রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি
“পাহাড়ি পর্যটকরা জেগে উঠলেও, রাজনৈতিক সমীকরণে কি বদলাবে সুকনার মোমোর ভাগ্য?”
এখন পাহাড়ে পর্যটকদের ভিড় বেড়ে যাওয়ায় টয় ট্রেন চালুর উদ্যোগ যেন সুকনা ও রংটংয়ের দোকানিদের জন্য একটি সুসংবাদ। কিন্তু নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবতার মাঝে যে দূরত্ব, তা কি শুধুই পর্যটন কেন্দ্র রক্ষায় সীমাবদ্ধ? নেতাদের শাসনকৌশল ও জনমানসে সৃষ্ট খুশির উন্মাদনা কিভাবে স্থায়ী হবে, তা ভাবনার বিষয়।
“মমতার নতুন উদ্যোগ: পাহাড়ের প্রতিভা বিকাশের পথে সরকারি পোর্টাল ও স্কিল সেন্টার, কিন্তু রাজনৈতিক নাটকের পর্দা উঠবে কবে?”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাক্য বাজছে পাহাড়ের করুণ সুরে, যেন প্রতিভার ঢেউয়ে তলিয়ে যাচ্ছে বেকারত্বের ভদ্রতাসহকারে। সরকারি পোর্টালের প্রতিশ্রুতি আর স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের স্বপ্নের মাঝে, কি তবে সমাজের এই কাঠগড়ায় এক নতুন আশা খুঁজে পাবে? নাকি এই পদক্ষেপগুলো কেবল রাজনৈতিক কথা, যেই ঠুনকো যানবাহনে চলায় শুধুই খুঁতখুঁত শুনতে পাওয়া যাবে?
অভিযোগের তথ্য জানিয়ে দেবে মেসেজ, আদালতে কৃত্রিম যুক্তির নাটক শেষে কি মিলবে ন্যায়?
অভিযোগকারীর প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব ও আদালতের চক্করে কেটেছে সময়, যেন কোনো নাটকের চরিত্র। প্রশাসনের এই অব্যবস্থাপনা সত্যিই ভাবায়, যেখানে তদন্তকারী ও অভিযোগকারী উভয়েই প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে নিশ্চিত নয়। সরকারী ব্যবস্থার এই উদাসীনতা রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির এক নগ্ন চিত্র, যা সুধীজনদের মনে গভীর প্রশ্ন শূন্য করে।
আয়ুষ্মান ভারত: অমিত শাহের আশ্বাস, কবে পাবেন বাংলার মানুষ, বা এটাই কি এক রাজনীতি?
অমিত শাহের ভাষ্য অনুযায়ী, বাংলার মানুষ ২০২৬ সাল থেকে আয়ুষ্মান ভারত কার্যক্রমের সুফল পাবেন, যার অর্থ চাকরির জন্য ঘুষ আর সুপারিশের দরকার হবে না। তবে, এই প্রতিশ্রুতির আঁকার পিছনে কি সত্যিই পরিবর্তনের বাতাবরণ রয়েছে, নাকি এটি স্রেফ রাজনৈতিক মোহ? সমাজের পরিবর্তন চাই, কিন্তু সরকারের প্রতিশ্রুতির অমলিন পথচলা কি সঠিক দিকেই?