রাজনৈতিক বিতর্ক
“হিন্দুদের কথা বলতে নিষেধ, রাজনৈতিক দলের দ্বন্দ্বে দুর্গার মর্যাদা বিপন্ন: শুভেন্দুর মন্তব্যে নতুন বিতর্ক উজ্জীবিত”
সম্প্রতি শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্যে নতুন করে জোরালো বিতর্ক দেখা দিয়েছে, যেখানে তিনি হিন্দুদের অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। হিন্দু সমাজের বিরুদ্ধে একটি মৌলিক চিন্তাধারা কি জাগ্রত হচ্ছে? ভাঙা দুর্গা ঠাকুরের প্রতীকী ভাষা সংস্কৃতি এবং রাজনীতির মুর্তি হয়ে উঠছে। এদিকে, ডক্টর ইউনুস এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উল্লেখ করে, শুভেন্দুবাবু বুঝিয়ে দিতে চাচ্ছেন, রাজনীতির পচা গ্লানি থেকে মুক্তি পেতে হলে সমাজের সম্মান ও ভাবনার প্রতিফলন করা জরুরি। তবে এই সংলাপ কি সত্যিই সমাজের চিত্র প্রতিফলিত করছে, নাকি গোঁড়ামির নতুন অধ্যায়?
“পুলিশের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ: বিজেপি সাংসদ ও তৃণমূল সমর্থকের দ্বন্দ্বে নড়েচড়ে উঠছে রাজনীতির চিত্র”
বর্তমান রাজনৈতিক দৃশ্যপটে বিজেপি সাংসদের অভিযোগ ও এক পুলিশকর্মীর প্রকাশ্য তৃণমূল সমর্থনের কথা সুকান্তের নৈতিকতায় সংক্রান্ত প্রশ্ন উঠিয়াছে। এভাবে গবর্ণেন্সের নিরপেক্ষতা নিয়ে আলোচনা চলতে থাকায়, সমাজের চেতনায় একটি নাটকীয় পরিবর্তন সংঘটিত হচ্ছে, যেখানে নেতাদের কর্মকাণ্ড নতুন সিগন্যাল হাজির করছে। সত্যিই, এই নাট্যসংগীতের কৌতুক দেখে সমাজের মানুষ হাসছেন, নাকি কাঁদছেন?
জগদ্ধাত্রী পুজোর আগের আগুন: নেতাদের ‘নীৰব সাহস’ বা জ্ঞানীর অদৃষ্টের খেলা? সমাজে সঙ্কটের আঁচ!
জগদ্ধাত্রী পুজোর ভাসনের মুহূর্তে বিরাট আগুনের তাণ্ডব যেন রাজনীতি ও সমাজের একটিমাত্র স্পর্শকাতর পাত্তা। গব্যনেতাদের উদাসীনতা দেখিয়ে দেয়, উৎসবের ঢলেও মানুষের জীবন কতটা মূল্যহীন। যখন অশান্তির দাবানল সমাজকে গ্রাস করে, তখন কি পান্ডাল সাজাতে জানলেও রাজনীতির দিশাহীনতা কি আমাদেরই জন্য?
“ময়দানের রাজনীতির শুদ্ধতার আকাঙ্ক্ষায়: সিপিএম-বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়া আন্দোলন কি আসলে ‘অরাজনৈতিক’?”
নৈহাটির তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সনৎ দে’র সমর্থনে ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান ও মহামেডানের কর্মকর্তাদের মন্তব্যের পর সিপিএম এবং বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়ায় 'ময়দান রাজনীতিমুক্ত' করার আহ্বান যেন রাজনৈতিক জগতে ক্ষণিকের হাস্যরস। অরাজনৈতিক ব্যানার নিয়ে উঠেছে পুরনো গল্প, যেখানে চলমান সমাজের পরিবর্তে ক্রীড়ার অঙ্গনে রাজনীতির কৈকুমারি যাত্রা – সকলেই নিজেদের মহৎ উদ্দেশ্যে সরব, কিন্তু প্রশ্ন তোলা হয়, এ কি সত্যিই ন্যায়ের সুরে?
বলিউডের চতুর্থ গেইম: রাম গোপাল ভার্মার সোশ্যাল মিডিয়া কেলেঙ্কারিতে রাজনীতির পাঁজি!
আন্দ্রপ্রদেশের প্রকাশম জেলায় নির্মাতা রাম গোপাল বর্মার বিরুদ্ধে স former প্রধানমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নায়ডু এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তার সিনেমা 'ভিউহাম'-এর প্রচার করে এমন পোস্ট করার জেরেই এই মামলা, যা রাজনীতির উত্থানের পাশাপাশি চলচ্চিত্রের সমাজগত প্রতিফলনকে তুলে ধরছে। বর্মার চলমান কটাক্ষে বোঝা যায়, বলিউডের সঙ্গে রাজনীতির জটিল সম্পর্ক এবং কীভাবে মিডিয়া এই দ্বন্দ্বের কেন্দ্রবিন্দুতে স্থান পায়।
বিরোধী নেতার তীব্র আক্রমণে ফিরহাদের বক্তব্যে সৃষ্ট শোরগোল, মহিলা কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন।
বুধবার সন্ধ্যার এক বক্তৃতায় ফিরহাদের বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তীব্র আক্রমণ শুরু করেন, জাতীয় মহিলা কমিশনকে ট্যাগ করে। এই ঘটনার পেছনে যেন এক রাজনৈতিক নাটকের কাহিনি লুকিয়ে আছে, যেখানে সমাজের বুভুক্ষা নিয়ে গৃহীত পদক্ষেপগুলি একে অপরের বিরুদ্ধে তীর ধনুক হয়ে ওঠে, আর জনগণের মনোভাবের উত্থান ও অবনতি চলমান। এসব দেখে মনে হয়, আমাদের নেতৃত্ব যেন চিত্রকলা, যেখানে সরল রেখার বদলে কণ্টকাকীর্ণ অবস্থান তৈরি হচ্ছে।
“আরজি কর কাণ্ডে সিবিআইকে ১০টি কঠিন প্রশ্ন করল জুনিয়র ডাক্তাররা, কবে মিলবে সত্যের রহস্য?”
ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট সিবিআইয়ের দিকে ১০টি তীব্র প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে রাজনৈতিক মহলকে নতুন করে বিপাকে ফেলেছে, এমনকি নির্যাতিতার দেহে পাওয়া তরলের DNA রিপোর্টের রহস্যও অদূরদিনে উন্মুক্ত হবে কিনা, তা নিয়ে জনমানসে উঠছে নানা জিজ্ঞাসা। আমাদের নির্বাচিত কর্তাদের সঠিক পদক্ষেপের আশা কি এখন শুধুই নিছক মহাকাব্যিক কল্পনা?
সুশান্তবাবুর ক্ষোভ: ‘লিপিকাদেবীকে জড়ানো মহাব্যাপক মিথ্যা; ভাঙচুরের যুক্তি খোঁজার তো কিছু নেই!’
সুশান্তবাবুর উদ্ভট মন্তব্যে রাজনৈতিক গুপ্তচরবৃত্তির তাজা আলোচনায় তিনি জানালেন, লিপিকাদেবীকে নিয়ে অযথা কুৎসা বন্ধ করা উচিত। কিন্তু সত্যি কি, কাউন্সিলরের এড়ানো সত্ত্বেও সংশয়গুলো ঘূর্ণিত হতে থাকে। সামাজিক আন্দোলনের পতনের মতো, ভাঙচুরের যুক্তিতে কি আদৌ কোনো শুদ্ধি সম্ভব? মানুষ এখন প্রশ্ন করতে শিখছে, রাজনীতির তীরে-কাতারের খেলায়।
নারীশক্তির আরাধনায় ধর্মীয় বিসর্জনে মদের আক্রমণ: সমাজের চিত্র বোঝাতে বাধ্য রাষ্ট্রীয় সৃষ্টির নতুন স্রোত?
বাংলার এই দৃশ্যে নারীশক্তির আরাধনা আর বিড়ম্বনার মিশেল—একদিকে শোভাযাত্রায় মহিলার গায়ে মদ ঢালার ঘটনা, অন্যদিকে বৃহত্তর সমাজের চোখে রাজনীতির ক্লীবতা। কি আশ্চর্য, নারীর আবেগের বন্দনা করতে গিয়ে, সুবাসিত সংসারের ঐতিহ্য ভেঙে পড়ছে। সেখানেই কি সত্তার শক্তি আর স্বাধীকারের পরিমাণ নির্ভর করে?
“রাজনীতির কড়া কথার মধ্যে বিস্ফোরণের ধোঁয়া: পাটুলির বোমা ও সমাজের অস্থিরতায় অবস্হান”
পাটুলিতে ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণ নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে, যখন পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কিন্তু কর্তৃপক্ষের অযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ করে। সমাজে নিরাপত্তাহীনতা ও অবিশ্বাসের বাতাবরণ তৈরি হচ্ছে, আর রাজনীতির মঞ্চে কেবল খেলা চলছে। কি মজার! বিশ্বাসঘাতকতার এই খেলা কোনদিন শেষ হবে?