সামাজিক সংকট
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মদ্যপান ও মাদক সেবনের ঘটনার পর কতটা স্বাধীনতা ও নিয়মে পরিবর্তন আসবে?
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের কারণে মদ্যপান ও মাদক সেবনের অভিযোগে অন্ধকারতম দিনগুলোর ছায়া পড়েছে, আর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশিকা যেন এক বিচিত্র সুরক্ষা কবচ। সমাজের অভিজাততন্ত্র অঙ্গীকার করে, কিন্তু কবে ফিরবে শুদ্ধতার আলো? নেতৃত্বের ব্যর্থতা, জনমানসে অসন্তোষ—এ যেন কাব্যিক নাটকের এক অনাবিল দৃশ্য।
অচিন্ত্য-অলোকের প্রেম আলোচনা: কৌতূহল ও বিবাদে ভরা মাতৃসত্তার আধিপত্য!
সামাজিক নাটকের আড়ালে চলে আসা এই দৃষ্টান্ত আমাদের ভাবায়, কীভাবে ব্যক্তিগত সম্পর্কের জটিলতা সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রতিফলন ঘটায়। প্রথাগত সমাজে মায়ের সিদ্ধান্ত, প্রেমের গণ্ডি, এবং বালকের অশান্ত প্রকৃতি এক মজাদার সরণি সৃষ্টি করেছে। যেখানে প্রেমিকের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা জাতীয় রাজনীতি নিয়ে দোলাচল বাজারে, সেখানে মানুষের অনুভূতি তো ঘোর কাটছে না। রাজনীতির পাতায় ঠিক যেমন আলোড়ন, তেমনি মানবিক মূর্তিরও চুরি হয়ে যাওয়া।
নাবালিকার নিখোঁজ: সমাজের অন্ধকারে কাকু-মেয়ের রহস্য, রাজনীতির নীতিতে প্রশ্ন তুলে দিল।
এ যেন সময়ের পাখির ডানায় রক্ত, যখন এক নাবালিকা নিখোঁজের খবর শোনে সমাজ। পরিচিত এক কাকুর সঙ্গে খাবার কিনতে গিয়ে হারিয়ে যাওয়া মেয়েটির সন্ধানে পুলিশ ঝাঁপিয়ে পড়লেও সমাজ তখনও গুরুতর প্রশ্নের মুখোমুখি—কোথায় গেল সেই দায়িত্ব? নেতাদের প্রতিশ্রুতি কি শুধুই কথার খোরাক? বিবেকের দায় কখন পাবো আমরা?