সামাজিক সমস্যা

বিধাননগরের জল সমস্যা সমাধানে নতুন প্রকল্প, তবে গরমকালে জলের সংকট ভয়াবহ!
বিধাননগরে জল সমস্যা কিছুটা কমেছে, কিন্তু গরমকালে তা আবার ভয়াবহ হয়ে ওঠে! কেষ্টপুরের নতুন জল প্রকল্প, যা প্রত্যাশিতভাবে শহরের বিভিন্ন ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহারের ওপর প্রভাব ফেলার কথা, তা আদৌ জনগণের আশা পূরণ করবে কিনা—এমন বিতর্কে এখন রাজনীতির আসর জমে উঠছে। সরকারি উদ্যোগের সার্থকতা এবং নেতাদের প্রতিশ্রুতি নিয়ে জনগণের মধ্যে যে বিতর্ক শুরু হয়েছে, তাতে কি আদৌ সমস্যার মূলে প্রবেশ করা সম্ভব? রাজনৈতিক শূন্যতার মাঝে স্বচ্ছতার সন্ধানে, জল আবিষ্কারের এই অভিযাত্রা আমাদের সমাজের গভীরতাকে আবারো উন্মোচন করছে।

জমিদাতাদের চাকরি বঞ্চনা: সরকারের ভূমি অধিগ্রহণে বিতর্ক তীব্র, বাইরের লোকেরা পাচ্ছেন সুযোগ
এখনকার রাজনৈতিক আবহে, জমিদাতাদের চাকরি বঞ্চনার কাহিনি যেন একটি নতুন নাটক। সরকার অধিগ্রহণ করে জমি, কিন্তু প্রকৃত জমির মালিকদের পরিবর্তে বাইরের মানুষের বেড়ানো। নির্মম এই বাস্তবতা দেখিয়ে দেয়, আমাদের সমাজ কতখানি বিচ্ছিন্ন—নিয়োগপত্রের ভাগ্য, যেন মলিন এক স্বপ্ন, যা অনেকের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে ভুলে যায়।

আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ও পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন, নতুন রাজনৈতিক বিতর্কের জন্ম দিল!
আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং তার আইনজীবী ও পুলিশের আধিকারিকদের দৌরাত্ম্যে যে অন্যায়ের আঁতাত দেখা যাচ্ছে, তা আজকের শাসকের মুখোশ খুলে দিচ্ছে। সরকার এবং সমাজের মধ্যে বাণিজ্যিক খেলা শুরু হয়েছে যেন চিকিৎসা একটি সামগ্রী, মানবতা অচেতন। নাটকের এই মোড়ে, জনগণের আস্থা তলানিতে, কিবা সমাজের জন্য এই দুঃশাসন?

স্ক্র্যাপইয়ার্ডে বিস্ফোরণে শ্রমিকের মৃত্যু, নিরাপত্তাহীনতা নিয়ে নতুন আলোচনা শুরু
শুক্রবার সকালে একটি বাতিল ট্যাঙ্কার কাটার সময় বিস্ফোরণ ঘটে, যা কেবল শ্রমিকের দেহ নয়, আমাদের শাসনের নিষ্ক্রিয়তার প্রতীকও উন্মোচন করে। ৫০ মিটার দূরে গাছের ডালে ঝুলন্ত একটি জীবনের স্মৃতি, আমাদের সমাজের অদৃশ্য সংকটের প্রতিফলন। কাজের নিরাপত্তা নিয়ে বচন শোনানো নেতাদের উচিত ছিল এই বাস্তবতার সাক্ষী হওয়া।

শমীক ভট্টাচার্যের অভিযোগে উত্তাল রাজনীতি, তৃণমূলের ভোটব্যাঙ্কের স্বার্থে অনুপ্রবেশকারী বিপদের কারণ!
শমীক ভট্টাচার্যের অভিযোগে জানা যায়, পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকার ভোটব্যাঙ্কের স্বার্থে অনুপ্রবেশকারীদের জন্য উন্মুক্ত দরজা খুলে দিয়েছে, যেন বাস্তবে বিপদের বলিরেখা। রাজনীতির গাদাগাদি, যেখানে নীতির পরিবর্তে স্বার্থই বড়, সমাজের শান্তি যেন এক অদৃশ্য তাঁবুর নীচে আবৃত।

“আজয় দেবগণের ‘রেইড ২’ এলো: সমাজে কেমন প্রভাব ফেলবে চলচ্চিত্রের নতুন রূপান্তর?”
এতগুলো বছরের পর, আবারও পর্দায় ফিরছেন অজয় দেবগণ, ফিরছেন 'রেইড ২' দিয়ে। দর্শকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা এই সিনেমাটি, যা ২০১৮ সালের সফল 'রেইড'-এর সিক্যুয়েল, সমাজে ট্যাক্স রেইডের প্রভাব ও সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত। অজয়ের বিপরীতে অভিনয় করছেন বাণী কাপূর ও রীতেশ দেশমুখ। সিনেমার কাহিনীতে যে বাস্তবতা ও নাটকীয়তা মিশ্রিত, তা বর্তমান দর্শকদের আকৃষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। ফেব্রুয়ারিতে মুক্তি পেতে যাওয়া এই চলচ্চিত্রটি শুধু বিনোদন নয়, বরং সামাজিক প্রভাবক হিসেবেও জনমানসে আলোড়ন তুলবে বলে আশা করা যায়।

পতি-বন্ধুরা প্রকাশ্যে স্ত্রীকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা, পুলিশের তল্লাশি জারি!
এক গৃহবধূর পুড়ে যাওয়া দুঃখজনক ঘটনা আবারো সমাজের অন্ধকার দিক উন্মোচন করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কতটা ব্যর্থ আমরা, যখন একটি নারী প্রকাশ্যে দগ্ধ হন স্বামী ও বন্ধুদের হাতে! এ কাহিনী যেন গল্প-কথার রঙিন টেলিভিশন পর্দায়, কিন্তু বাস্তবে আমাদের সমাজের গভীর অস্থিরতার চিত্র হাজির করছে। প্রশাসনের তৎবিরোধক মুল্যায়ন কি কখনো হবে?

নির্বাচনী প্রকল্পের সুবিধা পেতে ভুয়ো বিয়ের কার্ড: স্থানীয়দের ক্ষোভ ও প্রশাসনের অকার্যকর ব্যবস্থা!
প্রকল্পের সুবিধা পেতে ভুয়ো বিয়ের কার্ডের ঘটনার মাধ্যমে আমাদের সমাজের অদ্ভুত রাজনীতির নাটক খোলসে আসে। স্থানীয়দের বিডিওকে লেখা চিঠি যেন শুধুই একটি হাস্যকর দৃশ্যে পরিণত, যেখানে ক্ষমতার খেলায় জনগণের জন্য কোনো বাস্তব পরিবর্তন হয়নি। এই সংকট সত্যিই ঠুনকো, অথচ আমাদের নেতাদের গৌরবময় মুখাবরণে ফোটে বিতৃষ্ণার ফুল।

হাওড়ায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনার সংকট: নেতা ও প্রশাসনের প্রতিশ্রুতি, জনগণের অপেক্ষা!
হাওড়ার বাসিন্দারা যেন অন্ধকারে অপেক্ষামান, তাদের জীবনযাত্রা যখন সুখের সিংহদ্বার থেকে দূরে, তখন সরকার প্রতিধ্বনিত করে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা। বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা সাবস্টেশন তৈরির প্রক্রিয়ায় ব্যস্ত, অথচ প্রশ্ন থেকে যায়—এই বিদ্যুৎসঞ্চার কতটা বাস্তবে আসবে আর কতটা রাজনৈতিক আশ্বাস? পার্থপ্রতিম দত্তের অভিযানকে মনে হয়, বিষণ্ণ জনগণের লোভোল্টেজ থেকে মুক্তি দেওয়ার একটি নাটক, তবে সঠিক সমাধান কি আসবে এদের কষ্টের?

মমতা সরকারের নতুন বরাদ্দ: মূল্যবৃদ্ধির যুগে রাঁধুনি-হেল্পারদের ৫০০ টাকা বাড়ানোর লাভ কী?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার যখন রাঁধুনি ও হেল্পারদের জন্য ৫০০ টাকা বাড়তি বরাদ্দের ঘোষণা দিল, তখন বাজারে মূল্যবৃদ্ধির তাকে যে কাজে লাগানো হবে সে প্রশ্ন থেকেই গেল। সরকারের বড় সংসারের ছোট্ট খরচে কি ভাঙা মনের দোলা মিটে? রাজনৈতিক নাটকে, গুনগুন করা কথাগুলো কি জনগণের দুর্দশা ঢাকার অভিনয়, নাকি সত্যিই কিছু পরিবর্তনের আভাস?