Ajker Khabor
দেশের সর্বশেষ ঘটনা ও বিশ্লেষণ নিয়ে আসুন। সব খবর একজায়গায়, রাজনৈতিক সংবাদ থেকে বিনোদনের খবর পর্যন্ত।
“প্রভাবশালী সুনীলবাবু ও নিলীমাদেবীর শাসনে পরিস্কার, গরিবের স্তব্ধতা কি ক্ষমতার প্রতীক?”
সুনীলবাবু ও নিলীমাদেবীর কর্তৃত্বে উজ্জ্বল গ্রাম পঞ্চায়েতের ফ্রেমে যেমন রাজনীতির অহঙ্কার, তেমনই তাঁর শাসনকে ঘিরে মানুষের নিভৃত ভীতি। তর্কাতর্কি ভেসে যায়, কিন্তু সমাজের ভারসাম্য রক্ষায় কারও সাহস জোগায় না। রাজনীতির অন্ধকারে এই অশ্রুর সৈনিকেরা সলজ্জে রয়ে যায়, মানবিক ক্ষমতার প্রদর্শনীতে।
দুর্গাপুজোর আলোয় বিদ্যুতের দাবিতে রাজনৈতিক নাটক: কন্ট্রোল রুমের নম্বর প্রকাশ, সরকারী দক্ষতায় প্রশ্ন!
দুর্গাপুজোর সময় শহরের আলোকসজ্জা যতই আকর্ষণ করুক, বিদ্যুতের উচ্চ চাহিদা বোধহয় সরকারকে হতাশ করেই যাচ্ছে। কন্ট্রোল রুমের নম্বরগুলো প্রকাশ্যে আসা যেন পুজোর রঙিন কিছুর অন্তরালে, প্রশাসনের গাফিলতি ঢাকার এক নতুন কৌশল। তেমনি, থিমের পুজোয় ডুবে থাকা সমাজের ভেতরে চলা অন্ধকারের চিত্র আমাদের সামনে তুলে ধরে, রাজনৈতিক নেতা ও সমাজের দায়িত্বহীনতার এক মর্মান্তিক পরিবেশনা।
“মাধুরী ও ত্রিপ্তির অভিনয়ে মাতাল বলিউড: অভিনয়ের রূপে নতুন পাতা খোলার সংকেত!”
আবন্দান্তিয়ার নতুন প্রকল্পে মাধুরী দীক্ষিত ও তৃতী দিম্রীকে নিয়ে এক নতুন সিনেমার আগমনী সম্ভাবনা প্রকাশ পেয়েছে। যেখানে মা-ছ daughter's সম্পর্কের গাছ সদরঘাট, হাসির সার্বজনীনতা এবং শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাত্রা করবে। চলচ্চিত্রের জগতে নারী শক্তির প্রবক্তা ও ঐতিহ্যগত সম্পর্কের নতুন অধ্যায় রচনা করছে। অভিনেত্রীরাই যে গল্পের মূল চালিকা শক্তি হতে পারেন, এটি আবারো প্রমাণিত হচ্ছে।
“হিজাব বিতর্ক: শিক্ষকের নির্দেশে এক ছাত্রীকে কোরান মুখস্থের চাপে কী বলছে আমাদের সমাজ?”
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এক ভিডিওতে দেখা যায়, এক ছাত্রীকে স্কুলে হিজাব পরিধান করতে বাধ্য করা হচ্ছে, এবং কোরান মুখস্থ করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। এতে প্রশ্ন উঠে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কি সত্যিই জ্ঞানের আলো ছড়াতে চায়, নাকি নিজেদের আচার-ব্যবহারে ধর্মীয় গোঁড়ামি চাপিয়ে দেওয়ার স্বার্থে মানবিকতা ভুলে গেছে? একদিকে সরকারের মানবাধিকার নিয়ে কথাবার্তা, অন্যদিকে এসব নিষেধাজ্ঞা—মানবতাবোধের স্কুল কি আমাদের কেবলই উল্টো পথে নিয়ে যাচ্ছে?
মমতার ‘রাত্তিরের সাথী’: মহিলাদের জন্য নিরাপত্তা, কিন্তু রাজনীতির পটভূমিতে কি সত্যিই আছে ভরসার আলো?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাত্তিরের সাথী প্রকল্পের পুনর্নবীকরণে প্রসারিত হচ্ছে সরকারের প্রতিশ্রুতি, যেন রাতে স্বাধীনভাবে বিচরণকারী মহিলাদের জীবনে আশ্বাসের আলো ফেলে। কিন্তু একদিকে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা, অন্যদিকে রাজনৈতিক স্বার্থ: এই দ্বন্দ্বে কি সত্যিই নিরাপত্তার সেই আদর্শ পৌঁছাবে? গণমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে হাতে তুলি রাখার সাহস কে পাচ্ছে?
সৎ কর্মে ব্যর্থ অবশেষে কলঙ্কের শ্রীচূড়ায়, মাল্লু ভাট্টি বিক্রমের পরিচারক চুরির রোমহর্ষক কাহিনী!
টেলাঙ্গানার প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির পরিচারকেরা চুরি করে পালানোর পর পুলিশ যখন দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে, তখন সমাজের সামর্থ্য ও নৈতিকতার প্রশ্ন ওঠে। নেতাদের দুর্নীতি ও জনগণের মৌলিক অধিকার স্বত্ত্বেও, নতুন নাটকের কাহিনীতে বুদ্ধির অভাব যেন রাজনীতির চিরস্থায়ী সঙ্গী।
“শহরের হাসপাতালে ছুটে না গিয়ে গ্রামে কেন্সার চিকিৎসা, সরকারের নতুন উদ্যোগে জনমানসে আলোড়ন!”
গ্রামীণ মানুষের জন্য এই যুগান্তকারী চিকিৎসা সেবা নিঃসন্দেহে স্বস্তিদায়ক, তবে প্রশ্ন উঠছে, কেমন করে সম্ভব হলো এই পরিবর্তন? রাজনৈতিক ওয়াদার ছোঁয়ায় যখন এই উদ্যোগ, তখন স্মরণ করা উচিত, কি নির্মমভাবে একজন সাধারণ মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা চাওয়া কেমন যেন অঙ্কের বার্তা। নেতাদের নির্বাণের তালে, হয়তো তারা ভুলে গেছেন যে, রাজনীতির মঞ্চে সাদা মার্বেল পেতে পেতে, মানুষের হাসি-মুখও অঙ্কন করা জরুরি।
শিলিগুড়িতে চাকরিপ্রার্থীদের হেনস্থার প্রতিবাদে উত্তাল পরিস্থিতি, গায়েব গর্গ চট্টোপাধ্যায়: রাজনীতির অন্ধকারে আলোচনার ছায়া!
শিলিগুড়িতে দুই বিহারী চাকরিপ্রার্থীর বিরুদ্ধে হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে, আর সেই নিয়ে রাজনৈতিক তুলকালাম চলছে। একদিকে অভিযুক্তের বক্তব্যে পুলিশের প্রতি আগেই অভিযোগ করার দাবি, অন্যদিকে গায়েব হয়ে যাওয়া বাংলা পক্ষের গর্গ চট্টোপাধ্যায়ের অ্যাকাউন্ট। এই বিষয়গুলো যখন সমাজের আইন-শৃঙ্খলার ভঙ্গুরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে, তখন রাজনৈতিক নেতাদের কার্যক্রম যেন মঞ্চে দাঁড়িয়ে অপদস্থ অভিনয়ের চিত্রায়ন—প্রতিটি ঘটনা বিহারের দুজন যুবকের জীবন বা বাংলার রাজনৈতিক বাতাবরণকে কতটা প্রভাবিত করবে, সেটাই এখন দেখার।
“শিক্ষিকার পদত্যাগের চাপ: স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও ইসলামিক চরমপন্থীদের অশান্তিতে জয়ীর পতন?”
স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার হাতে স্বীকৃতির প্রতীক হলেও, পদত্যাগের চাপ ও এলাকা থেকে উচ্ছেদ—এ যেন আমাদের সমাজের আসল চিত্র। ইসলামের চরমপন্থী তরুণদের গর্জন আর নেতার অনৈতিক গতিবিধি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আঙিনাকে করেছে বিপন্ন। প্রশ্ন ওঠে, কবে শুরু হবে সত্যিকার শিখা, আর কখন শেষ হবে এই অন্ধকারের অধ্যায়?
শিলিগুড়িতে বিহারের চাকরিপ্রার্থীদের হেনস্থায় বাংলার রাজনীতিতে নাটকীয় মোড়, পুলিশ বদলাবে কি সামাজিক দায়বদ্ধতা?
শিলিগুড়িতে বিহারের চাকরিপ্রার্থী দুই যুবকের বিরুদ্ধে হেনস্থার অভিযোগ উঠতে পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় শুরু হয়েছে। বাংলা পক্ষের দুই সদস্যের গ্রেফতারি ও বিহার পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তার চিঠি রাজনৈতিক কলহের নতুন অধ্যায় নিয়ে এসেছে। এই ঘটনায় যে নৈতিকতা ও প্রশাসনিক শৃঙ্খলা প্রশ্নের সম্মুখীন, তা স্থানীয় রাজনীতির অঙ্গনে তীব্র আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সমাজের হয়ে ওঠা জাগরণ কিংবা বিভাজনের সুর, সকলেই যেন টলমল। রাজনীতির বৃহত্তর চালচিত্রে হাস্যকর ও বিষণ্ণতার মিশ্রণ—এঁকে দিয়েছেন নবীনপ্রজন্মের কলম।