মিডিয়ার ভূমিকা
“পথ দুর্ঘটনায় শুদ্ধসত্ত্বের গ্রেপ্তার; রাজনৈতিক প্রভাব ও জনমত তুলে ধরল টানাপড়েন!”
শুদ্ধসত্ত্বের গাড়ির একটি দুর্ঘটনা আবারো আমাদের সামনে এনে দিলো সমাজের আদর্শ ও রাজনৈতিক নৈতিকতার প্রশ্ন। এক মহিলা গাড়ির সামনে এসে পড়তেই, হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাণ গেল। নেতাদের ছত্রছায়ায় যেমন পুলিশের কার্যকলাপ, তেমনি গাড়িটি বাজেয়াপ্ত করেই শেষ হলো কি? এভাবেই কি আমরা সুশাসন খুঁজে পাবো?
এদিকে ট্যাব কেলেঙ্কারিতে ইসলামে নতুন গ্রেফতার, রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়ছে!
এদিকে ট্যাব কেলেঙ্কারির নাটক যেন থামছে না, অন্যদিকে দুর্নীতি ও দায়বদ্ধতা নিয়ে সমাজে যে আলোচনা চলছে, তা খুবই প্রাসঙ্গিক। সাব্বির আলমের গ্রেফতারি শুধু এক ব্যক্তিরই দোষারোপ নয়, বরং একটি বিস্তৃত রাজনৈতিক সংস্কৃতির প্রতিফলন—যেখানে দায়িত্ব ও স্বচ্ছতার অভাব, আর প্রতিদিনের নাগরিক জীবনে শঙ্কা ছড়িয়ে দেয়। এই ঘটনাগুলি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, নেতা এবং প্রশাসকেরা কতটা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন জনগণের মন থেকে।
মুর্শিদাবাদের সংঘর্ষে বিজেপির তোয়ারির আঙুলের নির্দেশনায় ভয়ংকর ক্ষমতার খেলা, সমাজের অস্থির মনোভাব কি রাজনৈতিক পালাবদলের ভেতর?
শনিবার রাতে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় ঘটে সংঘর্ষ, অভিযোগ উঠেছে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে হত্যার হুমকি দেওয়ার। বঙ্গ বিজেপির যুব মোর্চার তরুণজ্যোতি তিওয়ারির দাবি, এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্থিতিশীল Governance-এর মুখোশটি আরও জোড়ালো হয়েছে। রাজনীতির এই নাটকীয়তা যেন কবির ভাষাতেই, মানবতার উপর অপরূপ এক সৃষ্টির আহ্বান।
“গরীবের কল্যাণ, কার স্বার্থে? কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের খাদ্য বিতরণের নাটক; সমাজে কি প্রকৃত পরিবর্তন আসছে?”
সরকারের গরীব কল্যাণ অন্ন যোজনার আলোকে ৬ কোটি রেশন গ্রাহকের মধ্যে খাদ্য বিতরণের ঘটনা যেমন একদিকে আশার প্রদীপ, অন্যদিকে সরকারের চাল ও গমের খরচ বহনের অসুবিধা জনতার মাঝে প্রশ্ন জন্ম দেয়। সত্যিই কি মহৎ পরিকল্পনা, বা কেবল বাহ্যিক রূপের আড়ালে এক কৌতুকে? চাষিদের প্রাপ্য দানের কথা মিথ্যের আবরণে ঢাকা পড়ে গেলে সমাজের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্বেগগুলি কোথায় যাবে? এই রাজনৈতিক নাটকেও মানুষের মৌলিক চাহিদা কেন সদা উপেক্ষিত?
কলকাতার কাউন্সিলর সুশান্ত ঘোষকে খুনের চেষ্টায় যুবরাজ গ্রেফতার, ষড়যন্ত্রকারী এখনও অধরায়—রাজনীতির অন্ধকারে নাগরিক জীবনের শঙ্কা!
কলকাতা পুরসভার সুশান্ত ঘোষকে গুলি করে খুন করার চেষ্টায় যুবরাজের গ্রেফতার, অথচ ষড়যন্ত্রের মূল চক্রী এখনও অজ্ঞাত। সিসিটিভি ফুটেজ ভাইরাল, কিন্তু রাজনীতির এই করুণ কাহিনিতে প্রশ্ন ওঠে—কিভাবে শাসকেরা ভয়ে নতজানু? সমাজের নিরাপত্তাহীনতা কি শুধুই রাজনীতির নাটকীয়তার আড়াল, না কি গভীর মানবিক সংকটের প্রতিফলন?
মমতার অক্সফোর্ড সফরের প্রস্তুতি, উপনির্বাচনের ফলাফলের পূর্বে রাজনৈতিক গল্পে নতুন মোড়!
কদিন পরেই ৬টি উপনির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হবে, তারপরই মুখ্যমন্ত্রীর বিদেশ সফরের প্রস্তুতি। অক্সফোর্ডের স্মারক বক্তৃতায় অংশ নিতে চাওয়া, কিন্তু জনগণের সমস্যা নিয়ে ভাবনা রক্ষার সময় কোথায়? আমাদের রাজনীতির অংকে যেন নেতাদের ব্যস্ততার মধ্যে আমৃত্যু আত্ম-উলনবনে সমাজের বাস্তবতা পড়ে থাকে, গূঢ় অন্তর্দৃষ্টি মনে করিয়ে দেয়—শাসনের নাট্যরূপ কখনো শেষ হয় না।
“পুরপ্রধানের টেলিফোন ধমকে Councillor-এর সমালোচনা: পৌরসভা ও লেটারহেডের নাটকীয় খেলা”
নবীন রাজনৈতিক নাটক যেন মঞ্চস্থ হলো, যখন পুরপ্রধান পিন্টু মাহাতো তাঁর উইং-এর সদস্য পৌষালীদেবীকে ফোনে ধমক দিয়ে উৎপাত শুরু করলেন। লেটারহেডের গুরুত্ব বোঝানো যেন আজকের যুগে একটি হাস্যকর কল্পনা, যেখানে গেমনিত সংলাপের অবসান ঘটছে কিন্তু রাজনৈতিক কৌশল কাণ্ডজ্ঞানহীন। সত্যি, গালভরা পদবিগুলোর আড়ালে মানুষের স্বার্থ কোথায়?
“ব্যাঙ্কের ছুটির দিনে সরকার আর জনগণের অনিশ্চয়তা: ১৬ নভেম্বর কি আসবে লেনদেনের সংকট?”
বর্তমান রাজনৈতিক আবহে, ব্যাংক ছুটি নিয়ে সাধারণ মানুষের উৎকণ্ঠা যেন একটি সঙ্গীত হয়ে উঠেছে, ১৬ নভেম্বর কি ছুটির দিন হবে? নেতাদের বাগбираġi মরশুমে, জনসাধারণের চিন্তা এবং শাসকদের উদাসীনতার মাঝে সেতু রচনা হচ্ছে, যে সেতু হয়তো একদিন উচ্চাঙ্গ সংগীতে রূপ নেবে। তবে চিন্তা, উপলব্ধি এবং প্রতিবাদে প্রকাশিত কণ্ঠস্বর কি আদৌ গহনির আকাশে এক তারার মতো উজ্জ্বল হয়ে উঠবে?
“প্রান্তিক রাজনীতির নাটক: বিধান মাঝির কঙ্কালীতলায় বজ্র চিড়, অনুব্রতের অনুগামীদের অনুপস্থিতি প্রশ্নবিদ্ধ!”
বুধবার সকালে আচমকা বাইক মিছিল করলেন কঙ্কালীতলার বিধায়ক বিধান মাঝি, যেন রাজনীতির খেলা নতুন বাঁকে। তাঁর অনুগামীদের নিয়ে বৈঠক হলেও অনুব্রতের অনুগামী উপপ্রধানের অনুপস্থিতি যেন গভীর নীরবতার চিহ্ন। স্বার্থের যুদ্ধে, কে কোথায়, তা নিয়ে কি করুণ হাসি ফুটছে সমাজের দর্পণে!
“রাজনীতির বিষাক্ত কুয়ো: মেডিক্যাল কলেজের হত্যাকাণ্ডে তৃণমূলের উত্তর—সম্প্রদায়ের স্বার্থ ও নারী সুরক্ষার দায়িত্ব!”
জনতার চার্জশিট কর্মসূচিত এক মহিলা আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার কথা বললেও, তৃণমূল সমর্থকরা সেই বক্তব্যে কটাক্ষ করেছেন। এই ঘটনার মাধ্যমে সমাজের গভীর খারাপ প্রভাব ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের অযোগ্যতা আরও স্পষ্ট হলো, যখন মৌলিক মানবতার প্রশ্নে কণ্ঠস্বরগুলি যেন বেঁচে থাকার জন্য একটি সভ্য সমাজের খোঁজেই।