সামাজিক নিরাপত্তা
“যুবকের রহস্যময় মৃত্যু: সিঙুরের রাজনীতিতে আবারও প্রশ্নের ঝড়, সরকারের দায়িত্বের সঙ্কট তুলে ধরা!”
ঘটনার মাঝে রাজনৈতিক নাটকের এক নতুন পর্বে, যুবকের রহস্যজনক মৃত্যুতে সিঙুরের সিডরবিভাগে প্রশাসনের অনীহা স্পষ্ট। গলায় কাটা দাগের চিহ্ন বলতে কি বোঝায়—আবর্জনার ভিতরে মানবিকতার ক্রমহাসন? পুলিশের দ্রুত পদক্ষেপ, কিন্তু সমাজের অসুখের তীব্রতা কি স্থানান্তরিত করবে এক অন্য রূপে? কবে থামবে এই অদেখা পঙক্তির খেলা?
“যান নিয়ন্ত্রণের অজুহাতে পুজোর ধ্বংসাত্মক শব্দবাজিতে সরকারের কড়া অপারেশন – সমাজের শান্তি, কোথায়?”
শহরের রাস্তার যান নিয়ন্ত্রণের কথা উঠেছে যেন পুজোর আনন্দ নষ্ট না হয়, কিন্তু বাস্তবে কি এ সব ‘নিয়ন্ত্রণ’ আর ‘আইন’ জনগণের নিরাপত্তা, নাকি রাজনৈতিক নাটকের লেবাস? ছোট লরির শব্দবাজি, প্রশাসনের উদ্দেশ্যহীন সতর্কতা—এসব কি কেবল আবহমানের খেলা, যেখানে রাজনীতির বায়োস্কোপ দেখানো হয়, আর সাধারণ মানুষ শুধুই দর্শক?
“রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ভুয়ো প্যাডে টাকা হাতানোর কাহিনি: কার্ড দুর্নীতিতে নৈতিকতাহীনতার এক নতুন অধ্যায়!”
বাংলার মানুষজন এখন কাটাকাটি করছে যে কিভাবে ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ডের পিন নম্বর চুরি হয়ে যাচ্ছে, সেই সঙ্গে ভুয়ো মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে টাকা হাতানোর বিচিত্র কাহিনী। সামাজিক নিরাপত্তার অভাব এবং প্রশাসনের ব্যর্থতা সামনে এসে দাঁড়িয়ে। এই দুর্নীতির ভেতর দিয়ে আমাদের সমাজের গাঢ় সংকট, অর্থনীতির পৃষ্ঠপোষকতা এবং জনগণের অসহায়ত্ব প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। সরকারী ও বেসরকারি স্তরে কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা আরোপিত হচ্ছে না; ফলে, সাধারণ মানুষের মধ্যে অস্থিরতা বাড়ছে, যেন একটি সাংস্কৃতিক দুর্বলতা আমাদের চেতনাকে আচ্ছন্ন করছে।
জব্বার মোল্লার হত্যা: রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বা ব্যক্তিগত শত্রুতার ঘননাখানি? স্থানীয়দের ক্ষোভ বাড়ছে!
রাজনীতি ও সমাজের অধ্বসনান্তরকালে জব্বার মোল্লার হৃৎপিণ্ডহীন দুর্ভাগ্যের দেহ উদ্ধার, সন্দেশের মতো ছড়িয়েছে আতঙ্ক। পুলিশ তদন্তে হাত দিয়েছে, কিন্তু প্রশ্ন উঠছে—কেন রাজনীতির অঙ্গনে শান্তি নেই? ব্যক্তিগত শত্রুতা থেকে শুরু করে সমাজের গলվող নৈতিকতা, সব কিছুই যেন এক সুতোয় বাঁধা। গণমানুষের গুণগানে দিনের শেষে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে শুধুই শববাহী গাড়ির আওয়াজ।