Bangla Khabor
প্রতিদিনের সবশেষ খবর এবং বিশেষ প্রতিবেদন নিয়ে আসছে বাংলা খবর, যা আপনাকে রাখবে সব সময় আপডেটেড।
“শাসকদল ও বিরোধী: কৃষ্ণ কল্যাণীর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে রাজনৈতিক নাটকের নতুন অধ্যায়!”
রাজনীতির নাট্যমঞ্চে কখনও কখনও বিধায়কদের স্তরে সংঘাত চোখে পড়ে না; বরং তারা একসাথে কাজ করার মহৎ গুণ প্রদর্শন করেন। কৃষ্ণ কল্যাণীর অসুবিধা হলে, প্রকাশ্যে সে কথা না বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বিরোধীদের আক্রোশে আগুনের ছোট ছোট চলন্ত চাকা তুলে দেওয়াটা আসলে নিকৃষ্ট কৌশল। রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরে যেভাবে জাতিগত মনোভাব ও স্বার্থ নৈতিকতার চিকিৎসা করে, সভ্য সমাজের আস্থা ভাঙার দায়ও প্রচারের ক্ষেত্রেই।
“বলিউডের হাসির দুনিয়ায় নতুন অধ্যায়: হাউজফুল ৫-এর নাচনুনচনে সৌন্দর্য ও সঙ্গীতের অভিযান!”
বলিউডের নতুন অধ্যায় হিসাবে "হাউজফুল ৫" আগামী ৬ জুন ২০২৫-এ মুক্তির জন্য অপেক্ষাকৃত অনন্য এক চলচ্চিত্র, যার সাথে যুক্ত হয়েছেন অক্ষয় কুমার, রীতেশ দেশমুখ ও অভিষেক বচ্চনসহ বড় বড় তারকারা। একটি বিলাসবহুল ক্রুজে ৪৫দিন ধরে শুটিং করা এই সিনেমা হাস্যরস ও বন্ধুত্বের এক নতুন স্বাদ নিয়ে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা বর্তমান সময়ের দর্শকের নতুন চাহিদার দিকে ইঙ্গিত করে।
“রাজ্যের নতুন স্বাস্থ্য কমিটিতে দুই বিভাগের প্রধান, কিন্তু কর্তাদের অদৃশ্য হাতের ছাপ কি মুছবে?”
রাজ্য সরকারের সদ্য ঘোষণা করা রোগী কল্যাণ সমিতির পরিবর্তন কেবল ছাত্রদের দুর্ভোগের চিহ্ন নয়, বরং রাজনৈতিক মারপ্যাডের একটি নতুন অধ্যায়। দু’জন বিভাগীয় প্রধানের মনোনয়ন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠছে—কীভাবে পরীক্ষিত নেতৃত্বের অভাব আমাদের স্বাস্থ্যসেবার নির্মম বাস্তবতা প্রকাশ করে? সৌরভ দত্তের নাম শুনে চিকিত্সা জগতের অনাবিল আশা ও হতাশার দ্বন্দ্ব কি তৈরি হবে? আবারও শাসকদের দুর্বলতা বিশ্লেষণের সাহসী মঞ্চে মানব কল্যাণের প্রচলিত ফ্রেমে আমাদের আবেগকে সংক্ষিপ্ত করতে হবে।
মহালয়া এবং সূর্যগ্রহণ: রাজনীতির আকাশে অমাবস্যার ছায়া এবং জনমানসে নব্য প্রেক্ষাপটের সঞ্চার!
আজ মহালয়ার দিনে আকাশে সূর্যগ্রহণের অন্ধকার, যেন রাজনৈতিক বর্ষণের ছায়া। নেতাদের মাঝে স্বপ্নচারী আলো, অথচ জনগণের হৃদয়ে অস্বস্তির কালো মেঘ। জনগণের আশা-ভরসা দিন দিন ক্ষীণ, যেন আদি গঙ্গার তীরে দাঁড়িয়ে বড় গঙ্গার উন্মত্ত ঢেউ। সরকারী প্রতিশ্রুতির জোয়ারে এক মহা-কাহিনী, যাহা সবার সামনে শুধুই কথা থাকে। সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে উঁকি দিচ্ছে এক পরিবর্তনের সুর, কিন্তু কোথায় সেই কল্যাণের কণ্ঠ?
“শহরের রূঢ় বাস্তবতা: ১৬৩ ধারার বলি কি শুধু রাজনৈতিক নাটকের বিরুদ্ধে জনমত?”
নিউ রোড, মেয়ো রোড, এবং খিদিরপুর এলাকায় ১৬৩ ধারা জারি করে প্রশাসন যেন এক নতুন নাটকের কৌতুকখানা রচনা করেছে, যেখানে জনগণের মৌলিক অধিকারের উপর লেস খোলা হয়েছে—এ যেন শাসকের গয়না আর জনতার কপাল। নেতাদের বিকৃত প্রতিশ্রুতি ও জনমানসে ক্ষোভের স্রোতের মাঝে, আমাদের স্বাধীনতার চেতনার শ্বাসরোধ করতে এসে তারা কীভাবে নিজেদের মুখোশ সযত্নে ধারণ করছে, তা চোখে পড়ে।
“রত্নার অনুসারীদের হামলার প্রতিবাদে হরিদেবপুরে জনতার চিৎকার: নারী-শিশুর প্রতি অপরাধের চিত্র ফুটে উঠল”
রাতের অন্ধকারে রত্নার অনুগামীরা প্রতিবাদীদের ওপর এক অস্থির হামলার নাটক মঞ্চস্থ করেছে। নারীরা, শিশুদের ওপর বর্বরতা প্রকাশে শাসকের নিষ্পেষণ স্পষ্ট। হরিদেবপুর থানায় প্রতিবাদে সামিল হওয়া জনতা যেন নতুন সংস্কার আশা করে, কিন্তু আচমকা এক গভীর সত্যের সংকেত দেয়—রাজনীতির দৃশ্যে মানবতা কেবল একটি কল্পনা।
ডিজিটাল দুনিয়ায় ডুব দিলেন দেইজি শাহ; ‘রেড রুম’-এর জাদুয়ুক্ত রাতে অজানার সহিত খেলবেন রূপালী পর্দায়!
বলিউডের অভিনেত্রী ডেইজি শাহ এখনো তেমন আলোচিত নন, কিন্তু তার নতুন ওটিটি সিরিজ "Red Room" তাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। এখানে, তিনি একটি উষ্ণ রাতের ক্লাবে প্রবেশ করে অন্ধকারের জালে জড়িয়ে পড়েন, যা আমাদের বোঝাতে চায় যে, জীবন সবসময় ধারাবাহিক নয়। ডেইজির অভিনয় দক্ষতা এবং গল্পের গঠন দর্শকদের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি করবে, তবে এই সিরিজ সামাজিক বিশ্বাসের সংকট ও বাস্তবতার অন্ধকার দিকগুলোও তুলে ধরা সম্ভব। সেটি কি বদলে দিতে পারবে বলিউডের আঙ্গিক?
“মহিলা পরিচালিত এমএসএমইয়ের প্রথম স্থানে রাজ্যের আশ্চর্যজনক উন্নতি: রাজনীতির নাটক কি সত্যিই সফলতার উপাখ্যান?”
আশ্চর্যজনকভাবে, রাজ্যের মহিলা পরিচালিত এমএসএমইতে প্রথম স্থান অর্জন করায়, গভীর বিষয়ের প্রতি আমাদের চোখ খুলতে হবে; নাটের গুরুদের সৃষ্টি যদিও প্রশংসনীয়, তবে এই বিনিয়োগী ইথার টোপের নিচে লুকায়িত শরণার্থী বিষয়গুলো আমাদের ভাবতে বাধ্য করছে। জনতার হূদয়ে এই রাজনীতি কিভাবে পথচলতে বড় মনোযোগ পাচ্ছে—কি নির্মম দৃশ্যপট, নেতা ও নেত্রীর আদর্শের মাঝে সুদূরতম কটি যুদ্ধ!
“বক্স অফিসে বাজিমাত করবে ‘সিংঘাম আগেইন’, রোহিত শেটি ও অজয় দেবগণের যুগান্তকারী ব্যবসা!”
বলিউডের নতুন উপহার "সিংহাম এগেইন" এই দীপাবলিতে বড় রকমের ঝলক দেখাবে, যেখানে রোহিত শেটি ১৩০ কোটি টাকার ডিল দিয়ে তার অভিনব কপ ইউনিভার্সের মহাকাব্যিক চলচ্চিত্রের পথে নামছেন। ৩৫০ থেকে ৩৭৫ কোটি বাজেটের এই ছবিটি মুক্তির আগে বাণিজ্যিক আকাশচুম্বী অঙ্কে দারুণ সফল হতে পারে, কেবলমাত্র অভিনেতা অজয় দেবগণ ও শেটির পারফরম্যান্সের জন্য নয়, বরং সমাজে পুলিশের ভূমিকাকে নতুন করে তুলে ধরার কারণে।
“রাক্ষসের ছোঁয়ায় বিধবাহীন সমাজ: সন্দীপ ঘোষ প্রসঙ্গ, প্রমাণ লোপাট ও পুলিশের অন্ধকার ভূমিকার প্রশ্ন!”
এক তরুণী চিকিৎসকের বাবার কান্নার মধ্যে লুকিয়ে আছে গভীর প্রশ্ন—প্রমাণ লোপাটের আড়ালে কারা? সমাজের সুরক্ষক পুলিশের যে ভূমিকা, তা কি সত্যিই রাক্ষসে পরিণত হয়েছে? দায়িত্বহীনতার এই রাজনীতি আমাদের নিয়ে গেছে এক বিভ্রান্তির পথে, যেখানে সত্য আজকে অনাবৃত, কিন্তু অন্ধকারের হাত থেকে রক্ষা পায়নি।