সরকারী নীতি

জমিদাতাদের চাকরি বঞ্চনা: সরকারের ভূমি অধিগ্রহণে বিতর্ক তীব্র, বাইরের লোকেরা পাচ্ছেন সুযোগ
এখনকার রাজনৈতিক আবহে, জমিদাতাদের চাকরি বঞ্চনার কাহিনি যেন একটি নতুন নাটক। সরকার অধিগ্রহণ করে জমি, কিন্তু প্রকৃত জমির মালিকদের পরিবর্তে বাইরের মানুষের বেড়ানো। নির্মম এই বাস্তবতা দেখিয়ে দেয়, আমাদের সমাজ কতখানি বিচ্ছিন্ন—নিয়োগপত্রের ভাগ্য, যেন মলিন এক স্বপ্ন, যা অনেকের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে ভুলে যায়।

নারকেল গাছের ভবিষ্যৎবাংলা: পরিবেশ নিয়ে নতুন বিতর্ক, ঠাণ্ডা ছড়ালেও কি গাছ বাঁচবে জোয়ার–ভাটায়?
কী অদ্ভুত, নারকেল গাছ পরিবেশকে ঠাণ্ডা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে, অথচ আমাদের নেতারা পরিবেশের স্বার্থ রক্ষায় কি করছে তা দেখা যায় না। বিদেশের জলসীমায় নারকেলের শক্তি দেখতে পাবেন, কিন্তু এখানকার সরকারী নীতির তলানিতে কি কেবল শুকনো পাতা? জনতার প্রতিরোধের তরঙ্গ এবং রাজনৈতিক চালে, প্রকৃতির প্রজ্ঞা কি আর তাদের শুনতে পাবে?

রাজশেখরের পদত্যাগ: রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা প্রধানের বদল নিয়ে শোরগোল बढ़ছে রাজনৈতিক মহলে
রাজ্য পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান রাজশেখরের পদচ্যুতির পেছনে রয়েছে গভীর রাজনৈতিক সুতো। মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল তাঁর দিন গোনা চলছে; বুধবার সেই ‘সময়সীমা’ পূর্ণ হলো। গাইডলাইন বদল নয়, বরং রাজনৈতিক নাট্যমঞ্চের নতুন দৃশ্য—সামাজিক স্রোতে ক্ষমতার বিচিত্র রূপায়ণ। এখন প্রশ্ন, কেমন হবে governance-এর সূচনা?

“শান্তিনিকেতনে পোস্টার-রাজনীতি: ‘অপা’র আবেদনে চট্টোপাধ্যায়দের শাসনেও কি চলছে কার্তিকের নিদ্রা?”
শান্তিনিকেতনের 'অপা'-র বাড়ির গেটে টানানো ব্যানারে যেন একটি নাটকীয় প্রতিরোধের সুর, যেখানে চলছে রাজনৈতিক বন্দুকযুদ্ধ। পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের প্রতিমূর্তিতে জাগছে বিতর্কের আগুন। সমাজের নিদ্রিত সত্তাকে প্রশ্ন করছে, প্রশাসনের নৈতিকতা কি রং বদলাচ্ছে, না কি বাস্তবে সবকিছুই গণনাট্য?

“নতুন হেলমেট নিয়মে রাজ্যের শাসন ব্যবস্থার বাঁকা আয়নায় উঠে এল জনগণের নিরাপত্তা বনাম প্রশাসনিক গতিবিধির দ্বন্দ্ব!”
নতুন হেলমেট নিয়মে রাজ্যের পরিবহণ দফতরের আইন, যেন এক নাটকীয় দৃশ্য, যেখানে ট্রাফিক পুলিশের হাতে মহিলাদের সুরক্ষার প্রতীক হেলমেটও নিরাপদ নয়। রাজনীতির অলিতে গলিতে এ কান্ডে চলছে আলোচনা, সরকারী নীতির চৌহদ্দি থেকে কোথায় আমাদের স্বাধীনতা? জনগণ কি অভিনেতার সাজ-পোশাক, নাকি তাঁরা সত্যিকার অর্থে মানুষ?

“বেআইনি পার্কিংয়ে সরকারি নির্দেশনায় দ্বিগুণ জরিমানা: শাস্তির চেয়ে সচেতনতা কি বেশি কার্যকর?”
অবৈধ গাড়ি পার্কিংয়ের জরিমানার অঙ্ক দ্বিগুণ করতে সরকার ভাবছে, যেন সাধারণ মানুষের উপার্জনের সঠিক মূল্যায়ন হয়। তবে, এই পরিকল্পনায় একদিকে রাজস্ব বৃদ্ধি, অন্যদিকে জনজীবনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়ে গেছে। মসৃণ শাসনে, দায়িত্ব বা করুণার নোটিশে জনতার নীরব অসন্তোষ ফুটে ওঠে, সবই যেন বাতাসে।