সামাজিক পরিবর্তন

“দেগঙ্গার প্রেমকাহিনী: প্রেম, গর্ভাবস্থা ও সমাজের নীতি নিয়ে ফের আলোচনায় তরুণী ও যুবকের সম্পর্ক”
দেগঙ্গার তরুণীর গর্ভাবস্থা এবং যুবকের যযাতনা, এক বিচিত্র প্রেমের কাহিনীতে রূপ নেয়, যেখানে সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি ও পারিবারিক মূল্যবোধ প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। রাজনৈতিক নেতাদের চুপিসারে কেবল শব্দের খেলাকে অঙ্গীকার করে, সমাজের এই পরিবর্তনের ছোঁয়া বুঝি তাদের চোখেও পড়ছে না, অথচ এই প্রেমের গল্প আমাদেরকে ভাবায়; প্রেমে ও রাজনীতিতে কখনো বিশ্বাস আর কখনো দায়বদ্ধতা কি সত্যিই আলাদা?

“অভিষেক ডেপুটি সিএম? রাজনীতির নাট্যমঞ্চে নতুন চরিত্রের আগমন চিন্তার খোরাক!”
রাজনৈতিক পটভূমিতে এবার নতুন ফসল, যেখানে অভিষেকের ডেপুটি সিএম হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। দেবাংশু ভট্টাচার্য তাঁর সাফ কথা বললেন, তবে নাম না করে। যেন রাজনৈতিক নাটকের পর্দার আড়ালে চলছে সভ্যতার বিনিময়, যেখানে লোকের আশা-আকাঙ্ক্ষা মুখে ফুটে উঠলেও কর্মকাণ্ডের সূত্র ধরতে পারে না।

“সৌমিত্র খাঁর জয়: ভাতা বন্ধের ক্ষমতা না দেখানো, রাজনীতির নাটক বা সমাজের সুর? জনতার মনে প্রশ্ন!”
সৌমিত্র খাঁয়ের বিজয় প্রসঙ্গে বলতে গেলে, এই সমাজে নারীর ভাতা বন্ধ করার শক্তি যে সামর্থ্য বিবর্জিত, তা স্পষ্ট। প্রজাতন্ত্রের প্রতিনিধিরা মুখে সোনালী প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সময় ভুলে যায়, তাদের ভোটে ভরসা চলে গেছে, আর আমরা তো কেবল মা, দিদি, বোনের কান্না শুনতে শুনতে রাজনীতির চোরা স্রোতে ভেসে যাচ্ছি।

“ময়দানের রাজনীতির শুদ্ধতার আকাঙ্ক্ষায়: সিপিএম-বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়া আন্দোলন কি আসলে ‘অরাজনৈতিক’?”
নৈহাটির তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সনৎ দে’র সমর্থনে ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান ও মহামেডানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যের পর সিপিএম এবং বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়ায় 'ময়দান রাজনীতিমুক্ত' করার আহ্বান যেন রাজনৈতিক জগতে ক্ষণিকের হাস্যরস। অরাজনৈতিক ব্যানার নিয়ে উঠেছে পুরনো গল্প, যেখানে চলমান সমাজের পরিবর্তে ক্রীড়ার অঙ্গনে রাজনীতির কৈকুমারি যাত্রা – সকলেই নিজেদের মহৎ উদ্দেশ্যে সরব, কিন্তু প্রশ্ন তোলা হয়, এ কি সত্যিই ন্যায়ের সুরে?

সিবিআইয়ের হাতে সন্দীপ-অভিজিতের ফোনে চাঞ্চল্যকর তথ্য: রাজনীতির অন্ধকারে নতুন বিতর্কের জন্ম!
সিবিআইয়ের হাতেও ধরা পড়েছে সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলের রাজনৈতিক গোপনীয়তা, ভিডিও ও কল রেকর্ডিং-এর মাধ্যমে। এ যেন এক নতুন কাহিনী—ক্ষমতার অন্ধকার অঙ্গে অপরাধের বিকাশ! আমাদের সভ্যতা কি সত্যিই নৈতিকতা ও স্বচ্ছতার পথে? নাকি সকলেই খেলোয়াড়, ভদ্রতার নাটক মঞ্চস্থ করছে? বিদ্রূপের সুরে, আজকের সমাজে চিত্রিত হচ্ছে নেতাদের দূরবীক্ষণ—সত্যের চেয়ে নাটকীয়তা যেন থাকে প্রধান?

সাত দিনের সাপেক্ষে রেলের লাইনচ্যুতি: সরকারী ব্যর্থতা, যাত্রীদের জীবন ও রাজনীতির খেলায় কি সহস্রিক নীরবতা?
দক্ষিণ-পূর্ব রেলওয়ের একটি লাইনচ্যুতির ঘটনায় যে ক্ষণিকের বিপর্যয়, তা যেন আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনের বৃহত্তর দুরবস্থার প্রতিবিম্ব। নেতাদের প্রতিশ্রুতির অতলে যেমন খুঁজে পাওয়া যায় না প্রশাসনিক সুস্থতা, তেমনি সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা আমাদের চোখে। সিডরিত বিদ্রোহী উপাখ্যান হয়ে উঠছে প্রতিটি ঘটনা, যখন সৈনিকের মত আমরা আমাদের বিবেকের উল্লাসে রাজনৈতিক ক্রীড়াদেখি, সমাজে চিন্তার উত্তরণ আশা করেই।

“বাড়ির চারপাশে মহামারীর মাঝে, ‘মিসেস’ ফিল্মের মাধ্যমে স্ব-অনুসন্ধান ও শক্তির নতুন অধ্যায়!”
বলিউডের নতুন সিনেমা 'মিসেস' ২২ নভেম্বর আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ভারতের প্রিমিয়ার হতে যাচ্ছে, যা সান্যা মালহোত্রার দুর্দান্ত অভিনয়ের জন্য পরিচিতি পাচ্ছে। স্ত্রী ও গৃহিণীর ভূমিকায় রিচা’র আত্মআবিষ্কারের গল্পটি দর্শকদের সংবেদনশীলভাবে আকৃষ্ট করছে। এই চলচ্চিত্রটি ভারতীয় নারীর শক্তি, প্রতিরোধ ও নতুন কাহিনীর সন্ধান করে, বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রের গণ্ডি ছাড়িয়ে যাওয়ার শিল্পের পরিবর্তন নির্দেশ করছে।

রাজনীতি কি বয়সের গণ্ডীর মধ্যে বন্দী? অভিষেকের জন্মদিনে কল্যাণের মন্তব্য নিয়ে সমালোচনা ও বিতর্কের ঝড়!
আমাদের রাজনীতিতে প্রবীণত্বের ছত্রছায়ায় নতুন আলো ফেলা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মদিনে কল্যাণের মন্তব্য যেন অবাক করে। বয়সের বৃত্তে আটকে না থেকে মার্কিন নির্বাচনে পদক্ষেপ নেওয়ার সে আহ্বান, কিন্তু নেতাদের কার্যকলাপ ও সমাজোপদ্রবের সাম্ভাষণে বর্ষীয়ানদের ভুমিকা কতটা? সত্যি কি, রাজনীতির মঞ্চে সংখ্যার চেয়ে গুণের মূল্য বেশি?

“আলিয়া ভাটের নতুন অভিযানে নারীর শক্তি: নাগ আশ্বিনের আলোতেই বদলাবে বলিউডের ছবি সত্তা!”
নাগ অশ্বিনের নতুন প্রোজেক্ট নিয়ে গুঞ্জন চলছে, যার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন আলিয়া ভাট। দৃঢ় নারীকেন্দ্রিক কাহিনি তৈরি করতে অঙ্গীকারবদ্ধ এই চলচ্চিত্রটি, সঙ্গী হিসেবে পাচ্ছে অশ্বিনের ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গি। যা কেবল সিনেমার নৈপুণ্য নয়, বরং সমাজে নারীর ক্ষমতায়ন এবং প্রতিকূলতার মোকাবিলা নিয়ে নতুন চেতনা জন্ম দেবে।

“কলকাতা পুরসভা: প্রাকৃতিক গ্যাসের স্বপ্নে পেট্রল-ডিজেলের দূষণ, রাজনীতির প্রহসনে পরিবেশের দারুণ খেলা!”
কলকাতা পুরসভা শহরের যানবাহনকে প্রাকৃতিক গ্যাসে চালানোর পরিকল্পনা নিয়ে উৎসাহ তো অবশ্যই, কিন্তু বায়ুদূষণ কমানোর নামে আসল জটিলতা মিটবে তো? পেট্রল ও ডিডেলের দাম বাড়ছে, আর নেতারা নতুন প্রকল্পের সুরে সুর মিলাচ্ছেন। বায়ো গ্যাসের সপক্ষে যা কিছু বলার, তা মনে হচ্ছে যেন নক্ষত্রমণ্ডলে নয়া আলোর আশায় নিমগ্ন। সমাজের নাগরিক সচেতনতা কি আর একবার সত্যিকার পরিবর্তন আনতে পারবে?