সামাজিক অস্থিরতা
মুর্শিদাবাদের সংঘর্ষে বিজেপির তোয়ারির আঙুলের নির্দেশনায় ভয়ংকর ক্ষমতার খেলা, সমাজের অস্থির মনোভাব কি রাজনৈতিক পালাবদলের ভেতর?
শনিবার রাতে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় ঘটে সংঘর্ষ, অভিযোগ উঠেছে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে হত্যার হুমকি দেওয়ার। বঙ্গ বিজেপির যুব মোর্চার তরুণজ্যোতি তিওয়ারির দাবি, এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্থিতিশীল Governance-এর মুখোশটি আরও জোড়ালো হয়েছে। রাজনীতির এই নাটকীয়তা যেন কবির ভাষাতেই, মানবতার উপর অপরূপ এক সৃষ্টির আহ্বান।
“বাস রেষারেষি আর কমিশনদারীর মাঝে ফিরহাদ হাকিমের নতুন এসওপি: নতুন শাসনের নাটক না কি স্রেফ ফাঁকা আওয়াজ?”
বাংলার রাজনৈতিক জগতে যে বাসের রেষারেষি চলছে, তা যেন রুপকথার বাস্তবতা। পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের মন্তব্য, কমিশন সিস্টেমে দৌড়ানোর বিশ্লেষণ, শাসনের অবক্ষয়ের নিজস্ব প্রতিবিম্ব। এসওপি তৈরির আহ্বান যেন নিছক কথার ফুলঝুরি—সমাজের ভেতর পুঞ্জীভূত অসন্তোষের রেশ মুছে ফেলার এক অন্তহীন প্রচেষ্টা।
আদালতের গলিতে আরও দুটি সাক্ষ্যের তেরি, রাজনৈতিক নাটকে নতুন মোড়: কর্তৃত্বের খেলা কি মিটে যাবে?
দেশের আদালতে আরও দুজনের সাক্ষ্য দেওয়ার ফলে বিচারপ্রক্রিয়া এগিয়ে চলেছে, যেন কেউ টেনে ধরেছে বলির পাঁঠা। নেতাদের কার্যকলাপের নেপথ্যে সমাজে অস্থিরতার ছায়া। বিচারের মাটি কি শেষ পর্যন্ত দৃঢ় হবে, নাকি নিছক নাটকীয়তার পর্দায় পড়ে যাবে? মানুষের ভাবনাগুলো প্রবাহিত হচ্ছে, তবে কোথায় যাবে, তা জানি না।
এন্টালিতে গ্রেফতার; সমাজে সহিংসতার বিরুদ্ধে মহিলার সাহসিকতা, রাজনীতির নাটকীয়তার নতুন অধ্যায়!
এক মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে এন্টালি থানায় সন্তোষলাল প্রসাদের গ্রেফতারের ঘটনা যেন আমাদের সমাজের শ্রীবৃদ্ধির বিনিময়ে চিরকালীন কষ্টের গল্প। পুলিশি ব্যবস্থা, আদালতের দেখা—সব কিছুই যেন রাজনৈতিক নাটকের অঙ্গ। তবে, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে জনগণের মধ্যে যে ক্ষোভ ও আলোচনা শুরু হয়েছে, সেটা কি শুধুমাত্র একক ঘটনার প্রতিক্রিয়া, না কি গভীরতর কোন সামাজিক অস্থিরতার চিত্র? প্রশ্ন জাগে, এমন কি রাজনীতির থলির পাতা কিম্বা সালতেকের প্রজন্মের নতুন চাওয়া-পাওয়ার চিত্রায়ণ?
তন্ময়ের তদন্ত: রাজনৈতিক অসারতা আর দলের বৌদ্ধিক দিহিতের নাটক, আলিমুদ্দিনে সম্পূর্ণ নতুন পর্ব!
তন্ময় ভট্টাচার্যের তদন্ত প্রক্রিয়ায় যোগদান, যেন এক নাটকের রিহার্সেল। দলের তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হয়ে তিনি ভাবেন, সত্যের খোঁজে বা ক্ষমতার খেলায় কে জয়ী হবে? কিন্তু এই নাটকের পেছনে যে গলদ থেকে যাচ্ছে, তা সমাজের চোখে ধুলোর মতোই। রাজনীতির মঞ্চে অভিনয়রত এই নেতাদের কর্মকাণ্ডে জনগণের আশা-হতাশা উভয়ই যেন অনন্তকাল ধরে অপেক্ষা করে, কাঙিক্ষত সুরম্যাভূমির।
“কালী ঠাকুরের ভাসান: অপশাসনের অশ্লীল নাচে, জনগণের মননের অগ্নিসংযোগ!”
কালী ঠাকুরের ভাসান চলাকালীন ঘটে গেল অবাক করা কাণ্ড—যেন রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্ব। নেতারা নিজেদের মহিমা জাহিরে ব্যস্ত, অথচ সাধারণ মানুষের হৃদয়ে উঠছে অসন্তোষের ঝড়। অযথা ছবি তোলার চেষ্টা আর জনতার শোক, যেন এক ভাস্কর্যের সামনে নৃত্য; কিন্তু সেই নৃত্যের অর্থ কি? জনগণের বিক্ষোভে কি গর্বের সংকেত খুঁজে পাবেন নেতারা, না কি আবারও কাটতে হবে রাজনীতির অন্ধকারে?
মেদিনীপুরের নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ: প্রশিক্ষণ শেষ, কিন্তু পদের জন্য কারা নেবে দায়িত্ব?
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ নিয়ে গুঞ্জন নতুন মাত্রা পেয়েছে, যখন ৭৪ জন প্রার্থীর প্রশিক্ষণের পরও তাঁদের কাজে যোগ দেওয়ার পালা স্থবির হয়ে উঠল। কী বিচিত্র, একদিকে সরকার চাকরি দেবে, অন্যদিকে প্রয়োজনে লোকজনের আগ্রহও টানতে পারছে না! যেন নাদান নাটকের পাণ্ডিত্য; এখানে নেতৃত্বের গুণাবলী পরীক্ষার বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে।
“জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিবাদ ও ডাক্তারদের দ্বন্দ্ব: রাজনীতির খেলার মধ্যে মানবিকতা হারিয়ে যাচ্ছে?”
সংসারবাসী জুনিয়র চিকিৎসকদের আরজি ও প্রেসমিটের তর্কে পণ্ডিতদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যেন বুদ্ধির সংকট প্রকাশ পায়। আন্দোলনের অঙ্গনে এঁদের বিরোধিতা করে যারা, তারা কি মানবতার সেবার আদর্শে উজ্জ্বল, না কি স্বার্থের শিখরে আত্মবিসর্জন? সমাজের নীতি তলানিতে, আর সরব উক্তি যেন শূন্য নয়ন।
“বৈষ্ণবনগরে বিধায়কের নিরাপত্তারক্ষীকে মারধর: তৃণমূল ও বিজেপির রাজনৈতিক খণ্ডযুদ্ধের নতুন অধ্যায়”
বৈষ্ণবনগর থানার বেদরাবাদ ঘটনার ভিডিও সামনে আসতেই বিধায়কের নিরাপত্তারক্ষীর সাথে মারধরের নাটক সামাজিক মাধ্যমে ঝড় তুলেছে। বিজেপি তৃণমূলকে আক্রমণ করতে দ্বিধা করছে না, যেন রাজনীতি একটি অসমাপ্ত গদ্য। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে governance এর জটিলতা আর জনমানসে নেতাদের প্রতি বিভ্ৰান্তি আরও স্পষ্ট হচ্ছে, যে সংস্কৃতিবোধ আমাদের রাজনীতিকে পঙ্কিল অবস্থায় ঠেলে দিচ্ছে।
শুভেন্দু বাবুর দাবিতে অন্ধকারে মমতা: ১৪ তারিখের ভাঙচুর কি রাজনৈতিক নাটকের নতুন কিস্তি?
শুভেন্দুবাবুর মন্তব্যে উঠে এসেছে এক রাজনৈতিক নাটকের কাহিনি, যেখানে রাজ্যের শাসক দল এবং বিরোধী পক্ষের মধ্যে বেড়ে চলেছে চাপানউতোর। তিনি দাবি করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আরজি করের ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এভাবে কি চলবে governance? সমাজে অস্থিরতা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যগুলি আরও গভীর সংকটের ইঙ্গিত দেয়, যেখানে সৎ নেতৃত্বের অভাব জনগণের বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।