সামাজিক সমস্যা

দুই ভাইয়ের মধ্যে খাবারের টানাপোড়েনে উল্লিখিত দারিদ্র্যের চিত্র, সমাজে চলমান অরাজকতার প্রতিফলন!
কী আশ্চর্য, একটি পরিবারের মধ্যে খাবারের জন্য এমন মারামারি—প্রতীক সাম্প্রতিক সমাজের! দুই ভাইয়ের হিংসা-শত্রুতা যেন নেতাদের মধ্যে পাওয়া যায়, যেখানে স্বার্থের জন্যই অপরের সুখ কেড়ে নেয়া হয়। সরকারের মৌনতা, নাগরিকের অভাব, স্তব্ধ চিরস্থায়ী নৈতিকতা; সবকিছু যেন এক জালে জড়ানো। এ দৃশ্যের পেছনে কি শুধুই খিদের অলৌকিকতা, না কি একটি বৃহত্তর সামাজিক সমস্যা? জনগণের মৌলিক অধিকার নিয়ে আবারো ভেবে দেখা প্রয়োজন।

রোগীর মৃত্যুর পর দেহ হস্তান্তরে ১০-১৫% বিমা দাবি, বাস্তবে কি লুকিয়ে আছে হাসপাতালের অন্ধকার দিক?
রাজনৈতিক গতিশীলতায় নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে আরজি কর হাসপাতালের কালো শিক্ষা—মোট টাকার জীবনবিমার লোভে রোগীর মরদেহ আটকে রাখা! এমন অন্ধকার আকাঙ্ক্ষার মাঝে মানবিকতা কতোটা বিভ্রান্ত, তা চিন্তা করে দেখুন। সরকারের দুর্বল প্রয়াস এবং সমাজের নিষ্ক্রিয়তা, দু'টোই কি আমাদের মানবাধিকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে?

গোটা রাজ্যে নাবালিকা প্রসূতির সংখ্যা বৃদ্ধি, প্রশাসনিক ব্যর্থতা নাকি সামাজিক অবক্ষয়? জরুরি আলোচনা প্রয়োজন।
গোটা রাজ্যে নাবালিকা প্রসূতির সংখ্যা বাড়ছে, আর স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান যেন বিরক্তির এক আড়ালে লুকানো চিত্র। শাসকেরা মুখে শুধু উন্নয়নের গুনগুন করেন, কিন্তু বাস্তবে সুস্থ সমাজ গড়ার দায়বদ্ধতা কোথায়? নেতাদের রাজনৈতিক নাটক আর কল্পনালোকের গল্পে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন। সমাজের এ জাগরণ কি শেষ পর্যন্ত কেবল কথা, না কি কোন পরিবর্তনের সূচনা?

“বিধবা ভাতার মাধ্যমে ২০ লক্ষ নারীর পাশে, সরকারের ৩ হাজার কোটি টাকার বোঝা! কেন এমন নিশ্চিন্ত?”
বাংলার বিধবা ভাতা প্রকল্প নতুন করে ৪৩ হাজার ৯০০ মহিলা উপকারিতা পাচ্ছেন, তবে স্তন্যপানকারী রাজকোষে ৩ হাজার কোটি টাকার বোঝা এখন হাত থেকে ছুটবে কি? রাষ্ট্রের উদ্বেগ নিয়ে চিন্তা বাড়ছে, যখন বিশেষ দক্ষতার ১৯ হাজার জনকে সাহায্য দেওয়া হচ্ছে। তবে, এ যেন এক সমাজের অশান্ত সুরে, যেখানে রাজনৈতিক দানশীলতা পকেটের ফাটলের সমান!

রাজ্যে হিংসা বৃদ্ধির মধ্যে পুলিশের নীরবতা, বিরোধী নেতার কঠোর সমালোচনা!
বিজেপির নেতা মঙ্গলবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় হিংসার অভিযোগ উত্থাপন করে বলেছেন, আক্রান্ত হচ্ছে নিরপরাধ মানুষ, আর পুলিশ মোকাবেলায় বিমূঢ়। রাজনীতির এই নাটকীয়তায় মনে হচ্ছে, গণতন্ত্রের মূলনীতি কোথাও হারিয়ে গেছে, আর ক্ষমতার খেলা চলছে নাটকের পর নাটক, যেখানে মানুষের জীবন কেবল মুখরোচক চিন্তার অংশ।

দার্জিলিং চা শ্রমিকদের জীবন সংগ্রাম: সঠিক মজুরি ও বোনাসের দাবিতে আন্দোলন গড়ে উঠছে।
দার্জিলিংয়ের চায়ের শ্রমিকদের জীবন যেন একটি দারুণ নাটক—গ্লানি আর আশা মিশ্রিত। সরকারের সোনালি প্রতিশ্রুতির ছায়ায় তাঁদের বোনাস ও মজুরির অভাবে কালো রাত আসে, যেন গীতের কলিতে বাজছে—"চা তো ভালো, কিন্তু জীবন?" রাজনীতির মাতৃস্নেহ এখানে অসহায়ের হাসি, এই নির্মল চা বাগানের আঁধারে।

“বিহারের ‘মাস্টারমাইন্ড’-এর নাটক: ঘাটালের যুবকদের জালে আটকা পড়ে রাজনীতির অবহেলা!”
চন্দ্রকোনা রোডে ট্রাক ছিনতাইয়ের চক্রান্তে ১৩ জন গ্রেফতার, তাদের মধ্যে দুজন ঘাটালের। রঞ্জিত দাস, যিনি ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে পরিচিত, বিহারের জামুইয়ের। প্রশাসনিক নীরবতায় প্রশ্ন ওঠে, সমাজের ফাঁকফোকর ভরপুর। আমরা যে রাজনীতির ছলে চলছি, তাতে অস্থিরতা আর দুর্নীতি কি এই আমাদের গন্তব্য?

“ব্যাঙ্কের ছুটির দিনে সরকার আর জনগণের অনিশ্চয়তা: ১৬ নভেম্বর কি আসবে লেনদেনের সংকট?”
বর্তমান রাজনৈতিক আবহে, ব্যাংক ছুটি নিয়ে সাধারণ মানুষের উৎকণ্ঠা যেন একটি সঙ্গীত হয়ে উঠেছে, ১৬ নভেম্বর কি ছুটির দিন হবে? নেতাদের বাগбираġi মরশুমে, জনসাধারণের চিন্তা এবং শাসকদের উদাসীনতার মাঝে সেতু রচনা হচ্ছে, যে সেতু হয়তো একদিন উচ্চাঙ্গ সংগীতে রূপ নেবে। তবে চিন্তা, উপলব্ধি এবং প্রতিবাদে প্রকাশিত কণ্ঠস্বর কি আদৌ গহনির আকাশে এক তারার মতো উজ্জ্বল হয়ে উঠবে?

“একেরাবার কাহিনী: বলিউডের গ্রন্থিত ছন্দে একতা চেতনার নতুন রূপে, ভালোবাসার ভাষায় সমাজের প্রতিফলন!”
একতা কাপূর নতুন সিনেমা 'সাম্বারমতি রিপোর্ট' এর মুক্তির প্রস্তুতি নিচ্ছেন, যা ১৫ নভেম্বরে সিনেমা হলে আসবে। এই সিনেমা ২০২২ সালের গোধরা ট্রেন দগ্ধকাণ্ডকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে। এছাড়া, তিনি 'ভূত বাংলা' এবং 'ভন্ন'সহ বেশ কিছু নতুন প্রকল্পের কাজও করছেন। তুম্বাড পরিচালক রাহী অনিল বারভেকে নতুন সিনেমায় নিয়ে আসার মাধ্যমে বড় পর্দায় বৈচিত্র্যের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তিনি। সমাজের নানা তৎকালীন সমস্যা বিষয়ক সিনেমার মাধ্যমে একতা কাপূর বোঝাতে চাইছেন সিনেমার ক্ষমতা, আর তরুণ প্রজন্মের অভিনেতাদের সুযোগ দিতেও তিনি বদ্ধপরিকর।

রূপালী গাঙ্গুলির বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ: কাহিনী নয়, বাস্তবের পর্দা উন্মোচন!
অনুপমা সিরিয়ালের প্রায়শই আলোচিত নায়িকা রুপালি গাঙ্গুলির বিরুদ্ধে তাঁর সৎকন্যা ঈশাVerma একটি বিতর্কিত অভিযোগ উত্থাপন করেছেন, যা ইন্ডাস্ট্রিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। ঈশার দাবি, রুপালি ও তাঁর স্বামী ভবিষ্যতে তাঁর মায়ের প্রতি শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করেছেন। উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ার পর রুপালির পক্ষ থেকে ৫০ কোটি টাকার মানহানির মামলা করা হয়েছে, যা চলচ্চিত্রের জগতের অন্ধকার দিকগুলিকে আরও স্পষ্ট করে তুলছে। এ ঘটনা কেবল ব্যক্তিগত জীবনেই নয়, বরং সোসাইটির প্রতি চলচ্চিত্রের প্রভাবকেও নির্দেশ করে, যেখানে সেলিব্রিটিদের জীবন ও তাঁদের কর্মকাণ্ড জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।