সামাজিক প্রতিবাদ
“পদক্ষেপের অভাবে মন্দারমণি যেন নো-ম্যান্স ল্যান্ড: সরকারের অবহেলায় পর্যটকদের নিঃশব্দ প্রত্যাহার”
মন্দারমণির সৈকত আজ এক ধূসর কাহিনী, যেখানে ভ্রমণপিপাসুরা ঝুঁকি নিতে ভয় পাচ্ছেন। দখলে চলে যাওয়া এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এখন নো–ম্যান্স ল্যান্ডে, বেকারত্বের আক্রোশ নিয়ে বসে আছে হতাশ ব্যবসায়ীরা। কেমন মজার, পর্যটনের মরসুমে গোধূলির সময়েও নিরাপত্তার নামে নিরাপত্তাহীনতা! কি আশ্চর্য, কিসের উন্নয়ন, যেখানে সৈকতের বিরূপ পরিণতি 'রাজনৈতিক' অভিযানকে তুলে ধরছে। কী রকম বিদ্রুপ, রূপালী বাক্যে ফুরফুরে আচারের মতো, অথচ বাস্তবের মর্মান্তিক চিত্র!
“কালীর প্রতিমার করুণ বীরত্ব: উৎসবের আগে দুর্ভোগের দাগ, রাজনীতির নাটকে পুজো উদ্যোক্তাদের হতাশা!”
কালীপুজোর প্রাক্কালে প্রতিমা পড়ে যাওয়াটা শুধু দুর্ঘটনা নয়, বরং একটি সমাজের অসংরক্ষিত আত্মার ক্রন্দন, যেখানে ধর্ম ও সংস্কৃতির বাণী রাজনৈতিক বাস্তবতা দ্বিধাবিভক্ত। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, পুজো বন্ধ হোক এ অপিৎ, কিন্তু প্রশ্ন করতেই হবে—কীভাবে চলছে আমাদের শাসনব্যবস্থা? এ এক নৈরাজ্য, যেখানে দেবীর সাথে আমরা নিজের মৌলিক অধিকারকেও চড়ে বলি, আমরা সব সহ্য করব।