রাজনীতি
মমতার উত্তরবঙ্গ সফরে ভোটযুদ্ধের প্রস্তুতি; উপনির্বাচনে শাসকের আবেদন: জনগণের আসল মুখচ্ছবি কী?
উত্তরবঙ্গের পল্লিগ্রামগুলো এখন মুখ্যমন্ত্রীর পদধ্বনিতে মগ্ন, যিনি ১৩ নভেম্বরের উপনির্বাচনে জনতার মন জয় করতে সদা প্রস্তুত। কিন্তু এই কার্যক্রমের মাঝে তার আবেদন যেন রাজনৈতিক নাটকের এক বিস্তৃত স্ক্রিপ্ট। নির্বাচনের ফলাফল ২৩ নভেম্বর প্রকাশ হবে, সেইসঙ্গে গণমানুষের আশা আর হতাশার ঝিলমিল। কি নির্মম! নির্বাচনী তপ্ত বাতাসে তার বার্তা যেন প্রতিশ্রুতির মায়াজাল, যেখানে সমাজের বিভিন্ন স্তরের লড়াইয়ের আকুতিও ভাসমান। কতটুকু পরিবর্তন আসবে এই সাধনার মাধ্যমে? কষ্টে লেখার সময়ে, আমাদের রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে বন্দী থাকা কি সত্যিই নতুন পথের সূচনা?
“বাঘা কাতলার দাম দেখেই কি রাজনীতিতে নতুন ঢেউ উঠবে? মানুষ জড়ো, কিন্তু নেতা কোথায়?”
সামশেরগঞ্জের গঙ্গায় ধরা পড়া বিশাল 'বাঘা কাতলা' মাছ যেন রাজনীতির বিশাল উৎসবের প্রতীক, যেখানে জনগণ পেছনের সারিতে দাঁড়িয়ে, মাছ দেখার আনন্দে মেতে ওঠে। মাছের দাম চড়িয়ে, নির্বাচনের তালিকায় সুবিধাবাদীদের রাজত্বকে মনে করিয়ে দেয়—শক্তির কাছে জাতির চাটুকারিতা। এমনকি বিয়েবাড়ির ভোজও সমাজের অসামঞ্জস্যের প্রতিফলন। সত্যিই, আমরা মাছের ডাকে গা ভাসিয়ে দিচ্ছি, যখন দেশ পরিবর্তনের প্রয়োজন।
ক্রিপ্টো-লোভে মেট্রোপলিস: সরকারের চোখে ধুলো, জনগণের পকেটে পুর্টি!
রাজনীতি ও অর্থনীতির নতুন কৌশলে যেন এক সফরের আবাহন। ক্রিপ্টোকারেন্সির মোহনীয় কলা, যেখানে কোটি টাকার লোভে মানুষ ঢুকে পড়ছে একটি ধোঁকা গ্যাংয়ে। এখানে সরকারের প্রতি আস্থা উবে যাচ্ছে, নেতাদের অনভিজ্ঞতা প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। সমাজের মেরুদণ্ড নষ্ট হতে থাকা এ সময়ে, কি তাহলে অসাধু পথে ধন তারাতারি হাসিলের আশা, নাকি এটাই আমাদের ভবিতব্য?
“সিপিএম নেতা সোমনাথ ঝাঁ-এর বহিষ্কারে টালিগঞ্জে উত্তেজনা: রাজনৈতিক নৈতিকতা ও সাধারণ জনতার প্রত্যাশার সংঘাত!”
গত শুক্রবার টালিগঞ্জের সম্মেলনে সিপিএমের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব প্রকাশ পেল, যখন সোমনাথ ঝাঁকে বহিষ্কারের পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এই অসন্তোষ শুধু দলের রন্ধ্রে নয়, সমাজের গভীরে দাগ কাটছে; Governance-এর খেলা, নেতাদের ব্যর্থতা, ও জনতার ক্ষোভ উত্তরের অপেক্ষায়—রাজনীতির চোরাগলিতে আদর্শের ছায়া খুঁজে পাওয়া যেন এক অতি বিমূর্ত কাব্য।
কুণালের নতুন বিস্ফোরক পোস্ট: রাজনীতির মোড়ে ‘হলুদ’ সত্যের সঙ্গে দর্শনে সমাজের মানচিত্রে ঘটছে পরিবর্তন!
ক্রমাগত উত্তাল রাজনৈতিক পানি পূর্ণ হয়েছে কুণালের মন্তব্যে, যা আবারও স্পষ্ট করছে আমাদের সমাজের উল্লাস এবং দ্বন্দ্বের অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি। নেতাদের প্রতিশ্রুতিও যেন কেবল নৈরাজ্যের পথে; পোস্টের চেতনায় ফুটে উঠেছে জনতার অসন্তোষ, যা আমাদের ভাবায়, কি সত্যিই অবাধ্য এই বিবেকের বহর?
“রাজনৈতিক নৈঃশব্দ্যের বিরুদ্ধে তরুণীর মৃত্যু: পরিবার ও সমাজের অভিমানে গভীর সঙ্গতি”
রাজনীতি আজ যেন এক অদ্ভুত নাটক, যেখানে সম্পর্কের অবসান হয় নিখোঁজের রহস্যে। কালনা শহরের রেল লাইনের পাশে এক তরুণীর দেহ পাওয়া গেল, আর প্রশ্ন উঠছে—কতটা সুরক্ষিত আমাদের সমাজ? সরকারী ব্যবস্থা কী শুধুই শব্দের জাদু, না বাস্তবের কঠিন সত্যি? পরিবার ও পুলিশের এই গুঞ্জনে, কি বদলাতে পারে আমাদের মানবিকতা?
ফালাকাটায় রাজনৈতিক মহড়ায় সময়ের বাঁধন, কবে মুক্তি মিলবে অনিশ্চয়তার জালে?
বাংলার আকাশে রাজনীতির হাওয়ায় নতুন এক নাটক শুরু হয়েছে। প্রযুক্তি নির্ভর কাজের মহড়া যেন নিতান্তই এক অভিনয়—সময়সাপেক্ষ, তবু অজ্ঞাত শুধু নিয়মের গতি। ফালাকাটা টাউন ক্লাবের মাঠে এই চিত্র দেখা যায়, যেখানে নেতা-নেত্রীরা আধিকারিকের ক্রমবর্ধমান জীবনের নাটুকে নাট্যশালায় অভিনয় করছেন। সাধারণ মানুষের দিনযাপন কি এই প্রযুক্তির অঙ্গীকারের ছায়াতলে ঢুকবে?
তন্ময়ের তদন্ত: রাজনৈতিক অসারতা আর দলের বৌদ্ধিক দিহিতের নাটক, আলিমুদ্দিনে সম্পূর্ণ নতুন পর্ব!
তন্ময় ভট্টাচার্যের তদন্ত প্রক্রিয়ায় যোগদান, যেন এক নাটকের রিহার্সেল। দলের তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হয়ে তিনি ভাবেন, সত্যের খোঁজে বা ক্ষমতার খেলায় কে জয়ী হবে? কিন্তু এই নাটকের পেছনে যে গলদ থেকে যাচ্ছে, তা সমাজের চোখে ধুলোর মতোই। রাজনীতির মঞ্চে অভিনয়রত এই নেতাদের কর্মকাণ্ডে জনগণের আশা-হতাশা উভয়ই যেন অনন্তকাল ধরে অপেক্ষা করে, কাঙিক্ষত সুরম্যাভূমির।
রাজনীতি কি বয়সের গণ্ডীর মধ্যে বন্দী? অভিষেকের জন্মদিনে কল্যাণের মন্তব্য নিয়ে সমালোচনা ও বিতর্কের ঝড়!
আমাদের রাজনীতিতে প্রবীণত্বের ছত্রছায়ায় নতুন আলো ফেলা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মদিনে কল্যাণের মন্তব্য যেন অবাক করে। বয়সের বৃত্তে আটকে না থেকে মার্কিন নির্বাচনে পদক্ষেপ নেওয়ার সে আহ্বান, কিন্তু নেতাদের কার্যকলাপ ও সমাজোপদ্রবের সাম্ভাষণে বর্ষীয়ানদের ভুমিকা কতটা? সত্যি কি, রাজনীতির মঞ্চে সংখ্যার চেয়ে গুণের মূল্য বেশি?
“বহিষ্কারের পথে সিপিএম; সোমনাথ ঝাঁর বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ—রাজনীতির নাটকে অস্থিরতা ও বিভেদের লক্ষ্মণ!”
রাজনীতির অঙ্গনে ঢাল হয়ে এলেন সোমনাথ ঝাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের পারদ। সিপিএমের টালিগঞ্জ–২ এরিয়া কমিটি সবার সম্মতিতে বহিষ্কারের পথে হাঁটলেও, প্রশ্ন উঠছে—এ কি নতুন মঞ্চে পুরনো খেল? শোকজের চিঠি, সভা-সভা আর অভিযোগের ছাঁচে বন্দী, জনগণের আশা কি হারিয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে? রাজনীতির এই দোলাচলে বাংলার মানুষের প্রতীক্ষা কি আদৌ কোন রূপকথা হবে?