রাজনীতি
“ট্রাম্পের জয়: নন্দীগ্রামের বিধায়কের খুশির পেছনে রাষ্ট্রের শুদ্ধ governance ও সমাজের হালচাল প্রসঙ্গে একটি ব্যঙ্গাত্মক বিশ্লেষণ”
ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বাহবা দিলেন, যেন রাজনীতির এদিকে অদৃশ্য কোনো সৌরজগতের দ্যুতি। governance-এর সততা আর সমাজের নৈতিকতা কোথায়, প্রশ্ন উঠছে, যখন নেতারা উল্টো দিকে, জনগণের আশা দমনে ব্যস্ত। রাজনীতির এই অদ্ভুত নাটকে সাধারণ মানুষের মনের দোলাচলে কি আদৌ কোনও পরিবর্তন আসবে?
অভিষেকের কলকাতা প্রত্যাবর্তন, মমতার কালীপুজোতে উপস্থিতি; জন্মদিনের রাত পোহালে রাজনীতির নতুন সমীকরণ!
বহির্বিশ্ব থেকে চোখের অস্ত্রোপচার সেরে কলকাতায় ফিরেছে অভিষেক, আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির কালীপুজোতে তাঁর উপস্থিতি যেন রাজনৈতিক নাটকের পাতা। শনিবারের আমতলার সভা এবং কুণাল ঘোষের মন্তব্যে উল্লেখযোগ্য হয়ে উঠছে যে, তাঁর জন্মদিনে রাজনীতির রঙ্গমঞ্চ প্রস্ফুটিত হবে। তবে, এ বেলায় কি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান রাজনৈতিক আবরণের পাশাপাশি ভোগান্তির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে?
“নিজের অতীতকে আলিঙ্গন করে সিপিএম: নকশালদের সাথে অস্থায়ী প্রেমের খেলা!”
রাজনীতির অমলিন চালে, সিপিএম আজ নকশালদের সাঙ্গ করে ভোটের দলে নামার চেষ্টা করছে, একসময় যাদের কাঁকসাল বলে খোঁচা দিত। ডাক্তারদের আন্দোলনে ইন্দ্রিয়ম্মাল এই জোটের প্রমাণ দেয়, সরকারী কার্যকলাপের খোলসের ভেতর তালাশ করছে শক্তিপরীক্ষা। দুর্বলের হাত ধরার এই নাটক আদর্শের বদলে বর্তমানের রঙিন রাজনৈতিক প্যালেটে জীবনের তীব্রতা ইউনিসুনে বাঁধছে।
সিপিএম-এর ভিডিও বিব্রত কাণ্ড: ধর্ষণ-খুনে সঞ্জয় রায়, ধনঞ্জয়ের বিতর্কে নেটপাড়ায় উঠে এল শাসনের আসল রূপ!
ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় ধৃত সঞ্জয় রায়ের বিড়ম্বনা সিপিএমের কাছে যেন এক নয়া নাটক বেঁধেছে। নেটপাড়ায় এখন ধনঞ্জয়ের প্রসঙ্গ, যা মনে করায়—রাজনীতির অশান্ত গঙ্গায় শুদ্ধতার খোঁজে আমরা কি সত্যিই হেঁটে চলেছি? নেতা-নেত্রীরাও কি ‘না’ বলে মানবিকতার সীমান্তে দাঁড়িয়ে, নিজেদের মুখপাত্র হিসেবে কিভাবে ভুলি সেই উন্মাদনার?
“বাম নেত্রী মীনাক্ষীর দাবি: ডিপার্টমেন্ট ‘ফাঁসাচ্ছে’, সরকারের টাল Marino কে টার্গেটিং!”
রাজনীতির নাটকীয়তা আজ তীব্র রূপ নিচ্ছে, যেখানে সঞ্জয় রায়ের অভিযোগ সরকারকে দোষারোপ করছে, আর বাম নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় 'দফতরের প্রধান'কে জেরা করতে চান। যেন আমাদের সমাজের বিশ্বাসযোগ্যতার সুতোটিও কেটে যাচ্ছে, আর নেতাদের নৈতিকতা জনগণের কৌতুকের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কত নাটক আর নাট্যকার?
“আবহাওয়া বদলাচ্ছে, বিচারবিরোধী সব হত্যায় আইনজীবীদের নবান্ন: অভয়ার পরিবার শান্তি ও সত্যের খোঁজে!”
অভয়া শান্তির খোঁজে যেসব আইনজীবী সমর আওয়াজ তুলছেন, তাদের উদ্দেশ্যে এক নেতার পরামর্শ—মামলাটি পশ্চিমবঙ্গের বাইরের আদালতে নাকি স্থানান্তরিত হোক, যেখানে সত্যের আলোর মুখ দেখার সুযোগ থাকবে। কিন্তু এ কি অদ্ভুত এক নাটক নয়? রাজনীতির গল্পে দ্বন্দ্ব আর নাটকীয়তা যেন প্রাণের মন্ত্রও। অভয়া এবং তার পরিবার আরও একটি রাজনৈতিক খেলার অঙ্গ, যেখানে শান্তি ক্রমশ বিস্মৃতির গহ্বরে বিলীন হতে বসেছে।
রাজনীতির কারাগারে সঞ্জয়ের ফুঁসতে থাকা কণ্ঠ, শাসনের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা!
সঞ্জয়ের গর্জনের আঁধারে দেখা গেল, রাজনৈতিক নাটকের নতুন অধ্যায়। চার্জ গঠনের মাধ্যমে প্রশ্ন উঠছে সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা, জনগণের মাঝে অসন্তোষ অতি স্পষ্ট। একদিকে নেতা ও মিডিয়ার ক্রমবর্ধমান নাটকীয়তা, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের হতাশা—এক সময় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবিম্বে কি হারাতে যাচ্ছে আমাদের সমাজের শুদ্ধতা?
“রাজনীতির চা-শালার গলিতে, শেখ খয়রাতের প্রশ্ন: ক্ষমতার চাপে সাধারণ কর্মীর অপরাধ চা পান?”
রাজনৈতিক ভাইবন্ধুরা বসে চা খাচ্ছেন, অথচ ঘোষণা আসছে এটাই অপরাধ? সমাজের শীর্ষ বৈঠকের উষ্ণতা যখন সাধারণ কর্মীর সঙ্গেও মিলেমিশে রচিত হয়, তখন সেই মাঙ্গলিক চা আমাদের জন্য প্রশ্ন হয়ে দাঁড়ায়—কোণঠাসা জনতার আস্থা কি এখন রুটি-চায়ের খোঁজে? গণতন্ত্রের নাট্যমঞ্চে অভিনয় চলছে, কিন্তু দর্শকরা আজ প্রশ্ন করছে, সভাধিপতির নেতৃত্বে কতটুকু পরিবর্তন আসছে?
“তালিকা থেকে বাদ পড়েছে ৩.৫ লক্ষ নাম, সরকারী গোলমাল ও জনমানসে ক্রমবর্ধমান অস্বস্তি!”
নবাবদের দীনতা যেন সমাজে নতুন এক নাটক রচনা করেছে; তালিকা থেকে ৩.৫ লক্ষ নাম বাদ পড়লো, আর এ যেন শাসকের গা-গোছানোর অদ্ভুত খেলা। মালদা, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ার মতো জেলাগুলোতে কত মানুষের পরিচয় ভুলে গেছে প্রশাসন, সেই প্রশ্নে এখন সবার মুখে হাসি, আর হাসির আড়ালে লুকানো চিৎকার। রাজনীতি যেন নতুন ছক কষছে, কিন্তু জনগণের অনুসন্ধানের প্রতি কি তাদের অন্তর এই অন্ধকারে আলো জ্বালানোর সাহস পাবে?
“দিওয়ালির ছুটির মাঝে সরকারের কর্মচারীদের আধুনিকতার ছোঁয়া: রাজনীতির পাণ্ডিত্য না কি নাগরিকের দুর্ভোগ?”
হালফিলে রাজনৈতিক দৃশ্যে যেন এক মহান রন্ধনশালা। দিওয়ালির ছুটির মধ্যে স্টক মার্কেটের বন্ধ থাকা আর পশ্চিমবঙ্গের সরকারি অফিসের বন্ধের সিদ্ধান্ত মিলিয়ে বর্ষে বর্ষে ছুটি নিয়ে আলোচনা হলেও, নেতাদের কর্মফল জনগণের খরচা। ফলে, এই অপেক্ষা কবে শেষ হবে, তা নিয়ে সাধারনের প্রশ্ন উঠছে। সত্যি, আর কতদিন শূন্যতার মুর্তিতে আমাদের চলতে হবে?