মিডিয়া ভূমিকা
দার্জিলিং চা শ্রমিকদের জীবন সংগ্রাম: সঠিক মজুরি ও বোনাসের দাবিতে আন্দোলন গড়ে উঠছে।
দার্জিলিংয়ের চায়ের শ্রমিকদের জীবন যেন একটি দারুণ নাটক—গ্লানি আর আশা মিশ্রিত। সরকারের সোনালি প্রতিশ্রুতির ছায়ায় তাঁদের বোনাস ও মজুরির অভাবে কালো রাত আসে, যেন গীতের কলিতে বাজছে—"চা তো ভালো, কিন্তু জীবন?" রাজনীতির মাতৃস্নেহ এখানে অসহায়ের হাসি, এই নির্মল চা বাগানের আঁধারে।
“অবাক বাঁচা: দেবাশিসবাবুর কেনাকাটা সরকারের বাড়ি, টাকা গেল ভিন্নের কাছে—রাজনীতির হাস্যকর নাটক!”
বাড়ির জন্য সাজানো খেতাবের খাঁচায় দেবাশিসবাবুর নাম, অথচ তাঁর অধিকারী অর্থ অন্যের ব্যাঙ্কে! রাজনীতির এই মিশ্রণে বিশ্বাসের গন্ধ হারিয়ে যাচ্ছে, যখন জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ছিনতাই হচ্ছে। অস্তিত্বের সংকটে সঙ্গী হয় খোঁজখবর আর বাবুদের শাসন। কোথায় সদাসর্বদা সেবা, আর কোথায় সত্তা?
“মমতার নতুন উদ্যোগ: পাহাড়ের প্রতিভা বিকাশের পথে সরকারি পোর্টাল ও স্কিল সেন্টার, কিন্তু রাজনৈতিক নাটকের পর্দা উঠবে কবে?”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাক্য বাজছে পাহাড়ের করুণ সুরে, যেন প্রতিভার ঢেউয়ে তলিয়ে যাচ্ছে বেকারত্বের ভদ্রতাসহকারে। সরকারি পোর্টালের প্রতিশ্রুতি আর স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের স্বপ্নের মাঝে, কি তবে সমাজের এই কাঠগড়ায় এক নতুন আশা খুঁজে পাবে? নাকি এই পদক্ষেপগুলো কেবল রাজনৈতিক কথা, যেই ঠুনকো যানবাহনে চলায় শুধুই খুঁতখুঁত শুনতে পাওয়া যাবে?
“রতন টাটার কালীপুজোর শোভাযাত্রা: রাজনীতির নাটকীয় দৃশ্যে নতুন গল্প, জনগণের মনোজগতে প্রশ্নের ঢেউ!”
রতন টাটার কালীপুজোর ভাসানে তৃণমূল নেতার শোভাযাত্রা যেন এক রঙ্গীন নাটক, যেখানে রাজনীতির মঞ্চে জনতার অশ্রু-বর্ষণ চিরকালীন। ধর্মের পুজোতে যেন অবলম্বন, অথচ শাসকদের প্রতি বৈরাগ্যের বাতাস—শুভ এবং অশুভের মধ্যকার নাচনে কি সত্যিই মেলে সমাজের মেট গন্ধ? টাটার মুখে সুখের আলোকচ্ছবি, অথচ করুণার ছায়া কি অদৃশ্য?