রাজনৈতিক বিতর্ক
সুশান্তবাবুর ক্ষোভ: ‘লিপিকাদেবীকে জড়ানো মহাব্যাপক মিথ্যা; ভাঙচুরের যুক্তি খোঁজার তো কিছু নেই!’
সুশান্তবাবুর উদ্ভট মন্তব্যে রাজনৈতিক গুপ্তচরবৃত্তির তাজা আলোচনায় তিনি জানালেন, লিপিকাদেবীকে নিয়ে অযথা কুৎসা বন্ধ করা উচিত। কিন্তু সত্যি কি, কাউন্সিলরের এড়ানো সত্ত্বেও সংশয়গুলো ঘূর্ণিত হতে থাকে। সামাজিক আন্দোলনের পতনের মতো, ভাঙচুরের যুক্তিতে কি আদৌ কোনো শুদ্ধি সম্ভব? মানুষ এখন প্রশ্ন করতে শিখছে, রাজনীতির তীরে-কাতারের খেলায়।
নারীশক্তির আরাধনায় ধর্মীয় বিসর্জনে মদের আক্রমণ: সমাজের চিত্র বোঝাতে বাধ্য রাষ্ট্রীয় সৃষ্টির নতুন স্রোত?
বাংলার এই দৃশ্যে নারীশক্তির আরাধনা আর বিড়ম্বনার মিশেল—একদিকে শোভাযাত্রায় মহিলার গায়ে মদ ঢালার ঘটনা, অন্যদিকে বৃহত্তর সমাজের চোখে রাজনীতির ক্লীবতা। কি আশ্চর্য, নারীর আবেগের বন্দনা করতে গিয়ে, সুবাসিত সংসারের ঐতিহ্য ভেঙে পড়ছে। সেখানেই কি সত্তার শক্তি আর স্বাধীকারের পরিমাণ নির্ভর করে?
“রাজনীতির কড়া কথার মধ্যে বিস্ফোরণের ধোঁয়া: পাটুলির বোমা ও সমাজের অস্থিরতায় অবস্হান”
পাটুলিতে ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণ নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে, যখন পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কিন্তু কর্তৃপক্ষের অযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ করে। সমাজে নিরাপত্তাহীনতা ও অবিশ্বাসের বাতাবরণ তৈরি হচ্ছে, আর রাজনীতির মঞ্চে কেবল খেলা চলছে। কি মজার! বিশ্বাসঘাতকতার এই খেলা কোনদিন শেষ হবে?
শোভনদেবের প্রশ্ন: ‘ডাক্তারদের টাকার উৎস কী?’— রাজনীতির মঞ্চে উঠছে নতুন সংশয় ও সমাজের অন্ধকার রূপরেখা।
দেগঙ্গায় তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনীতে রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের প্রশ্ন, ‘কোথা থেকে আসছে এই টাকা?’ বাস্তবে রাজনৈতিক অভিনয়ের খোলসের অন্তরালে লুকিয়ে থাকা দুর্নীতির অন্ধকার দিকের প্রতি ইঙ্গিত করে। সমাজের মূলে উত্তেজনা এবং অসন্তোষের ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে, যখন জনগণ শেখরে পৌঁছায় সরকার ও চিকিৎসকদের মধ্যে আদান-প্রদানের রহস্যজনক সূত্র খুঁজতে।
“শিক্ষার নতুন মায়া: সরকারি স্কুলের সংখ্যা বাড়লেও, কেদ্র সরকারী নিয়মে ছোটদের ভবিষ্যৎ কি বিপন্ন?”
বাংলার প্রাথমিক স্কুলে নতুন নিয়ম চালুর ঘোষণা রাজনীতির অঙ্গনে সৃষ্টি করেছে এক অস্থিরতা; ৫০ হাজারেরও বেশি স্কুলে, শুধু দু'হাজার স্কুলেই এই পরিবর্তন আসছে। সরকারী পদক্ষেপের এই বিশাল পরিবর্তন, সমাজের বিচিত্র স্তরের শিক্ষার মান উন্নয়ন করবে কি না, তা নিয়ে চলছে বিতর্কের আবহ। আসল বিষয়টা হলো, সঠিক শিক্ষার অভাবে কি কেউ এখনও উচ্চ প্রাথমিকের অন্তর্ভুক্ত?
“রাজনীতির আলো-বাতাসে বাজির শব্দ: পাটুলি থেকে ভবানীপুরে উচ্চারণশীল প্রতিবাদের ঢেউ!”
ঢাকার পরিপ্রেক্ষিতে, ইএম বাইপাস লাগোয়া বিভিন্ন এলাকা থেকে বাজি ফাটানোর অভিযোগের ঢেউ উঠেছে, যা গত রবিবারের পর ক্রমান্বয়ে বাড়তে শুরু করেছে। সমাজের এ পৃষ্ঠপোষকতা,Governance এর দুর্বলতা, এবং রাজনৈতিক নেতাদের ভাবমূর্তি নিয়ে প্রশ্ন তোলে। বাজির আওয়াজে কি জনগণের আসল সমস্যা চাপা পড়ছে, নাকি এই শব্দই সরকারের নীরবতার প্রতিবিম্ব?
রাজ্যের নিজস্ব অর্থে আবাস প্রকল্পে মমতা প্রশাসনের বিতর্কিত পদক্ষেপ: ঘরে ঢুকে আসে সমাজের সত্তা!
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসন এবার আবাস প্রকল্পের মাধ্যমে জনগণের টাকায় ঘর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, কিন্তু নবান্নের মুখের কথা ও ভুরি ভুরি অভিযোগের মাঝে কি আদৌ সাধারণ মানুষের উন্নতি হবে? রাজনীতির নতুন নাটকীয়তার অন্তরালে, সরকার ও জনগণের মাঝে সম্পর্কের জটিলতা যেন শুদ্ধ কবিতার মতো, আক্রমণাত্মক অন্তর্নিহিত প্রশ্ন তুলে ধরছে।
“কেতুগ্রামে তৃণমূলের অনুষ্ঠানে অভিষেককে মুখ্যমন্ত্রী সম্বোধন: রাজনীতির নতুন নাটক ও বিতর্কের জন্ম!”
গতকাল পূর্ব বর্ধমানে তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনীতে বিধায়ক শেখ শাহনাওয়াজ মণ্ডলের অভিষেককে মুখ্যমন্ত্রী বলে অভিহিত করায় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে। গদির লোভে গোপালকৃষ্ণ বংশের এ যেন নতুন নাটকের মহড়া, যেখানে জনগণের চাহিদা আড়ালে পড়ে যায়, অথচ স্বপ্নগুলো জ্বলজ্বলে থাকে। এই নামকরণের প্রেক্ষিতে জনতার মনে ক্ষোভ কি না, তা সঙ্গত প্রশ্ন। পলিটিক্সের এই বিবর্তনে আসলে আমরা কোথায় অবস্থান করছি?
“রাজ্য বনাম দেশ: দুই স্কিমের পার্থক্যে বাজেটের খেলা, দেবাংশুর পোস্টে উঠল নতুন বিতর্ক!”
দেবাংশুর পোস্টের পর সবার মুখে একটাই প্রশ্ন—কীভাবে রাজ্যের জন্য বরাদ্দ আর কেন্দ্রের জন্য বরাদ্দের মধ্যে এত বিস্তর ফারাক ঘটছে? একজন সদা সচেতন নেটিজেন অর্থের এই অদ্ভুত খেলা তুলে ধরার পর, সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের মধ্যে সরকারের নীতির প্রতি অসন্তোষ ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছে। কবিগুরু যেন বলেন, এই সরকার ও শাসকেরাই আমাদের ভবিষ্যৎ তৈরির কৌশলিদিলেন—তবে মনে হয়, সেই কৌশলটি আরও গভীরতার সঙ্গে ভাবার সময় এসেছে।
মমতার সাড়ে ১৩ বছরের শাসনে ‘ছোট্ট’ ধর্ষণ: রাজনীতির নাটক ও সমাজের বিপর্যয়!
রাজনীতির এ অঙ্গনে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালনার পাঁচফোড়ন যেন গণতন্ত্রের ক্ষতি করছে। যখন তিনি ধর্ষণকে 'ছোট্ট ঘটনা' বলেন, তখন সমাজের বিবেক নিভে যায়। এইলাই বা কি তার ১৩ বছরের শাসনের প্রতিনিধি? জনগণের সারাংশ, আজও কি ধুলোবালির সঙ্গে এসব ভেসে যাবে, নাকি মাতৃস্বরের অঙ্গীকারে নতুন পথ তৈরী হবে?