রাজনীতি

রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্য নিয়োগে গোপন চক্রান্তের ছায়া, কি হচ্ছে শিক্ষার মুক্ত আকাশে?
রাজ্যের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে যখন সরকার ঢালাও বক্তব্যে ব্যস্ত, তখন শুধু দুটি বিশ্ববিদ্যালয় আটকে রইল, সেখানেও কি অদ্ভুত খেলা চলছে! মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে জমা হয়েছে নামের লিস্ট, কিন্তু সেখানেও কি নিয়মের নিপুণ অলঙ্কার। ভেদাভেদে, সৃষ্টির পরিধি সংকুচিত হচ্ছে, সংস্কৃতির স্রোতে আমাদের শুভবুদ্ধির বৃদ্ধিও কি অন্ধকারে?

“লটারির ছাপাখানা ধরা, কোটি কোটি টাকার প্রতারণা; রাজনীতির খেলার মাঠে সৎজয়ীদের বঞ্চনার কাহিনী!”
মাইকেলনগরের লটারির ছাপাখানায় ইডির তল্লাশীর পর সেখান থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হওয়া, যেন গোপনীয় সমঝোতার এক দাগ রেখেছে সমাজের অন্তর্দৃষ্টিতে। জয়ীদের প্রতারণা করে আখেরে অদৃশ্য স্তব্ধতার সৃষ্টি, যা আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতি মানুষের অনাস্থার দরোজা খুলে দেয়। বস্তুত, এই দুর্নীতির গোদাম থেকে বের হয়ে আসছে চোখে ধুলো দেওয়া চেহারা, যে চেহারা সময়ের সাথে সাথে আরও রহস্যময় হয়ে উঠছে।

“ব্যাঙ্কের ছুটির দিনে সরকার আর জনগণের অনিশ্চয়তা: ১৬ নভেম্বর কি আসবে লেনদেনের সংকট?”
বর্তমান রাজনৈতিক আবহে, ব্যাংক ছুটি নিয়ে সাধারণ মানুষের উৎকণ্ঠা যেন একটি সঙ্গীত হয়ে উঠেছে, ১৬ নভেম্বর কি ছুটির দিন হবে? নেতাদের বাগбираġi মরশুমে, জনসাধারণের চিন্তা এবং শাসকদের উদাসীনতার মাঝে সেতু রচনা হচ্ছে, যে সেতু হয়তো একদিন উচ্চাঙ্গ সংগীতে রূপ নেবে। তবে চিন্তা, উপলব্ধি এবং প্রতিবাদে প্রকাশিত কণ্ঠস্বর কি আদৌ গহনির আকাশে এক তারার মতো উজ্জ্বল হয়ে উঠবে?

“টিকিটের জন্য রাজনৈতিক অ্যাকশনে না আসা নেতাদের মমতা-অভিষেকের টুইটকে ‘নয়’ বলার ধৃষ্টতা!”
রাজনীতির এই চক্করে কুণাল বললেন, যাদের পদ চাওয়া আর টিকিট দখলের লড়াইতে হুড়োহুড়ি, তারাই আবার নেতাদের টুইটকে গুরুত্ব দিতে চান না। বাস্তবে, ক্ষমতালোভী সেই মুখগুলো, গণতন্ত্রের মুখে এক অভিনব ছদ্মাবরণে, সমাজের কৌতূহলকে বিরক্ত করছে। এমন রাজনৈতিক নাটকে কোথায় যে সত্যের উদ্ঘাটন, তা যেন আজও অজ্ঞাত।

“অসুস্থতা এবং রাজনৈতিক নাটক: জ্যোতিপ্রিয়ের আদালতে অপমানজনক পরিস্থিতি ও সমাজের বিবেকের প্রতিফলন”
জ্যোতিপ্রিয়র আদালতে অসুস্থতা যেন রাজনৈতিক নাট্যমঞ্চের এক নতুন পর্ব। দুর্নীতির হাত থেকে রেহাই পেতে কি নিত্য নতুন কৌশল অবলম্বন করছেন নেতারা? এডভোকেটদের সচেষ্ট চেষ্টার মাঝেও রাজনৈতিক অঙ্গণে এক অদৃশ্য বৈরী বাতাস বইছে, যা সমাজে governance-এর প্রতি মানুষের অসন্তোষ আরও গভীর করে তুলছে। সত্যিই, রণকৌশলে রোগবালাইকে ভুলে দেওয়া নেতাদের জন্য হাস্যকর, আবার জীবনের বাস্তবতায় যাঁরা দৈনন্দিন সংগ্রামে জড়িত, তাঁদের জন্য বেদনাদায়ক।

“অবাক বাঁচা: দেবাশিসবাবুর কেনাকাটা সরকারের বাড়ি, টাকা গেল ভিন্নের কাছে—রাজনীতির হাস্যকর নাটক!”
বাড়ির জন্য সাজানো খেতাবের খাঁচায় দেবাশিসবাবুর নাম, অথচ তাঁর অধিকারী অর্থ অন্যের ব্যাঙ্কে! রাজনীতির এই মিশ্রণে বিশ্বাসের গন্ধ হারিয়ে যাচ্ছে, যখন জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ছিনতাই হচ্ছে। অস্তিত্বের সংকটে সঙ্গী হয় খোঁজখবর আর বাবুদের শাসন। কোথায় সদাসর্বদা সেবা, আর কোথায় সত্তা?

স্কুটার দুর্ঘটনায় প্রশাসনের সুরক্ষার প্রশ্ন, সড়ক নিরাপত্তায় কোথায় দৃষ্টিশক্তি?
আবহাওয়া যেমন অদলবদল ঘটে, আমাদের রাজনীতির ক্ষেত্রেও সুরোত পরিবর্তনের অভাব নেই। এক তরুণের স্কুটারযাত্রা, বাঁক বদল করতে গিয়ে বাসের নিপীড়নে বিধ্বস্ত। জনমানসে তোলপাড়, রাষ্ট্রের নীতি অকল্যাণের যেন নিদর্শন। দায়ীদের কণ্ঠস্বর কোথায়? আর নেতাদের প্রতিশ্রুতি, যেন একটি মায়াবী ছায়ার মতো—অন্তর্দৃষ্টির অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে।

“ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে সর্বত্র যে তল্লাশি, রাজনৈতিক নাটকের নতুন মোড় কি আমাদের গতি নিয়ন্ত্রণ করবে?”
আগামীকাল ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচন আর পশ্চিমবঙ্গের উপনির্বাচন, অথচ ভোটের একদিন আগে তল্লাশি অভিযানে রাজনৈতিক নাটক যেন গতি পাচ্ছে। কি সাচ্ছন্দ্যে নেতারা শাসন করেন, আর সমাজ কিভাবে মুষ্টিবদ্ধ হয়ে যায়, তা নিয়ে জনতার ভাবনা কেবল কল্পনায় সীমাবদ্ধ। রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে কোন নাট্যকুশলী কতটা সফল, সেটা বোঝা কঠিন।

“বলিউডের নতুন দিগন্ত: ‘দ্য ফেবল’ এর সফলতার প্রজাপতি, আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতীয় সিনেমার গৌরব!”
বলিউডে আলোচনার কেন্দ্রে এসেছে "The Fable", যা লিডস আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে “সেরা চলচ্চিত্র” পুরস্কার জিতেছে। পরিচালক রাম রেড্ডির এই সৃষ্টি, যা জাদুকরী বাস্তবতার সাথে রাজনৈতিক আ allegory মেলায়, অভিনয়ে মনোজ বাজপায়ী এবং অন্যান্য গুণী শিল্পীদের চমৎকার পারফরমেন্স প্রদর্শন করেছে। এই সাফল্য ভারতীয় চলচ্চিত্রের গৌরব এবং বিশ্বব্যাপী দর্শকদের সাথে সংযোগ স্থাপনের নতুন ধারা ত্বরান্বিত করেছে।

পুলিশের বিরুদ্ধে ক্লাবের বিক্ষোভ: শাসনের অস্থিরতা ও জনমানসের প্রতিফলন!
এখন রাজনীতির মাঠ বেশ উত্তাল। ক্লাব সদস্যরা পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে লিপ্ত হলে, যে উত্তেজনা ছড়ায় তা যেন বর্তমান শাসন ব্যবস্থার প্রতিফলন। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও, প্রশ্ন রয়ে যায়—আসলেই তারা কি রক্ষা করতে পারে সমাজের ন্যায়বিচারের কাতার? পরিবর্তিত জনমনের কাহিনি হয়তো এখানেই।