সামাজিক সচেতনতা

কঙ্কনা সেন শর্মা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ‘Mis(s)Chief’-এ, নারী চরিত্রের নতুন মাত্রা তুলে ধরছেন!
কঙ্কনা সেন শর্মা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র "Mis(s)Chief"-এ অভিনয় করছেন, যেখানে তার বিপরীতে স্পেনের অভিনেতা কার্লোস বারদেম রয়েছেন। হাস্যরসাত্মক এই কাহিনি গল্প বলছে একজন মায়ের সংগ্রামের, যিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা হতে চান। যখন ভারতীয় বিনোদন জগতে অভিনয় ও পরিচালনার মধ্যকার সম্পর্ক বিবর্তিত হচ্ছে, তখন কঙ্কনার অভিনয় ও চরিত্রের গভীরতা সমাজে নারীদের অবস্থান নতুন আলোয় এনেছে। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে তার সাম্প্রতিক কাজ "Killer Soup" দর্শকদের মধ্যে সমালোচনা ও সোজাসুজি সমাজের স্বীকৃতি নিয়ে এসেছে, যা আজকের চলচ্চিত্র শিল্পের বৈচিত্র্য এবং পরিবর্তনশীল দর্শকদের প্রত্যাশার প্রতিফলন।

শিক্ষা নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় কুন্তল ঘোষের গ্রেফতারি: নতুন রাজনৈতিক সংকটের সূচনা!
দুর্নীতির অন্ধকারে ঢাকা এই রাজনীতির নক্সা যেন এক আবেগময় কবিতা; যখন কুন্তল ঘোষের ফ্ল্যাটে ইডি খুঁজে পায় দুর্নীতির নথি, তখন সমাজের চেতনায় উঠে আসে প্রশ্ন—কোথায় আমাদের নৈতিকতা? নেতাদের স্বপ্নগুলো কি আজও স্বচ্ছ, না শুধুই ছায়ার মায়াজাল? জনগণের মনে ক্রমেই বেড়ে চলেছে অসন্তোষ; সত্যের আলোতে এই ট্রাজেডি কি এক নতুন আন্দোলনের জন্ম দেবে?

“বাঁকুড়ার সদ্যোজাতের ছবি নিয়ে বিতর্ক: প্রশাসনের দাবি, ‘বাচ্চাটাই মিথ্যে’, তরঙ্গিত জনমনে অসন্তোষ!”
সোনামুখীর হাসপাতালের সদ্যোজাতের ছবি মুখ্য হয়ে উঠেছে মিথ্যের তথ্যে, যেখানে উপ-স্বাস্থ্য অধিকর্তা মীনাক্ষী মাইতি এক প্রকাণ্ড নাটকের অবতারনা করেছেন। এই কাণ্ড যেন রাজনৈতিক নাট্যে একটি অভিনব মোড়, যেখানে সত্য ও মিথ্যা মিলেমিশে এক অদ্ভুত পরিবেশ তৈরি করছে। সমাজের মাঝে যেন শ্বাসরুদ্ধকর উত্থান-পাতন, আর প্রশাসনের দায়িত্ববোধ যেন এক খুদে কুকুরের হাতে। শিশুদের ভবিষ্যৎ কি শুধু ভ্রান্তির অন্ধকারে হারিয়ে যাবে?

স্বপন দেবনাথের স্ক্যান যন্ত্র উদ্বোধনে विवाद; হাসপাতাল দখল করে হেলমেটবিহীন বাইক যাত্রা তরুণদের!
মন্ত্রীর সংবর্ধনা শেষে যখন হাসপাতালের দরজায় দাঁড়িয়ে ওই তরুণরা হেলমেট ছাড়াই বাইকে প্রবেশ করল, তখন হয়তো রাজনীতির খেলায় সুরক্ষার এই বোধটাই ছিল ম্লান। সরকার উন্নত যন্ত্রপাতি এনে চিকিৎসার ক্ষেত্রে ভাবনার উদ্রেগ ঘটাচ্ছে, অথচ জনগণের নিরাপত্তা নিয়ে কারো মাথাব্যথা নেই। এর মানে কি, রাজনীতির প্রজ্ঞা আমাদের সচেতনতার অন্তরালকে অতিক্রম করতে ব্যর্থ?

“বিশ্বাসঘাতক পুরনো গল্প: অনুরাগীদের না হয় রূপালী পর্দার সুরের সাথে যেতে দিন!”
এখন বলিউডে পরিস্থিতি বেশ নাটকীয়। জনপ্রিয় পরিচালক আজানীজ বাজমীর পুরনো চলচ্চিত্র 'নাম' মুক্তি পাচ্ছে এমন সময়, যখন তাঁর 'ভুল ভূলইয়্যা ৩' সর্বত্র আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। অথচ দুই দশক পরে ফিরে আসা এই ছবি শিল্পী ও দর্শকদের প্রতি অশ্রদ্ধার মতো। বাজমী বলেন, "দর্শক আজ পরিপক্ক, তারা শোষিত হতে দেবেন না," সমাজ ও সিনেমার মধ্যে সেতুবন্ধন তুলে ধরে দর্শকদের সচেতনতার দিকে ইঙ্গিত করেছেন।

“নতুন হেলমেট নিয়মে রাজ্যের শাসন ব্যবস্থার বাঁকা আয়নায় উঠে এল জনগণের নিরাপত্তা বনাম প্রশাসনিক গতিবিধির দ্বন্দ্ব!”
নতুন হেলমেট নিয়মে রাজ্যের পরিবহণ দফতরের আইন, যেন এক নাটকীয় দৃশ্য, যেখানে ট্রাফিক পুলিশের হাতে মহিলাদের সুরক্ষার প্রতীক হেলমেটও নিরাপদ নয়। রাজনীতির অলিতে গলিতে এ কান্ডে চলছে আলোচনা, সরকারী নীতির চৌহদ্দি থেকে কোথায় আমাদের স্বাধীনতা? জনগণ কি অভিনেতার সাজ-পোশাক, নাকি তাঁরা সত্যিকার অর্থে মানুষ?

“এখনকার রাজনীতিতে অশোক স্তম্ভের পরিবর্তে হাওয়াই চটি; সুকান্তের বিতর্কিত মন্তব্যে নির্বাচন কমিশনের নোটিশ!”
নির্বাচন কমিশন সুকান্ত মজুমদারকে নোটিশ পাঠিয়েছে তার অশোক স্তম্ভ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য, যেখানে তিনি তৃণমূলকে দালালি করার অভিযোগ তুলে অশোক স্তম্ভের ছোট খাটো অপমান করেছেন। এই মন্তব্যে ধরা পড়েছে আমাদের রাজনৈতিক দৃশ্যে গভীর হতাশা, যেখানে নেতাদের মুখে জাতির আভিজাত্য হারিয়ে যাচ্ছে এবং রাজনৈতিক চেতনা হাওয়াই চটির সমতলে দেবে যাচ্ছে। অসহিষ্ণুতা ও অবজ্ঞার এই নাটকে, জনগণের অনুভূতির প্রতি অদৃষ্টবিহারী নেতাদের উদাসীনতা এক নতুন ধরনের সাংস্কৃতিক সংকট সৃষ্টি করছে।

“ব্রাত্যবাবুর অভিযোগ: কেন্দ্রের ১২০০ কোটি টাকার বকেয়া, শিক্ষার ভবিষ্যৎ কি অন্ধকার?”
শনিবার ব্রাত্যবাবুর অভিযোগে প্রকাশিত হলো কেন্দ্রের নীতির মুখোশ—শিক্ষা ও মিড ডে মিলের ১২০০ কোটি টাকা বকেয়া রয়ে গেছে। দুর্ভাগ্যজনক এই অবস্থায় সরকারের অনীহা যেন আমাদের প্রাপ্যতার প্রতি তাচ্ছিল্য; অর্থের অভাবে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ অন্ধকারে। একটি সমাজের উন্নতি যেখানে টাকা আর বিবেকের সাথে সম্পর্কিত, সেখানে খরচের হিসেবে কীভাবে দুই বিভাজন তৈরি হয়, তা ভেবে দেখা উচিত।

“সুকান্তের তীর্যক মন্তব্য: বিজেপি এলে কীভাবে বদলাবে পশ্চিমবঙ্গের ধর্ষকবিরোধী লড়াই!”
বাংলার রাজনৈতিক দৃশ্যে আজের আলোচনা কেন্দ্রবিন্দুতে সুকান্তর এমন কড়া মন্তব্য, যেখানে তিনি বিএনপি সরকারের উপর আক্রমণ চালিয়েছেন। ‘ধর্ষকের বাড়ির সামনে বুলডোজার’ দাঁড় করানোর সুস্পষ্ট অঙ্গীকারে যেন গোঁড়া শাসনের নতুন মন্ত্র খুঁজছেন তিনি। অদ্ভুত এই পথে, কি মানুষের নিরাপত্তা, কি সরকারি দৃষ্টিভঙ্গি—সমস্ত কিছুই যেন ঝুঁকিতে, আর গুণগানগীদের কণ্ঠে সমাজের অবসন্নতা প্রকাশ পাচ্ছে।

“আরজি কর কাণ্ডে সিবিআইকে ১০টি কঠিন প্রশ্ন করল জুনিয়র ডাক্তাররা, কবে মিলবে সত্যের রহস্য?”
ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট সিবিআইয়ের দিকে ১০টি তীব্র প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে রাজনৈতিক মহলকে নতুন করে বিপাকে ফেলেছে, এমনকি নির্যাতিতার দেহে পাওয়া তরলের DNA রিপোর্টের রহস্যও অদূরদিনে উন্মুক্ত হবে কিনা, তা নিয়ে জনমানসে উঠছে নানা জিজ্ঞাসা। আমাদের নির্বাচিত কর্তাদের সঠিক পদক্ষেপের আশা কি এখন শুধুই নিছক মহাকাব্যিক কল্পনা?