সমাজ
পুলিশের বিরুদ্ধে ক্লাবের বিক্ষোভ: শাসনের অস্থিরতা ও জনমানসের প্রতিফলন!
এখন রাজনীতির মাঠ বেশ উত্তাল। ক্লাব সদস্যরা পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে লিপ্ত হলে, যে উত্তেজনা ছড়ায় তা যেন বর্তমান শাসন ব্যবস্থার প্রতিফলন। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও, প্রশ্ন রয়ে যায়—আসলেই তারা কি রক্ষা করতে পারে সমাজের ন্যায়বিচারের কাতার? পরিবর্তিত জনমনের কাহিনি হয়তো এখানেই।
“শীতে চিড়িয়াখানার খাঁচায় দর্শকের প্রবেশ: পশুরা নয়, কি এ আমাদের অশান্ত রাজনীতির প্রতিফলন?”
শীতে চিড়িয়াখানার খাঁচার ভেতরে দর্শকদের প্রবেশ, এক দিকে আনন্দের কথা, কিন্তু অন্য দিকে গভীর প্রশ্ন—কি এই আমাদের সভ্যতার মহিমান্বিত অবস্থা? নেতাদের জাদুকরী দক্ষতায় সাধারণ জনগণের উপরিরিক্ত খাঁচাবন্দী আনন্দ কি আসলেই মুক্তির চিহ্ন, না কি তা কেবল আমাদের চেতনায় নতুন বন্ধনের সুত্রপাত?
“শমীক ভট্টাচার্যের সৌভ্রাতৃত্বের ধর্মের বাণী: রাজনৈতিক পটভূমিতে সমাজের গভীর দ্বন্দ্বের প্রতিচ্ছবি”
রাজ্যসভায় বিজেপি সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য ইসলামকে 'সৌভ্রাতৃত্বের ধর্ম' বলে অভিহিত করেই বুঝিয়ে দিলেন, রাজনীতির পঙক্তিতে ধর্মের রঙিন খেলায় স্বপ্ন ও বাস্তবতা উভয়ই খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই মন্তব্যের পেছনে গভীরতা থাকে, কিন্তু রাজ্যের গমনে কতটুকু সৌম্যতা, তা ভাববার বিষয়। সমাজের মর্মে বিশৃঙ্খলার অলিগলি সত্ত্বেও, কি হবে এই সৌভ্রাতৃত্বের?
“বাঘা কাতলার দাম দেখেই কি রাজনীতিতে নতুন ঢেউ উঠবে? মানুষ জড়ো, কিন্তু নেতা কোথায়?”
সামশেরগঞ্জের গঙ্গায় ধরা পড়া বিশাল 'বাঘা কাতলা' মাছ যেন রাজনীতির বিশাল উৎসবের প্রতীক, যেখানে জনগণ পেছনের সারিতে দাঁড়িয়ে, মাছ দেখার আনন্দে মেতে ওঠে। মাছের দাম চড়িয়ে, নির্বাচনের তালিকায় সুবিধাবাদীদের রাজত্বকে মনে করিয়ে দেয়—শক্তির কাছে জাতির চাটুকারিতা। এমনকি বিয়েবাড়ির ভোজও সমাজের অসামঞ্জস্যের প্রতিফলন। সত্যিই, আমরা মাছের ডাকে গা ভাসিয়ে দিচ্ছি, যখন দেশ পরিবর্তনের প্রয়োজন।
“ত্রিধারার হুমকি: ডাক্তারদের জবাবদিহি নিয়ে তৃণমূলের রাজনীতির উজ্জ্বল বিস্ময়!”
তৃণমূল নেতাদের হুমকির পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দেবজিৎ ভৌমিক ও লতিফুল শেখকে শোকজ করায়, রাজনৈতিক চাপের নাটক আবারো স্পষ্ট। কি অদ্ভুত কথা! চিকিৎসকরা যেন ভিক্ষা চাইছেন, অথচ রোগীর পাশে থাকার চেষ্টা করছে। প্রশাসনের হাতে শৃঙ্খলার মুখোশ, সমাজে নীতির বরজা, এ কী পরিহাস?
“ট্রাম্পের জয়: নন্দীগ্রামের বিধায়কের খুশির পেছনে রাষ্ট্রের শুদ্ধ governance ও সমাজের হালচাল প্রসঙ্গে একটি ব্যঙ্গাত্মক বিশ্লেষণ”
ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বাহবা দিলেন, যেন রাজনীতির এদিকে অদৃশ্য কোনো সৌরজগতের দ্যুতি। governance-এর সততা আর সমাজের নৈতিকতা কোথায়, প্রশ্ন উঠছে, যখন নেতারা উল্টো দিকে, জনগণের আশা দমনে ব্যস্ত। রাজনীতির এই অদ্ভুত নাটকে সাধারণ মানুষের মনের দোলাচলে কি আদৌ কোনও পরিবর্তন আসবে?
“আবহাওয়া বদলাচ্ছে, বিচারবিরোধী সব হত্যায় আইনজীবীদের নবান্ন: অভয়ার পরিবার শান্তি ও সত্যের খোঁজে!”
অভয়া শান্তির খোঁজে যেসব আইনজীবী সমর আওয়াজ তুলছেন, তাদের উদ্দেশ্যে এক নেতার পরামর্শ—মামলাটি পশ্চিমবঙ্গের বাইরের আদালতে নাকি স্থানান্তরিত হোক, যেখানে সত্যের আলোর মুখ দেখার সুযোগ থাকবে। কিন্তু এ কি অদ্ভুত এক নাটক নয়? রাজনীতির গল্পে দ্বন্দ্ব আর নাটকীয়তা যেন প্রাণের মন্ত্রও। অভয়া এবং তার পরিবার আরও একটি রাজনৈতিক খেলার অঙ্গ, যেখানে শান্তি ক্রমশ বিস্মৃতির গহ্বরে বিলীন হতে বসেছে।
“চিকিৎসা রিপোর্ট নিয়ে টানাপড়েনে তৃণমূল, বঙ্গ রাজনীতির নাট্যমঞ্চে নতুন অধ্যায়!”
মঙ্গলবার, আরজি করের প্রিন্সিপাল সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়ের পরীক্ষার রিপোর্ট সামনে আসতেই চিকিৎসকদের প্রতি তৃণমূলের তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। আর যেন সমাজের স্বাস্থ্যকর রাজনীতির খোঁজে জনগণ অস্থির, প্রভূত বিতর্কের মধ্যে যেন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে চিকিৎসাব্যবস্থা, আর নেতাদের কথার ফুলঝুরির মধ্যেও সাধারণ মানুষের আশঙ্কা ক্রমশ আরও গভীর হচ্ছে।
“তথ্যের ছায়ায় ২০০২, ‘দ্য সাবরমতী রিপোর্ট’-এর মাধ্যমে বলিউডের নতুন গল্প বলার সূচনা!”
শিল্পের নানা পালাবদলে, বলিউডের নতুন সিনেমা 'দ্য সাবরমতি রিপোর্ট' সামনে নিয়ে এসেছে ২০০২ সালের গোধরার ট্র্যাজেডির গহনে প্রবেশের সাহস। পোশাক-পরিচ্ছদসহ ভিক্রান্ত মেসি, রাশি খান্না ও ridhi dogra-র অভিনয় দর্শকদের নতুন ভাবনায় উদ্বুদ্ধ করবে। সমাজে পরিবর্তনের আহ্বান জানাতে যাওয়া এই সিনেমার টিজার উজ্জীবিত প্রশ্ন উত্থাপন করে - ইতিহাসের অন্ধকার ধাঁধা ও তথ্যের গোপনীয়তা। ১৫ নভেম্বর ২০২৪-এ মুক্তির প্রতীক্ষায়।