সমাজ পরিবর্তন
গোপালনগরে দৃষ্টিহীন শিক্ষিকার চাকরি: প্রশাসনের মানবিকতার গল্প নাকি রাজনৈতিক নাটক?
পূর্ব মেদিনীপুরের গোপালনগরে সদ্য চাকরির সুপারিশপত্র হাতে পাওয়া সরস্বতী কর, যিনি ৭৫ শতাংশ দৃষ্টিহীনতায় ভুগছেন, তাঁর শিক্ষাদানের মাধ্যমে সমাজে একটি নতুন আলো জ্বালানোর লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছেন। সরকার যে গোপনে অক্ষমতার সীমারেখা দ্বীর্ণ করেছে, তা যেন আবার একবার স্পষ্ট হচ্ছে; যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও, সাফল্যের ঝলক দেখা যাচ্ছে শুধুমাত্র সুবিধাবাদীর রাজনৈতিক খেলার অন্ধ গলিতে।
“নকল রশিদ আর টাকার খেলায় নেতাদের উধাও দায়িত্ববোধ: প্রশাসনের অন্ধকারে সমাজের ক্ষতি কতটুকু?”
এতদূর এসে আমাদের সমাজে কি ঘটছে! নকল রশিদ আর টাকা তোলার রাহাজানি যেন এখন দৈনন্দিনের খেলা। প্রশাসন থেকে নেতাদের অবলীলায় দরিদ্র জনগণের সাথে এই প্রতারণা যেন একটি নাটকের দৃশ্য। নেতা-নেত্রীরা সব কিছু জানেন, তবুও ভন্ডামির মাস্তানিতে রাশ নেই। এই দুর্নীতি শুধু অর্থের লুট নয়, আমাদের নৈতিকতারও মৃত্যু।
মমতার উত্তরবঙ্গ সফরে ভোটযুদ্ধের প্রস্তুতি; উপনির্বাচনে শাসকের আবেদন: জনগণের আসল মুখচ্ছবি কী?
উত্তরবঙ্গের পল্লিগ্রামগুলো এখন মুখ্যমন্ত্রীর পদধ্বনিতে মগ্ন, যিনি ১৩ নভেম্বরের উপনির্বাচনে জনতার মন জয় করতে সদা প্রস্তুত। কিন্তু এই কার্যক্রমের মাঝে তার আবেদন যেন রাজনৈতিক নাটকের এক বিস্তৃত স্ক্রিপ্ট। নির্বাচনের ফলাফল ২৩ নভেম্বর প্রকাশ হবে, সেইসঙ্গে গণমানুষের আশা আর হতাশার ঝিলমিল। কি নির্মম! নির্বাচনী তপ্ত বাতাসে তার বার্তা যেন প্রতিশ্রুতির মায়াজাল, যেখানে সমাজের বিভিন্ন স্তরের লড়াইয়ের আকুতিও ভাসমান। কতটুকু পরিবর্তন আসবে এই সাধনার মাধ্যমে? কষ্টে লেখার সময়ে, আমাদের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে বন্দী থাকা কি সত্যিই নতুন পথের সূচনা?
“রাজনীতির মঞ্চে মৌজার সংখ্যা: সংখ্যার খেলা নাকি জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা?”
হাওড়া থেকে দার্জিলিং অবধি বাংলার ৪২ হাজার ৩০২ মৌজার রাজনীতিতে এখন উত্তপ্ত বাতাবরণ। প্রথম পর্যায়ে শাসনের খাঁচা, দ্বিতীয় পর্যায়ে বিতর্কের তাস, আর তৃতীয় পর্যায়ে এক সমাজের প্রতিফলন—শ্রেণী সংগ্রামের ছোঁয়া যেন সকলের ঘরে। নেতাদের মুখে ফুলের বাগান, অথচ জনতার মনে ফুটে উঠছে অসন্তোষের কাঁটা।
“বৈশ্বিক চাহিদা মেটাতে ডিপিকা পাডুকোনের লেডি সিংহাম, কি বদলাবে বলিউডের গল্পের গতি?”
বলে রাখা ভালো, দীপিকা পাড়ুকোন এবং রোহিত শেট্টির সত্তর থেকে সত্তরা পর্যন্ত পুলমেডে একটি মহিলা পুলিশের চরিত্র নিয়ে কাজ হবে। "লেডি সিংহাম" হিসেবে তাঁর স্ক্রিনে আসার অপেক্ষা দীর্ঘ ছিল, তবে এখন নিশ্চিত হয়েছে যে রোহিত শেট্টি একটি স্বতন্ত্র পুলিশ ছবির পরিকল্পনা করছেন। এই সিনেমার গল্পের জন্য সঠিক স্ক্রিপ্টের অপেক্ষা ছিল, যা চলচ্চিত্রের শুদ্ধতা এবং চরিত্রের প্রভাবকে তুলে ধরবে। চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় নতুন চরিত্রগুলোর আগমন দর্শকদের প্রত্যাশা বাড়িয়ে দিয়েছে এবং নারী কেন্দ্রিক কাহিনীর জনপ্রিয়তা বাড়ানোর সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে।
ফালাকাটায় রাজনৈতিক মহড়ায় সময়ের বাঁধন, কবে মুক্তি মিলবে অনিশ্চয়তার জালে?
বাংলার আকাশে রাজনীতির হাওয়ায় নতুন এক নাটক শুরু হয়েছে। প্রযুক্তি নির্ভর কাজের মহড়া যেন নিতান্তই এক অভিনয়—সময়সাপেক্ষ, তবু অজ্ঞাত শুধু নিয়মের গতি। ফালাকাটা টাউন ক্লাবের মাঠে এই চিত্র দেখা যায়, যেখানে নেতা-নেত্রীরা আধিকারিকের ক্রমবর্ধমান জীবনের নাটুকে নাট্যশালায় অভিনয় করছেন। সাধারণ মানুষের দিনযাপন কি এই প্রযুক্তির অঙ্গীকারের ছায়াতলে ঢুকবে?
কর্মী বাহিনী ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় ঘটে গেল বর্বরতা, খালাসকালে মৃত্যু হল একজনের – রাজনীতির খেলা কি এটাই?
বাংলাদেশের একটি ঘটনায় শ্রমিকদের কাছে প্রতিরোধের চেষ্টা করে মৃত্যু হল কমলবাবুর। গাড়ির পিছনে চালের বস্তা খালাসের সময় ঘটে এই নির্মম হামলা, যা আজকের সমাজে নেতৃত্বের পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। ক্ষমতা আর আওয়াজের এই অদ্ভুত সমীকরণে, জনগণের ক্ষোভকে উপেক্ষা করে, কি এমন মানবতা? কি সত্যিই আমাদের গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী, নাকি তা কেবল ভাঁজে ঢাকা একটি লুকিয়ে থাকা বিপর্যয়?
“অদিত্যের মহাকাব্য: রক্ত ব্রহ্মাণ্ডের জাদু, বদলায় ছবির বিশ্ব!”
আদিত্য রয় কাপুর সম্প্রতি নিজের নতুন মেগা প্রকল্প "রক্ত ব্রহ্মাণ্ড - দ্য ব্লাডি কিংডম" এর শুটিং শুরু করেছেন, যা রাজ ও ডিকে পরিচালিত। এই গল্পের মাধ্যমে দর্শকরা আকৃষ্ট হচ্ছেন নতুন ধারার অ্যাকশন-ফ্যান্টাসির দিকে, যেখানে শক্তিশালী পরিবেশনা ও ভিজ্যুয়ালরা তাদের স্পর্শ করবে। ছবির মাধ্যমেও সমাজে পরিবর্তন আনার লক্ষ্যের প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে, যা বর্তমান প্রজন্মের সিনেমা প্রেমীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
“প্রশাসনের আধিপত্যের মাঝে সর্বনাশের আগুন, সিউড়িতে ঘটনাস্থলে পুলিশ, অথচ সহায়তা এল দেরিতে!”
সিউড়িতে এক অগ্নিকাণ্ডে সবকিছু পুড়ে গেলেও পুলিশের আগমন বিলম্বিত হল, যেন শান্তির প্রতীক ও নেতৃত্বের ঔদাসীন্য আরও একবার প্রমাণিত হলো। স্থানীয় বাসিন্দাদের দুঃখ-বেদনায় ভরপুর গল্পে, আমরা কি আদৌ খুঁজে পাব সঠিক প্রশাসনিক দায়বদ্ধতা? গোটা জাতি যেন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে তার প্রতিবিম্ব খুঁজছে—শাসকেরা নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে ক্ষয়ে যাচ্ছেন, তবে আগুনে সব যে চলে যায়, সে তো এখন আমাদের ভোটের গল্পও!
“শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে ভোটারদের উল্কা, কিন্তু পুলিশের প্রহরা: রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্বের সূচনা!”
নির্বাচনের বাক্য রাখতে শান্তিপূর্ণ দৃশ্য! তবে ২ হাজার ভোটারের স্রোতে, পুলিশি কড়াকড়ির মাঝে, স্রষ্টা যিনি, গুণীজনের পর্যালোচনা কোথায়? এই সমবায় নির্বাচন যেন শাস্ত্র ও সংসদ, যেখানে গণতন্ত্রের মুখোশে ছদ্মবেশী কিছু উঁচু বারান্দায় বসে, সাধারণের কণ্ঠস্বর বিলীন হয়ে যায়।