সামাজিক পরিবর্তন
ধনঞ্জয় মামলার নতুন মোড়ে গ্রামবাসীদের আন্দোলন, পুরনো কাহিনী আবার উঠে আসছে জনমত পরিবর্তনে।
ছাতনার গ্ৰাম কুলুডিহির মানুষের উত্থান আবারও প্রশ্ন তুলেছে আমাদের সমাজ ও রাজনীতির চেহারা নিয়ে। ব স রোজকার চাঞ্চল্যকর ঘটনাগুলির মাঝে ৩৪ বছর পুরানো একটি ঘটনার স্মৃতি পুরনো কাহিনীর মতো ফিরে এসেছে, যেখানে ধনঞ্জয়কে ফাঁসানো হয়েছে বলে দাবি করেন স্থানীয়রা। গ্রামবাসীদের তৈরি মঞ্চে উঠে আসছে নাগরিক সচেতনতার নতুন এক দিগন্ত, কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়—কতটা বদলেছে আমাদের বিচারতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান? আর কতদিন চলবে এই অন্ধকারের নাটক?
আন্দোলনের গুরুত্ব নিয়ে অভিযুক্তের মায়ের সতর্কবার্তা, সিবিআইয়ের কার্যকলাপ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে
গতকাল একটি আন্দোলনে নির্যাতিতার মায়ের আকুতির মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের নীতির প্রতি প্রশ্ন উঠেছে। তিনি বলেছিলেন, যদি আন্দোলন থেমে যায়, তাহলে সত্যিকার তদন্তের আশা কি? এই প্রশ্ন বিজ্ঞতা ও বিদ্রূপের মিশ্রণে, বর্তমান রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়াশীলতার দিকে আঙ্গুল তোলেছে, যেখানে ক্ষমতা কার্যকরীভাবে অগ্রসর হচ্ছে, কিন্তু জনগণের কণ্ঠস্বর কোথায়?
কলকাতায় ইসকনকে টার্গেটের অভিযোগ, মহম্মদ ইউনুসের সরকারের ব্যর্থতায় ক্ষোভ বৃদ্ধি
কলকাতা শাখার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমন দাসের অভিযোগ, মহম্মদ ইউনূসের অন্তবর্তী সরকার পদ্মাপারে শান্তি ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হয়েছে, যেখানে রাজনৈতিক অস্থিরতা জাঁকিয়ে বসেছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফোন করেছেন, তবে ভারত-বিরোধী মন্তব্যের ঢেউয়ে ঈসকন আক্রান্ত। রাজনীতির অনুরাগে বিক্ষুব্ধ সমাজ, যেন ইতিহাসের মঞ্চে ন্যায়ের দাবিতে নৃত্যরত এক নির্বাক নাট্যশিল্পী!
অ্যাক্সিস মলে দেবব্যবসার আকৃতিতে পুলিশের হানা, governance প্রশ্নে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে।
নিউ টাউনের অ্যাক্সিস মলে স্পায়ের দেবব্যবসার চিত্র সর্বত্র সুস্পষ্ট, অথচ পুলিশের উদাসীনতা বেশ কিছুদিন চলছিল। হঠাৎ তাদের আগমন যেন এক রজনীকান্তের সিনেমার মতো, যেখানে রাজনীতির নাটকে চোরাস্রোতের মতো জনগণের প্রশ্ন উঠে আসে। governance-এর অন্ধকারকালে সৎকর্মের প্রেরণা কি শুধুই নিছক এক নাটকীয়তা?
মমতার ঘোষণার আগে সিবিআই হাতে মামলার তদন্ত, রাজনৈতিক উত্তেজনার নতুন অধ্যায়
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে নির্যাতিতার পরিবারকে আশ্বাস দিয়ে আদালতের কাছে সিবিআই তদন্তের আবেদন করেছিলেন, তা রাজনৈতিক নাটকের সাক্ষী। একদিকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, অপরদিকে জনগণের দৃষ্টিতে কতটা গ্রহণযোগ্য নেতৃত্ব! সত্যি, এ ধরণের ঘটনাবলিতে সমাজের প্রতিচ্ছবি মহৎ বা অমার্জিত, তবে রাজনৈতিক ক্ষমতার বিন্যাসে কখনো কখনো শাসকের পরিবেশিত প্রতিশ্রুতির সুর বদলায়, যা কাহিনীর মোড়ে একটি নতুন দিক নিয়ে আসে।
জলপাইগুড়ির ফুলবাড়িতে লজিস্টিক্স হাব, কি পরিবর্তন আনবে সরকারের ব্যবসায়িক নীতিতে?
জলপাইগুড়ির ফুলবাড়িতে ২৭ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে প্রতিষ্ঠিত TVS আইএলপি লজিস্টিক্স হাব যেন সরকারের উন্নয়ন নীতির নাট্যমঞ্চ, যেখানে অনিয়ম ও স্বার্থে রাতের অন্ধকারের চক্রান্ত ফুটে ওঠে। এই বাণিজ্যিক প্রকল্পের আলোকে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনের কাছে অদৃশ্য রাজনৈতিক খেলা ও জনমানসে শঙ্কা বিরাজ করছে, যেন স্বপ্নের সাদা কপোটটিও কিছুটা নিস্তেজ। রাজনৈতিক নেতা ও তাদের দর্শন যেন কামাল নিয়ে হাঁটলেও জনতার দৃঢ় সংশয় অতলদিন।
শুভেন্দুর ঘনিষ্ঠ শংকর ঘোষের নাম নিয়ে বিতর্ক, রাজনীতিতে তরুণদের প্রভাব বাড়ছে!
রাজ্যের বিরোধী দলনেতার মুখে শংকর ঘোষের নাম ঘুরপাক খাচ্ছে যেন এক নাটকের বাণী; সিপিএম থেকে আসা তরুণ নেতার শুভেন্দু অধিকারীর সীমানায় প্রবাহিত প্রভাবের ছায়া ভারী। রাজনীতির অদ্ভুত মোহে, জনতার আশা আর নেতা-বাহিনীর মিলন ঘটছে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক চলতেই আছে। বাঙালির রাজনৈতিক চাঁদ-বাহার যেন আনন্দ বিধ্বংসী কৌতুকের পরাভব, যেখানে সমাজের বিক্ষোভের মাঝে শাসকের বন্দুকের গলার মোহও আবর্তিত।
লিজার চাকরির উত্তরাধিকার নিয়ে ভাইয়ের সাবালক হওয়া: সমাজে আলোচনার নতুন দিগন্ত খুলল
নাবালকের বাবার মৃত্যুতে চাকরির পিকে জন্মগ্রহণ করল নতুন গোপনাযুদ্ধে, যেখানে অবিবাহিত লিজার সে চাকরির অধিকার রয়েছে। কিন্তু সমাজের নিয়মে তাঁর ভাই এসে সামনে এলে লিজার স্বপ্নের চাকরি কি হবে? এ এক আঁতুড়ঘরে রাজনীতির সারাজীবনের নাটক, যেখানে জনগণের খোঁড়া সমাধান মুখোমুখি।
হাওড়ার উন্নয়নে স্বদেশ চক্রবর্তীর অবদান: সরকারের বিরুদ্ধে পরিবর্তিত জনমত।
হাওড়ার উন্নয়নকে স্বদেশ চক্রবর্তী যে বিশেষ পরিচয়ে আলোকিত করেছিলেন, আজ অরূপ রায়ের মন্তব্যে তা নতুন আলোতে এসেছে। দুর্নীতির অভিযোগ ছাড়াই যখন নেতৃত্বের আলোচনা হয়, তখন কি আমরা শাসকদের মূল্যবোধের সেই প্রকৃত পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি, নাকি শুধু গোধূলির আলোয় মুর্চ্ছিত হচ্ছি? সমাজের কাঠামোর সঠিক সরকারি বাস্তবায়ন কবে হবে, সেটা কি কেবল স্মৃতিতে থাকবে?
পুলিশের হাতে গ্রেফতারি: জনগণের নিরাপত্তা বা শাসনের ফালতু ব্যবহার?
রাজনীতির মঞ্চে নাটকীয়তা যেন নতুন করে রঙিন হচ্ছে, যেখানে মানুষ আর পুলিশ, দুই পক্ষই যেন ভীতির খাঁচায় বন্দি। দুলালের অভিযোগ, এক দিনের জন্যও ভাবেনি যে প্রশাসন এমন নৃশংস হতে পারে। সমাজের এই ভয়াবহ পরিবর্তনে কি কেবল নেতা ও তাদের শাসনের দোষ, নাকি জনগণের নিষ্ক্রিয়তাও দায়ী?