রাজনীতি
“শ্রদ্ধার চাইতে রাজনৈতিক শত্রুতার সামনে ধর্মগুরুর ‘সেন্ট্রাল ফোর্স’: নেতাদের মানসিকতা ও সমাজের সত্যি চিত্র”
রাজনৈতিক মহলে ধর্মগুরুদের নিয়ে আলোচনার ঝড় ওঠেছে, যেখানে একজন নেতা ব্যক্তিগত সম্মান দেখিয়ে বলেন, ‘সাধুদের তো শত্রু থাকে না’। তবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতি কি তাদের নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে? সমাজের আধ্যাত্মিকতা ও রাজনৈতিক চালাকির এই ঠাট্টা, মানুষের বিবেকের গহীনে কি এক নতুন আলো ফেলার চেষ্টায়?
ভেদাভেদ আরেকবার: উত্তরবঙ্গের যানজট মুক্তির নাটক আর রাজনীতির স্রোতে ভেসে যাচ্ছে জনগণের আশা!
উত্তরবঙ্গের যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ নানামুখী উদ্যোগে ব্যস্ত, তবে কি প্রশাসনিক কৌশল, না কি সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের প্রতি সরকারের অগুরুত্ব? কলকাতার বাইপাস ও জাতীয় সড়কে যাতায়াতের এই পরিকল্পনার পিছনে গার্হস্থ্য রাজনীতির চালচলন কি প্রকাশ পায়? জনতার মনে বিবেকের আলো জ্বালতে পারলে, হয়তো প্রশাসনের এই ব্যস্ততা একটি সার্থক রাজনৈতিক কাহিনি হয়ে উঠতে পারে।
“আমাদের নেতারা কর্মী, কি হাস্যকর! মুখ্যমন্ত্রী হতে চান, রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা; তৃণমূলের ভবিষ্যৎ কি অন্ধকার?”
অনুব্রত কেমন 'কর্মী' বলে নিজেকে নামে নামিয়ে রেখেছেন, যেন রাজনৈতিক স্রোতে কোন বালতি বন্দুক নয়, বরং এক অসহায় মাছ ধরার জালের কাহিনী। মমতার জয় চান, কিন্তু তার পর মোহনালালীদের ব্যবসায়িক সুরোনিমন্ত্র আরও গতে গড়ে উঠেছে। রাজনীতির পাটে, 'মহান নেতা' মমতা ছাড়া সবাই কেবল দলের সৈনিক—হায় রে, কখনো না সমগ্রজীবনের নেতা হয়ে যাওয়ার ভান। এ যেন বঙ্গবন্ধুর দেশ থেকে কেবল বিরস্যি নাম।
“চিকিৎসা রিপোর্ট নিয়ে টানাপড়েনে তৃণমূল, বঙ্গ রাজনীতির নাট্যমঞ্চে নতুন অধ্যায়!”
মঙ্গলবার, আরজি করের প্রিন্সিপাল সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়ের পরীক্ষার রিপোর্ট সামনে আসতেই চিকিৎসকদের প্রতি তৃণমূলের তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। আর যেন সমাজের স্বাস্থ্যকর রাজনীতির খোঁজে জনগণ অস্থির, প্রভূত বিতর্কের মধ্যে যেন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে চিকিৎসাব্যবস্থা, আর নেতাদের কথার ফুলঝুরির মধ্যেও সাধারণ মানুষের আশঙ্কা ক্রমশ আরও গভীর হচ্ছে।
রাজ্যের আইনমন্ত্রীর সতর্কবার্তায় ভোটের রাজনীতির পট পরিবর্তন, রাম ও বিরোধী দলে ভাঙনের আশঙ্কা!
দু'দিন আগে আইনমন্ত্রী মলয় ঘটকের সতর্কবার্তা রাজ্যের রাজনৈতিক সমীকরণের আকাশে গভীর অন্ধকারের সংকেত নিয়ে এল। বিরোধী ভোটগুলো একজোট করার চক্রান্ত, বামেরা রামের দিকে আর কংগ্রেসও যে দোসর হতে পারে– এই হুশিয়ারি যেন এক নাটকের পাণ্ডুলিপি; যেখানে প্রধান বিরোধী দলে ভাঙনের সুর বাজছে। বিজেপির জন্য এটি একটি হতাশার প্রহর, সত্যিই কি নতুন অঙ্কের প্রথম পর্বের শুরু? রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা আজ যেন শ্যামল গাছের মধ্যে খোঁজে একটা তাজা পাতা, যেখানে সকলেই নিজেদের স্বার্থে ফাটলের সামান্য ক্ষতিই লুকিয়ে রেখেছে।
“গুরুতর অভিযোগের মাঝে সায়ন্তিকার মিছিল: سياسية নাটকের একটি নতুন পর্বের সূচনা!”
তন্ময়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগের আবহে সায়ন্তিকা যেন এক নতুন যাত্রায় পা রাখছেন, উত্তরের বারানগরে মিছিলের ডাক দিয়ে। বিকেল চারটেয় শুরু হবে তার নেতৃত্বে, এরপর দক্ষিণ বরানগরের মিছিলও অপেক্ষমাণ। এই রাজনৈতিক নাটকের পটভূমিতে প্রশ্ন উঠছে, নেতৃত্বের আসল মুখ কোনদিকে, এবং আমরা যাদের জন্য আশার আলো দেখছি, তারা কি সত্যি আমাদের প্রত্যাশার অগোয়াড়? রাজনৈতিক মহলের গেমপ্লে যেন এক দার্শনিক প্রশ্নের সম্মুখীন—ক্ষমতার চাতুরিতে কখনো মানবতা হারায়, অথবা মানবতার পথিকৃৎ হয়ে ওঠে?
“জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিবাদ ও ডাক্তারদের দ্বন্দ্ব: রাজনীতির খেলার মধ্যে মানবিকতা হারিয়ে যাচ্ছে?”
সংসারবাসী জুনিয়র চিকিৎসকদের আরজি ও প্রেসমিটের তর্কে পণ্ডিতদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যেন বুদ্ধির সংকট প্রকাশ পায়। আন্দোলনের অঙ্গনে এঁদের বিরোধিতা করে যারা, তারা কি মানবতার সেবার আদর্শে উজ্জ্বল, না কি স্বার্থের শিখরে আত্মবিসর্জন? সমাজের নীতি তলানিতে, আর সরব উক্তি যেন শূন্য নয়ন।
হাওড়ার জলবন্দি রাজনীতির খেলা: এক সাধারণ মানুষের মৃত্যুতে সরকারের গাফিলতিতে উঠে এল সমাজের সংকটময় চিত্র
হাওড়ার রাস্তায় জমা জল, যেখানে একজনের জীবনই ঝরে গেল, তা যেন আমাদের শাসকদের অগোছালো কার্যকলাপের প্রতীক। নেতৃত্বের মহাকাব্যে জনতার আর্তি শুনতে কি পাব? কি ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখবে সমাজ এই মর্মান্তিক ঘটনার পরে? নাকি, আবারও দোষারোপের খেলা শুরু হবে? হে শাসক, তোমার সরকারের অযত্নের জলেই কি হারাতে হবে আরেকটি জীবন?
“গরুমারার বনবাংলো বন্ধ: অগ্নিকাণ্ডের মধ্যে শাসনের অদক্ষতা ও পর্যটন মরসুমের সংকটের প্রতিবন্ধকতা”
এখন ভরা পর্যটনের সাজশোভা, অথচ বনবাংলো গুলি অগ্নিদূষণের অলীকতায় বন্ধ, যেন শাসকের হাতে দেয়ালচিত্র! বর্ষার অজুহাতে বন্ধ থাকা বাংলো এখন দগ্ধ আশঙ্কার প্রতীক, যেখানে সরকারের অগ্নিনির্বাপণের স্বপ্ন আরেকটি কাল্পনিক গল্প। কর্মকা-হীন সরকার আর জনগণের হতাশা যেন এক অপার্থিব নাটকের সূচনা!
“সুবর্ণ গোস্বামীর আইনি নোটিশ: দেবাংশু ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে ক্ষমা চাওয়ার চাপ, রাজনীতির দূষিত রক্তের প্রতিচ্ছবি”
সুবর্ণ গোস্বামীর আইনি নোটিশে দেবাংশু ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে তীব্র অভিযোগ ওঠেছে, যেন রাজনীতির জমিনে এক নতুন কাহীনি লেখা হচ্ছে। ক্ষমা প্রার্থনার চাপ এবং মানহানি মামলা—এতে সমাজের দোর-দোরান্তে রাজনৈতিক শ্লেষ আবার ফুটে উঠেছে। এই নিত্যনতুন নাটক কি আমাদের শাসকদের দুর্বলতা তুলে ধরছে, নাকি জনগণের বুদ্ধি ও অনুভূতির ওপর এক অজানা পরীক্ষা? ইতিহাসের পৃষ্ঠা উল্টোতে হতে পারে, কিন্তু কেমন আছে আমাদের আজকের রাজনৈতিক সচেতনতা?