সামাজিক ন্যায়
“রত্নগর্ভা সমাজের মূর্তি: জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিবাদে সরকারের শিরদাঁড়ায় শক্তি ও দুর্বলতার খেলা”
রাজ্যে জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিবাদের অঙ্গ হিসাবে মূর্তিটি প্রদর্শন করা হচ্ছে, যেন একদিকে চলমান প্রশাসনিক উদাসীনতার নিন্দা করা হয়, অন্যদিকে সমাজের অসংবেদনশীলতা প্রকাশ পায়। মনে হচ্ছে, রাজনীতির ক্রীড়াঙ্গনে চিকিৎসার আশা আজ শুধুমাত্র অভিনেতাদের খেলার ক্ষেত্র। জনতার মনের অন্তর্দৃষ্টি কি এক সময়ে সত্যিই মূর্তি পাবে?
“রাজ্য বনাম দেশ: দুই স্কিমের পার্থক্যে বাজেটের খেলা, দেবাংশুর পোস্টে উঠল নতুন বিতর্ক!”
দেবাংশুর পোস্টের পর সবার মুখে একটাই প্রশ্ন—কীভাবে রাজ্যের জন্য বরাদ্দ আর কেন্দ্রের জন্য বরাদ্দের মধ্যে এত বিস্তর ফারাক ঘটছে? একজন সদা সচেতন নেটিজেন অর্থের এই অদ্ভুত খেলা তুলে ধরার পর, সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের মধ্যে সরকারের নীতির প্রতি অসন্তোষ ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছে। কবিগুরু যেন বলেন, এই সরকার ও শাসকেরাই আমাদের ভবিষ্যৎ তৈরির কৌশলিদিলেন—তবে মনে হয়, সেই কৌশলটি আরও গভীরতার সঙ্গে ভাবার সময় এসেছে।
অমিত শাহর সঙ্গে দেখা না করে নির্যাতিত চিকিৎসকের পরিবারকে উপেক্ষা, কুণাল ঘোষের তীব্র সমালোচনা ও হতাশার সূচনা।
অমিত শাহ নির্যাতিতা চিকিৎসকের বাবামায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে অস্বীকার করলেন, আর তা নিয়ে তৃণমূলের কুণাল ঘোষের তীব্র আক্রমণ, হতাশার অভিব্যক্তি যেন রাজনীতির চিরন্তন নাট্যাঙ্গনে এক নতুন গতি। নেতার শূন্যতা কতটা গভীরে পৌঁছেছে, তা বুঝতে রাজ্যের জনগণের সঙ্গে এক অব্যক্ত সংলাপ রচিত হচ্ছে, যেন ভদ্রলোকের রাজধানীতে মানবিকতার ন্যূনতম মানেরও অবক্ষয়।