সামাজিক আন্দোলন
“পঞ্চায়েতের পথে প্রাণহানি: নিহতের মায়ের আহাজারি, রাজনীতির অন্ধকারে মৃত্যু যন্ত্রণার সংবাদ!”
মাঠে সভা শেষ হতে না হতেই এক মায়েবাবু জানালেন, পঞ্চায়েত যাওয়ার আগে তাঁর ছেলেকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। স্ত্রীর কথায়, “শত্রু তো ছিলই না”, কিন্তু আমাদের রাজনীতির খেলার মাঠে কি সদ্ভাবের স্থান? সমাজে শান্তি খুঁজতে গিয়ে কি আমরা নিহতের মায়ের কান্না ম্লান করতে পারব? নেতাদের প্রতিশ্রুতি, আর ঘটনাবলী যেন বিচিত্র এক নাটকের কাহিনী, যেখানে মানবতা কেবল একটি পর্দার পেছনে ঢেকে থাকে।
বৃষ্টি, নদী ভাঙন ও সবার নজরে লাপাত্তা ফল বিক্রেতারা: কি জানালো আমাদের শাসন ব্যবস্থা?
পাঁশকুড়ার ফল বিক্রেতাদের জীবনে ভিন্ন বৃষ্টি ভাসানোর বদলে এই সরকারের উন্নয়নের ঢাকের শব্দ শুধুমাত্র কথারই আবরণ। শিলাবতী নদীর জল বাড়ার খবরে, রাজনীতির আবহে যেন নির্বিকার গুণগুন। অথচ ফলের বাণিজ্যে তারা কল্পনাও করেনি, যে স্রোত তাদের নিয়মিত জীবনে এনে দেবে সংকটের ঢেউ। সত্যিই কি এই প্রতিকূলতার মাঝেও আমরা নিজেদের কূটনীতির সাজগোজে মাজা জঙ্গলে মগ্ন আছি?
“গো-সেবার নামে অমানবিক নাটক: আদালতে খুঁজে পাওয়া কি হবে পশুর হিত?”
অখিল ভারতীয় কৃষি গো সেবা কেন্দ্রের আবেদনে উঠে এসেছে বর্বরতার মাঝে মানবতার কল্যাণ চাওয়ার অদ্ভুত অসঙ্গতি। সরকার আর প্রশাসনের দলবাজিতে, পশুউদ্ধারের অঙ্গীকার মরে গেছে মন্দিরের অন্ধকারে। কি বিচিত্র, এই ক্ষেত্রেই তো 'গোবিন্দ ভজন' রহস্যময় কিছু হতে পারে, যখন আসল কর্তৃপক্ষ নির্বাক!
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিন এবং অর্পিতার কারাবাস: রাজনৈতিক নাটকের পংক্তিতে দুর্নীতি ও সমাজের দ্বন্দ্ব!
বাংলার রাজনৈতিক আকাশে এখন অশংকা এবং অস্থিরতা; পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বান্ধবী অর্পিতা, যিনি টাকার পাহাড়ের ভেতর আটকা, সেই সঙ্গে জ্যোতিপ্রিয়ও অসুস্থ। পার্থ হাইকোর্টে জামিনের জন্য আবেদন করেছেন, কিন্তু এই নাটকের পেছনে কি আমাদের শাসকশ্রেণীর আসল মুখটা উন্মোচিত হচ্ছে? দুর্গাপুজোর আগে সৎ governance-এর স্বপ্নের জাল কি ভাঙতে চলেছে? পাবলিকের কৌতূহল করোনায় আক্রান্ত প্রতিবেদন হতে গোপনীয় বিষয়গুলিকে আরও প্রকট করে তুলছে।
“কালীর আলোয় রাজনৈতিক ছায়া: কালীপুজোর আবহাওয়ায় কি মিলবে জনগণের সুখের বৃষ্টি, নাকি নেতাদের দুর্ভিক্ষ?”
রাজনৈতিক বাতাবরণে যেন অসম্ভব আবহাওয়া, শনিবার থেকে কালীপুজো অবধি কে জানে কোন দিকে ঝড় উঠবে। নেতাদের প্রতিশ্রুতির হাজারো নাটক, মানুষের আশা-নিরাশার পারদ চড়তে চড়তে শীতল দৃষ্টিতে ঠা ঠা করছে। জনতাকে ভুল বুঝতে দেওয়া যেন এখন শাসনের স্বাভাবিক রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে; প্রতিটি আলোচনায় শুধুই কালীপুজোর ছায়া নয়, ক্ষমতার রাজনৈতিক নাটকে মঞ্চস্থ হচ্ছে জীবনের প্রতিফলন।
“কল্যাণের মেজাজ হারানো, জগদম্বিকার সামনেই ভাঙল বোতল – রাজনীতির নাটকে হাতের আঙুলও পেল চোট!”
কল্যাণের রাগে ভাঙা কাচের বোতল যেন রাজনৈতিক নাটকের এক উজ্জ্বল প্রতীক। জগদম্বিকা পালেন সামনে থাকাকালীন ভাঙা বোতল ছুঁড়ে মারার মধ্য দিয়ে ক্ষমতার দুর্বলতার একটি দৃষ্টান্ত ফুটে উঠেছে। দুই আঙুলের চোটে সোহলাল সামাজিক চিত্রে এক নতুন অধ্যায়, যেখানে নেতাদের মাঝে সংঘাত এবং জনমানসে প্রশ্ন উঠছে, ‘কে আসলে নিশ্চিত করবে জনগণের নিরাপত্তা?’ এমন ভাঙন কি আদৌ আমাদের সভ্যতার প্রয়োজন?