রাজনৈতিক পরিবেশ
মমতার অক্সফোর্ড সফরের প্রস্তুতি, উপনির্বাচনের ফলাফলের পূর্বে রাজনৈতিক গল্পে নতুন মোড়!
কদিন পরেই ৬টি উপনির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হবে, তারপরই মুখ্যমন্ত্রীর বিদেশ সফরের প্রস্তুতি। অক্সফোর্ডের স্মারক বক্তৃতায় অংশ নিতে চাওয়া, কিন্তু জনগণের সমস্যা নিয়ে ভাবনা রক্ষার সময় কোথায়? আমাদের রাজনীতির অংকে যেন নেতাদের ব্যস্ততার মধ্যে আমৃত্যু আত্ম-উলনবনে সমাজের বাস্তবতা পড়ে থাকে, গূঢ় অন্তর্দৃষ্টি মনে করিয়ে দেয়—শাসনের নাট্যরূপ কখনো শেষ হয় না।
“রাজনৈতিক নাটকে শুভঙ্করের নতুন কৌশল: বিজেপি-তৃণমূলকে একসঙ্গে বিঁধবে, ধর্ষণের বিরুদ্ধে সমাজের প্রতিবাদ সংগঠনে কংগ্রেস!”
রাজনৈতিক পটভূমিতে শুভঙ্কর সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত যেন নাটকের এক অদ্ভুত বাঁক, যেখানে বিজেপি ও তৃণমূলকে একসূত্রে গাঁথার প্রতিজ্ঞা। মহিলাদের ওপর নৃশংসতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, আর কংগ্রেসের হাবিব রেজা চৌধুরীর সমর্থনে অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে যেন সমাজের এই কলঙ্কিত দিকটি থেকে পালানোর এক নাটকীয় প্রচেষ্টা। তবে, সত্যিকার পরিবর্তনের জন্য নিজেদেরই প্রশ্ন করতে হবে, আমরা কোথায় যাচ্ছি?
“মুখ্যমন্ত্রীর অভিনন্দন: ছাত্রদের সাফল্যে সূচনা, রাজনীতির মুখোশের আড়ালে কি আবারও কৌতূহল?”
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাফল্যের ঝলক তুলে ধরে বলছেন, রাজ্যের গর্ব ২০২৩ সালের অল ইন্ডিয়া ট্রেড টেস্টে নতুন সাফল্য এসেছে। কিন্তু এই সাফল্য কি সত্যিই শাসনব্যবস্থার উন্নতির নিদর্শন, না কি স্রেফ রাজনীতির খেলার আড়ালে জনশক্তির একমাত্র আশা? সমাজের সামগ্রিক উন্নয়নে কি এগুলো যথেষ্ট?