপ ক্লার্কদের মাঝে ঝলমলে বোতলগুলো কথা বলছে নীতির অভাবের। কর্তৃপক্ষের নজরদারি যেন গদ্যমূর্খতায় পরিণত, যেখানে স্বচ্ছতার পরিবর্তে অন্ধকারে লুকিয়ে আছে স্বার্থের খেলা। এমনকি ইন্সপেক্টরের পরিদর্শনও কি শুধুই নিয়ম অনুসরণের নাটক, না কি আমাদের সমাজের পচা রাজনীতির উদাহরণ?
“সিনেমার দুনিয়ায় ৯০-এর দশক: সায়েন্স ফিকশন আর রোমান্সে প্রভুর মায়া!”
প্রাইম ভিডিয়ো ১৫ অক্টোবর ফাঁস করতে যাচ্ছে অত্যন্ত প্রত্যাশিত সিরিজ 'সিটাডেল: হানি বানির' ট্রেলার, যেখানে সবিশেষ ভিন্ন ৯০-এর দশকের背景ে চলছে অ্যাকশন ও রোমান্সের মিশ্রণ। বরুণ ধাওয়ান এবং সামান্থা রুত প্রভুর অভিনয় শ্রোতা টানবে, যদিও চলচ্চিত্রের জগতের পরিবর্তনশীল গতিবিধি, মজাদার কাহিনির অনুপস্থিতি এবং মৌলিকতার অভাব নিয়ে আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।
মমতার ‘ছেলেখেলা’: একত্রিত হবেন হিন্দুরা, নাকি রাজনীতির নাটক অব্যাহত থাকবে?
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও হিন্দু উৎসবের পক্ষে ছলনা করছেন, যেন এটাই তাঁর সরকারের নতুন সংস্কৃতি। যখন ধর্মের নামে সৃষ্টি হয়েছে বিভাজন, তখন জনগণ একত্রিত হতে পারলে নিশ্চয়ই ভয়ের শেষ হবে। তথাকথিত নেতৃত্বে সূক্ষ্ম হাসি আর বড় বড় কথার মাঝে, জনগণের বাস্তবতাও যেন হারিয়ে যাচ্ছে।
“কলকাতায় ‘অভয়া পরিক্রমা’: চিকিৎসকদের প্রতিবাদে রক্তের আবাহন, শাসনের অন্ধকারে সামাজিক চেতনায় নতুন আলো?”
অন্যদিকে, দেবাশিস হালদার যখন কলকাতায় 'অভয়া পরিক্রমা'র প্রস্তাব দেন, তখন আমাদের সমাজের গভীরতার সঙ্গেও রাজনৈতিক নাটকীয়তার একটি নতুন অধ্যায় শুরু হয়। নির্যাতিতার স্মরণে রক্তদান শিবিরের আয়োজন, সত্যিই একটি অনন্য উদ্যোগ; তবে প্রশ্ন হলো, আমাদের নেতারা কি কখনো এই সকল কাঁদতে থাকা হৃদয়কে শুনতে সক্ষম হবেন?
শোক ও সমালোচনার মাঝে স্মৃতিবাহিত মঞ্চে রাজনীতির অন্ধকার, হারিয়ে যাওয়া নেতৃত্বের চিত্র ও জনগণের ভগ্ন হৃদয়
বাংলার মঞ্চে স্মৃতির ভার নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলোতে রাজনৈতিক দলাদলির আওয়াজ। নেতাদের নীরবতা যেন চুপচাপ ধুলোয় মিশে যাচ্ছে, হাতের চিঠি লিখতে ভুলে গেছে যেন। মুক্তির আশায় মোর ভাবনারা পথ হারায়, বাঁচার দামে কি মৃত্যু ছাড়া কিছু নেই? অহংকারের পুষ্প মালায় প্রস্ফুটিত এই দুর্দশা, আমাদের গভীর নিরবতায় কাঁপছে।