শুভেন্দু অধিকারী
“হিন্দুদের কথা বলতে নিষেধ, রাজনৈতিক দলের দ্বন্দ্বে দুর্গার মর্যাদা বিপন্ন: শুভেন্দুর মন্তব্যে নতুন বিতর্ক উজ্জীবিত”
সম্প্রতি শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্যে নতুন করে জোরালো বিতর্ক দেখা দিয়েছে, যেখানে তিনি হিন্দুদের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। হিন্দু সমাজের বিরুদ্ধে একটি মৌলিক চিন্তাধারা কি জাগ্রত হচ্ছে? ভাঙা দুর্গা ঠাকুরের প্রতীকী ভাষা সংস্কৃতি এবং রাজনীতির মুর্তি হয়ে উঠছে। এদিকে, ডক্টর ইউনুস এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উল্লেখ করে, শুভেন্দুবাবু বুঝিয়ে দিতে চাচ্ছেন, রাজনীতির পচা গ্লানি থেকে মুক্তি পেতে হলে সমাজের সম্মান ও ভাবনার প্রতিফলন করা জরুরি। তবে এই সংলাপ কি সত্যিই সমাজের চিত্র প্রতিফলিত করছে, নাকি গোঁড়ামির নতুন অধ্যায়?
শুভেন্দুবাবুর মন্তব্য: “মমতার দার্জিলিং সফর, কি মুখোশ ঢাকা ছলনাময় রাজনীতির দৃশ্য?”
শুভেন্দুবাবুর কথায় যেন মূর্তিমান রাজনীতির নাটক, যেখানে জয় হাতের নাগালে অথচ বাস্তবতা অনুরাগী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দার্জিলিং সফর ছিল অনাকাঙ্ক্ষিত, সরকারি এজেন্টদের মধ্যেও চলছে চুপচাপ রাজনৈতিক খোঁচাখুচি। তবে প্রশ্ন উঠছে—জনতায় আসল জয়ের ছবি কি, নাকি মুখোশের আড়ালে নষ্ট স্বপ্ন?
“বাংলাদেশে নিরীহ হিন্দুদের ওপর হামলা: শুভেন্দুর বিচারে রাজনীতি ও গণতন্ত্রের মুখোশ উন্মোচন!”
বাংলাদেশের হিন্দু সমাজে ঘটে যাওয়া recent হামলা নিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্যে উত্তাপ বাড়ছে। তিনি অভিযোগ করেছেন, সেনা ও পুলিশের যৌথ বাহিনী নিরস্ত্র নিরীহ মানুষদের ওপর হামলা চালিয়েছে, যা কেবল রাজনৈতিক আন্দোলন নয়, বরং মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ডের সুস্পষ্ট উদাহরণ। এই ঘটনাগুলোর প্রেক্ষিতে মূলত রাষ্ট্রের ক্ষমতার অন্ধাতাসময় মানবিকতার দিশাহীনতার যন্ত্রণায় সমাজ বরাবরই কাটাকাটি হচ্ছে, অথচ আমরা আশাহত মানুষের আবেগকে টিকিয়ে রাখতে পারিনি।
“মহামিছিলের অনুমতি না পেয়ে বিজেপির শাহরুখ খানের ‘তোরা কোথায়’– শুভেন্দুর সাংবাদিক বৈঠকে রাজনৈতিক নাটকের নতুন থিম”
মহামিছিলের জন্য আবেদন করে বিজেপি, অথচ অনুমতি পেতে বেগ পেতে হচ্ছে, যেন রাজনীতির পীঠস্থানে শাসকদল নিজের পায়ের নিচে মাটি নেই। শুভেন্দুর সাংবাদিক বৈঠক যেন নাটকের পর্দার আড়ালে গভীর নিরাশার ছবি ফুটিয়ে তোলে, যেখানে গণতন্ত্রের স্বরূপ তবুও অধরা, এবং সত্যি-মিথ্যের খেলা সুখকর নয়।
বিরোধী নেতার তীব্র আক্রমণে ফিরহাদের বক্তব্যে সৃষ্ট শোরগোল, মহিলা কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন।
বুধবার সন্ধ্যার এক বক্তৃতায় ফিরহাদের বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তীব্র আক্রমণ শুরু করেন, জাতীয় মহিলা কমিশনকে ট্যাগ করে। এই ঘটনার পেছনে যেন এক রাজনৈতিক নাটকের কাহিনি লুকিয়ে আছে, যেখানে সমাজের বুভুক্ষা নিয়ে গৃহীত পদক্ষেপগুলি একে অপরের বিরুদ্ধে তীর ধনুক হয়ে ওঠে, আর জনগণের মনোভাবের উত্থান ও অবনতি চলমান। এসব দেখে মনে হয়, আমাদের নেতৃত্ব যেন চিত্রকলা, যেখানে সরল রেখার বদলে কণ্টকাকীর্ণ অবস্থান তৈরি হচ্ছে।
শুভেন্দু বাবুর দাবিতে অন্ধকারে মমতা: ১৪ তারিখের ভাঙচুর কি রাজনৈতিক নাটকের নতুন কিস্তি?
শুভেন্দুবাবুর মন্তব্যে উঠে এসেছে এক রাজনৈতিক নাটকের কাহিনি, যেখানে রাজ্যের শাসক দল এবং বিরোধী পক্ষের মধ্যে বেড়ে চলেছে চাপানউতোর। তিনি দাবি করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আরজি করের ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এভাবে কি চলবে governance? সমাজে অস্থিরতা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যগুলি আরও গভীর সংকটের ইঙ্গিত দেয়, যেখানে সৎ নেতৃত্বের অভাব জনগণের বিশ্বাসকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।