সিবিআই
সিবিআইয়ের হাতে সন্দীপ-অভিজিতের ফোনে চাঞ্চল্যকর তথ্য: রাজনীতির অন্ধকারে নতুন বিতর্কের জন্ম!
সিবিআইয়ের হাতেও ধরা পড়েছে সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের রাজনৈতিক গোপনীয়তা, ভিডিও ও কল রেকর্ডিং-এর মাধ্যমে। এ যেন এক নতুন কাহিনী—ক্ষমতার অন্ধকার অঙ্গে অপরাধের বিকাশ! আমাদের সভ্যতা কি সত্যিই নৈতিকতা ও স্বচ্ছতার পথে? নাকি সকলেই খেলোয়াড়, ভদ্রতার নাটক মঞ্চস্থ করছে? বিদ্রূপের সুরে, আজকের সমাজে চিত্রিত হচ্ছে নেতাদের দূরবীক্ষণ—সত্যের চেয়ে নাটকীয়তা যেন থাকে প্রধান?
“সিবিআই তদন্তের পথে বাম নেতা বিকাশ রঞ্জনের মন্তব্য: রাজনৈতিক নাটকের পর্দা ওঠাতে প্রস্তুত!”
গতকাল আদালতে সিবিআইয়ের আইনজীবীর বক্তব্যে স্পষ্ট হলো, চার্জশিট মানেই সবশেষ নয়। এই প্রেক্ষাপটে বাম নেতা বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য সিবিআই তদন্তের সঠিকতা নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। রাজনীতির নাটকীয়তার মধ্যে, কোথায় যাচ্ছে আমাদের বিচার ব্যবস্থা, আর আমাদের নেতারা কীভাবে সত্যের সন্ধানে? সমাজের বিবেক যেন এদিকে মগ্ন হয়, সরকার এবং মামলার মাঝে শূন্যতা রচনা করছে।
“আরজি কর কাণ্ডে সিবিআইকে ১০টি কঠিন প্রশ্ন করল জুনিয়র ডাক্তাররা, কবে মিলবে সত্যের রহস্য?”
ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট সিবিআইয়ের দিকে ১০টি তীব্র প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে রাজনৈতিক মহলকে নতুন করে বিপাকে ফেলেছে, এমনকি নির্যাতিতার দেহে পাওয়া তরলের DNA রিপোর্টের রহস্যও অদূরদিনে উন্মুক্ত হবে কিনা, তা নিয়ে জনমানসে উঠছে নানা জিজ্ঞাসা। আমাদের নির্বাচিত কর্তাদের সঠিক পদক্ষেপের আশা কি এখন শুধুই নিছক মহাকাব্যিক কল্পনা?
সিবিআইয়ের চার্জশিটে সঞ্জয় রায়, তবে কি চোরাগলি দিয়ে বাঁচলেন অন্য অভিযুক্তরা? সভ্যতার নৈতিকতা কি এইভাবে প্রশ্নবিদ্ধ?
স্বাস্থ্য সেবায় অন্ধকার, সজাগ চোখে নজরদারি চলছে; সিবিআই আজ মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করবে। কিন্তু কতিপয় নাম বাদ দেওয়ার ছকে যেন বিবেকের শ্বাসরোধ ঘটছে। সমাজের আভ্যন্তরীণ লড়াই, যেখানে নেতাদের দায়িত্বহীনতা এবং শক্তির প্রতীক হয়ে উঠেছে, কিভাবে আমাদের ইচ্ছে-অনিচ্ছা কাটিয়ে উঠবে? সত্যি কি আর সারল্যের বশবর্তী?