সামাজিক পরিবর্তন

“চিরবিদায় পঙ্কজ দত্ত: রাজনীতিতে স্থানীয় নেতৃত্বের অকাল প্রস্থানে কী প্রভাব ফেলবে সমাজে?”
প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করে চিরবিদায় নিলেন পঙ্কজ দত্ত, যিনি সমাজের মধ্য দিয়ে চলতে চলতে অসুস্থতার দংশন সহ্য করলেন দীর্ঘদিন। তাঁর মৃত্যু যেন আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্বের অক্ষমতায় এক নতুন প্রতিফলন। চূড়ান্ত রাজনৈতিক অস্থিরতার মাঝে আমরা কি বুঝতে পারছি, স্বপ্নের সিঁড়ি গড়ার জন্য কি মূল্য দিতে হবে সমাজকে? বিচ্যয়িত নীতির ব্যর্থতা যত বেড়ে চলেছে, নাগরিক সমাজের প্রবাহে সে রক্ত প্রবাহের মত গভীরতর হচ্ছে।

বলিউডের ‘পেয়ার কা পাঞ্চনামা’ তারকা সোনালী সেয়গলের কন্যার নাম ‘শুকর’, পিতৃত্বের আনন্দ উদযাপন!
বলিউড অভিনেত্রী সন্নালি সেগালের নতুন অভিভাবক হওয়ার খবরে ভাসছে ইন্ডাস্ট্রি। তিনি সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে তাদের কন্যার নাম "শুকর" ঘোষণা করেন, যা তাদের হৃদয়ে কৃতজ্ঞতার প্রতীক। এই আনন্দের মুহূর্ত তাদের জীবনের বিশেষ দিন হিসেবে অভিহিত করেছে এবং সঙ্গী আশেশের প্রেমময় নাচের ভিডিও শেয়ারের মাধ্যমে তার আনন্দ প্রকাশ পেয়েছে। নতুন প্রজন্মের গল্প বলার আঙ্গিকের এই পরিবর্তনগুলো সমাজে কিভাবে কৃতজ্ঞতার গুরুত্বকে তুলে ধরছে, তা ভাবতে বাধ্য করে।

“সমীর জানার প্রশ্ন: লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে महिलाओंর সুবিধা ও সরকারের খরচ, কী বলছে জনমানুষ?”
শুক্রবার বিধানসভায় বিধায়ক সমীর জানা যে প্রশ্ন তুললেন, তা যেন চিরকালীন বক্তব্যের প্রতিধ্বনি—রাজ্যে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পের নাম ভাঙা হল কি? মহিলাদের জন্য এই সুবিধা, আর রাজ্য সরকারের খরচ, তা কি কেবল অঙ্কের খেলা? সমাজের অন্ধকারে কি সত্যিই আলোর কিরণ ফুটছে, নাকি নীতির নাট্যমঞ্চে পালাবদল হচ্ছে? বাউল গানের মতোই, জনতার কণ্ঠের সুর এখন আর খুঁজে পাওয়া যায় না।

সিবিআইয়ের উদ্যোগে ময়নাতদন্তের মান পরীক্ষা, তরুণীর হত্যার ঘটনায় নতুন পরিণতি!
সিবিআইয়ের উদ্যোগে ময়নাতদন্তের মান পরীক্ষার উদ্যোগ নতুন করে আলোচনা জন্ম দিয়েছে। খুন হওয়া তরুণীর کیسটি সামনে আসার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ১০টি মৃতদেহের রিপোর্ট পাঠানোর নির্দেশ এসেছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, এ ময়নাতদন্তের রাজনীতির আসল মুখোশ খুলতে পেরে কতটা সক্ষম হবে, তা নিয়ে সৃষ্ট জনমনে প্রশ্ন উঠছে। মানব জীবন ও সরকারের মাঝে ‘রাষ্ট্রীয় বিশ্লেষণের’ এমন সমান্তরাল চিত্র, যে কোনও আলোকিত মনকে ভাবাতে বাধ্য করে।

বাংলার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নতুন নীতি: রাজ্য সরকারের বড় পদক্ষেপ, নেতৃত্বের গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হতে চলেছে!
জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বড়সড় পদক্ষেপ করতে চলেছে। মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়র সদর্থক বাণী কিন্তু প্রশ্ন উঁকি দেয়, এই উন্নতির প্রলোভনে কি সত্যিই আমরা পরিবর্তনের বীজ বপন করতে পারব, নাকি শুধু অথরিতির ফুল ফোটানোর আয়োজন? উন্নয়নের এই পথে জনগণের কপালের রেখা কি সত্যিই বদলাবে?

কলকাতা মেট্রোর নগদ লেনদেন নিষিদ্ধ: ডিজিটাল বিপ্লবের পেছনে রাজনৈতিক নাটক?
কলকাতা মেট্রো কর্তৃপক্ষ ১৯ নভেম্বর শুধু ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে টিকিট বিক্রির নির্দেশিকা জারি করে, নগদের নিষেধাজ্ঞা সামাজিক সংগঠনগুলি ও যাত্রীর মধ্যে আলোচনার ঝড় তুলেছে। তবে কি আধুনিকতার মোড়কে আমাদের নগর জীবনের সহজাত অধিকারকে অস্বীকার করা হচ্ছে? নেতাদের ব্যর্থতা এবং সমাজের দৈনন্দিন চাহিদার সাথে এই অজুহাতের কি সঙ্গতি, ভাবুন একবার।

বিধায়কের হুমকি: বিদ্যুৎ দফতরের কড়া আইন এড়িয়ে চলছে কারা? স্থানীয়দের মধ্যে বিভ্রান্তি কেন?
প্রভাবশালী বিধায়কের মা-ছেলের কথাবার্তায় সামঞ্জস্য না থাকায় স্থানীয়দের বিভ্রান্তি বেড়েছে, যেন জনগণের দুর্ভোগ ও কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা একটি নাটকের পাণ্ডুলিপি। বিদ্যুৎ দফতরের এ অবহেলা প্রশ্ন তোলে—কীভাবে কিছু মানুষ আইনবহির্ভূত সুবিধা গ্রহণ করে, যখন সাধারণের জন্য আইন থাকে কঠোর। সমাজের এই দ্বিচারিতা কি প্রদর্শন করছে আমাদের শাসনব্যবস্থার প্রকৃত চেহারা?

“সারাদেশে সাইরেনের শব্দ: রাজনৈতিক টালমাটাল ও জনগণের ক্ষোভের নতুন অধ্যায় শুরু!”
শনিবার বিকেলে সাইরেনের ঝঙ্কার যেন ভুলে যাবার মতো ছিল, কিন্তু কি বাস্তবে ঘটে গেল! সরকারী কার্যকলাপে ক্ষুব্ধ জনগণের প্রতিবাদ মঞ্চস্থ হয়, যেখানে নেতাদের সময়োপযোগিতা আর জনগণের আশা যেন মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। এই দৃশ্যপটেই কতটা জটিল সমাজ এবং রাজনীতির পথচলা, আমরা কি মাঝে মাঝে শুধুই নীরব দর্শক?

“পার্পল লাইনের নির্মাণে সরকারী প্রতিশ্রুতি: কবে আসবে জনদুর্ভোগের অবসান?”
রাজনীতির মাঝে যখন বিচ্ছিন্ন স্বপ্নের পালে ভর দিয়ে মানুষ প্রকৃতির সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পাড়ি দিচ্ছে ১৪ কিলোমিটার, তখন সরকারি ঘোষণায় ২০২৮ বা ২০২৯ সালের আগমন বার্তা যেন বিচিত্র এক নাটকীয়তা। এই মেট্রোর নির্মাণকাজের আড়ালে লুকানো প্রশ্নগুলো আমাদের মনে দোলা দেয়: কি আরেকটি নির্বাচনী কৌশল, অথবা মানবতার জয়গান? যতই লোহার রেলপথ নির্মাণ হোক, কি নির্মল হবে মানুষের হৃদয়ের পথ?

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সোশাল মিডিয়ায় উচ্ছ্বাস, বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক!
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সোশাল মিডিয়া পোস্টের উচ্ছ্বাসে যেমন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের জলছবি স্পষ্ট, তেমনি বিরোধীদের প্রতি তার কঠোর ভাষা সমাজের বুকে কি এক নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। মিডিয়া ও বিচার বিভাগের কিছু অংশকে নিশানা করে, তিনি প্রকৃতপক্ষে রাজনৈতিক সংস্কৃতির এক প্রবল নাড়াচাড়া সৃষ্টি করেছেন, যা নীরব প্রতিবাদের তালে এক অদ্ভূত বৈপরীত্য তৈরি করছে।