সামাজিক সচেতনতা
বলিউডের রাজার সিংহাসন: শাহরুখ-দীপিকার যাত্রা, সাফল্য ও প্রতিভার নতুন পর্ব!
শাহরুখ খানের বিশ্বজুড়ে ভক্তকুলের মধ্যে রাজত্ব বজায় রেখে নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন। ২০২৪ সালের পাওয়ার লিস্টে তিনি শীর্ষস্থানে, আর দীপিকা পাডুকোনও শক্তিশালী মহিলা তারকা হিসেবে স্থান পেয়েছেন। তাদের ছবিগুলি যেমন 'পাঠান' এবং 'জওয়ান' আন্তর্জাতিক সাফল্য অর্জন করেছে, তেমনি দীপিকার নতুন ছবি 'কাল্কি ২৮৯৮ এডি' বাজিমাত করার পথে। এই সাফল্য শুধু বিনোদনের জগতে তাদের প্রভাবকেই বৃদ্ধি করছে না, বরং সমাজে মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখছে।
“দিওয়ালিতে গ্যাসের দামে রক্ষা পেলেও কলকাতার গৃহস্থের পকেটে খអ្នក তলানি, Subsidy পেতে ব্যাংকেও মৃত্যু?”
দিওয়ালির অছিলায় ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম অপরিবর্তিত রাখা হলেও, কলকাতার গৃহস্থরা যেন পকেটে ছেঁড়া কাপড় নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন—কারণ ঋণ নিয়ে চালাতে হচ্ছে রান্না। সরকারের অঙ্গীকারে কেবল ফাঁকা শ্লোগান, গ্যাসের ভর্তুকি সে সঙ্গে আজকের ঘটনা; অথচ ব্যাঙ্কে গ্যাসের ভর্তুকি নেই। এই অবস্থায় কি ভাগ্যবান আমরা?
“উত্তরবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাল ঢেউ: তৃণমূল নেতাদের ‘কড়া দাওয়াই’ ও উপনির্বাচনের চ্যালেঞ্জ”
দিনহাটায় তৃণমূলের সভা যেন এক নাটকীয়তা নিয়ে হাজির হয়েছে, যেখানে উদয়ন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রীর কণ্ঠে দলের নেতা-কর্মীদের জন্য ঘুরে দাঁড়ানোর নির্দেশনা, যেন সৃষ্টির হাতে দিয়েছিলেন চ্যালেঞ্জ। আর ১৩ নভেম্বরের উপনির্বাচন নিয়ে আলোচনা যেন আমাদের সমাজের গভীর রাজনৈতিক স্রোতের দিকে এক নজর। দক্ষতার অভাব অথবা দর্শনের আলোচনা, আটপৌরে রাজনীতির মঞ্চে এক মনোরম তামাশার জন্ম দেয়। জনগণের বিশ্বাস, নেতাদের বক্তব্য এবং নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়া আসছে, ততই যেন দর্শকের মাঝে তরঙ্গব্রেকের সুর উঠছে।
শিয়ালদা ট্রেনের সময় নয়, দেশের শাসকের প্রতিশ্রুতি পালনের অঙ্গীকার কি কখনও সময়মতো আসে?
শিয়ালদা থেকে ট্রেনের সময় নিয়ে এক পরিহাস বটে! সরকারিভাবে ঘোষণা করা সময়ের বাইরে, জনতার গন্তব্যের অস্থিরতা যেন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। অনুসন্ধানের রাতে কেউ বুঝে উঠতে পারে না, যাত্রীদের উদ্বেগ কি শুধু ট্রেনের অপেক্ষায়, না কি রাজনৈতিক প্রতিজ্ঞার পূর্ণতার খোঁজে? নেতাদের প্রতিশ্রুতির সাধনা আর নাগরিকদের অসন্তোষ — এ যেন এক হাস্যকর নাটক, যেখানে পরীক্ষা দিতে হয় সাধারণ মানুষের।
নাবালিকার পরিবারকে হুমকি দিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ: সমাজের অন্ধকারে সঠিক governance-এর অভাব কি আমাদের চিরকালীন নিয়তি?
বাংলাদেশের সমাজে আজকাল যা ঘটছে, তা দেখে মনে হয় যেন মনুষ্যত্বের মুখোশ উন্মোচিত হচ্ছে। নাবালিকার পরিবার অভিযোগ করেছে যে, প্রতিবেশী সুনীল রায়ের হাত থেকে নিঃশঙ্কন উচিত ছিল, কিন্ত সে তো স্রষ্টার মতোই হুমকি দিয়ে গেছে। কোথায় গেছে আইন, প্রশাসনের প্রহরী? প্রতিবাদ তো কেবল শব্দ, বাস্তবের শৃঙ্খল নয়। এ যেন আবারো প্রমাণিত হলো, সমাজ আর রাজনীতির অদৃশ্য দোলাচলে ন্যায় যেন চুপ করে সারা রাতের অন্ধকারে।