রাজনৈতিক আলোচনা
কলকাতা-বাঁকুড়া দূরত্ব কমানোর খোঁজে ট্রেন বাতিল, শাসন ও গণমানুষের সম্পর্ক নিয়ে নতুন সংকটের সৃষ্টি!
মসাগ্রামে ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য কলকাতা এবং বাঁকুড়ার দূরত্ব কমবে, কিন্তু মানুষের জীবনে চলাচলের অসুবিধা ঘটে ৫২টি লোকাল ট্রেন বাতিল হচ্ছে। সমাজে উন্নতির এই চাপা উচ্চারণে যেন রাজনৈতিক নেতাদের নীতি ও কর্মদক্ষতার বাস্তবতা প্রকাশ পায়, যখন জনসেবা ও সেবা সংকটের মাঝে ব্যাকুলতা ফুটে ওঠে। এসবের মাঝে জনগণের মাঝে চেপে থাকা নেতিবাচক অনুভূতিগুলো কি কোনদিন মুক্তি পাবে?
“বিজেপি নেতার চাঞ্চল্যকর কটাক্ষ: ‘ইউনুস কাকা চাপের মধ্যে’, মার্কিন নির্বাচনের পর রাজনৈতিক হাওয়ার পরিবর্তন”
আজকের মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর বিজেপি নেতা তরুণজ্যোতি তিওয়ারির ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য, যেখানে তিনি ইউনুসের অবস্থার প্রতি ইঙ্গিত করেছেন, তা যেন রাজনীতির পৃষ্ঠপোষকতা ও সমাজের অন্তর্দৃষ্টি উন্মোচনের এক নতুন দৃষ্টি খুলে দেয়। নেতৃত্বের অক্ষমতার প্রদর্শন সমাজের চেতনায় এক অদ্ভুত দ্বন্দ্ব তৈরি করেছে, আর সোশ্যাল মিডিয়া সেই দ্বন্দ্বের তীব্র প্রতিধ্বনি। একদিকে ‘মালিকপক্ষ হেরে গেছে’—অন্যদিকে, জনতার হার্দিক স্বর কি হারিয়ে যাচ্ছে? রাজনৈতিক নাটকের এই চিত্রপট কি আমাদের ভবিষ্যৎকে গঠন করবে, নাকি শুধুই চন্ডালের অত্যাচার?
বাগডোগরার নাম বদল: রাজনৈতিক জটিলতায় নাটকীয়তা ও গণমানসের দোলাচলে সমাজের প্রবাহের এক উলট-পালট!
বাগডোগরা বিমানবন্দরের নাম বদলের খবরে রাজনীতির শেকড় উথলে উঠেছে। নতুন নামের তালিকায় নানা সংস্কৃতি ও রাজনীতির ছোঁয়া। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, নাম বদলাতে কেমন করে বদলাবে আমাদের জীবন? নেতাদের আগামী প্রজন্মের জন্য তুলে রাখা বা নামের পালে বাতাস লাগানো—এ যেন রসিকতা এবং বাস্তবের এক অভূতপূর্ব মিলন!
“মুর্শিদাবাদের বাজারে গঙ্গার ইলিশের জালে দাম পতনের নাটক; রাজনীতির খাঁচায় জনতার খাদ্যের মানকে প্রশ্নবিদ্ধ!”
মুর্শিদাবাদে গঙ্গার ইলিশের আগমন যেন নতুন এক রাজনীতির সূচনা; আমদানি করা ইলিশের দামে বিরূপ প্রভাব, ছোটো মাছও এখন ২০০ টাকায়! আমাদের নেতাদের কার্যকলাপের দোলাচলে অর্থনীতির জল ধরে রাখতে কেমন অদ্ভুত পিতল-রঙা পালো! সত্যি, এই মাছের বাজারই আজ বুকের পাটা তৈরি করে, জনগণের আসল মুখোশ উন্মোচন করতে।
“রাজ্য সরকারের ওপর কেন্দ্রের বঞ্চনা: মানস ভুঁইয়া ও শুভঙ্কর সরকারের রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের মাঝে জনমানসে কাটছে উৎকণ্ঠা!”
রাজ্যের সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে জানিয়েছেন, রাজ্য সরকারকে আঘাত করে চলা এই বঞ্চনা বরদাস্ত করা যায় না। শুভঙ্কর সরকারকে প্রত্যায়িত করেছেন, রাজনৈতিক ঐক্যের গান গেয়ে, বঞ্চনার বিরুদ্ধে বিশ্বাকাশি করার সময় এসেছে; যেন নয়া দিল্লি থেকে ধর্মের বুলি অর্থহীন হয়ে না যায়।