বিধায়ক

“পূর্তমন্ত্রীর দাবি: ২০২৫-এর মধ্যে পূর্ণাঙ্গ জল সরবরাহ, অধ্যক্ষের নির্দেশনায় রাজনৈতিক সঙ্কটের আবহ!”
বিধায়ক ও পূর্তমন্ত্রীর মধ্যে কথোপকথনে স্বচ্ছতার আহ্বান, আর অধ্যক্ষ বিমানের আন্তরিক পরামর্শে প্রকল্পের সীমাবদ্ধতা ফুটে ওঠে। রাজ্য সরকারের জল সরবরাহ প্রকল্পে ৫৩ শতাংশ কাজ সম্পন্ন, কিন্তু ২০২৫ পর্যন্ত অপেক্ষা! যেন শূন্যে আবারও এক নতুন আশা, তবে জনগণের খরিদে কি এ জলের মূল্য কত? সভ্যতার স্রোতে রাজনীতির মিতুর আলোছায়া; প্রতিশ্রুতির রঙিন জালের মাঝে লুকিয়ে রইল জনপদের বাস্তবতা।

বিধায়কের হুমকি: বিদ্যুৎ দফতরের কড়া আইন এড়িয়ে চলছে কারা? স্থানীয়দের মধ্যে বিভ্রান্তি কেন?
প্রভাবশালী বিধায়কের মা-ছেলের কথাবার্তায় সামঞ্জস্য না থাকায় স্থানীয়দের বিভ্রান্তি বেড়েছে, যেন জনগণের দুর্ভোগ ও কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা একটি নাটকের পাণ্ডুলিপি। বিদ্যুৎ দফতরের এ অবহেলা প্রশ্ন তোলে—কীভাবে কিছু মানুষ আইনবহির্ভূত সুবিধা গ্রহণ করে, যখন সাধারণের জন্য আইন থাকে কঠোর। সমাজের এই দ্বিচারিতা কি প্রদর্শন করছে আমাদের শাসনব্যবস্থার প্রকৃত চেহারা?

“রাজনীতির কালিকালে আবারও হামলা: বিধায়কের গাড়িতে ঝড় তুলল আবদুল খালেকের দল, গণতন্ত্রের সুরক্ষা কোথায়?”
মিনাখাঁ থানায় কালীপুজোর নিমন্ত্রণে গিয়ে বিধায়কের ওপর হামলা, যেন রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্ব। আবদুল খালেক মোল্লার দলের হাতে আক্রান্ত নেতা প্রতিফলিত করছেন আমাদের সমাজের অসাংবিধানিক সংঘাতের চিত্র। ক্ষমতার লোভে রাজনীতি যখন নৃশংস হয়ে ওঠে, তখন সাধারণ মানুষের মঙ্গল কেমন করে শনাক্ত হবে? বাস্তবতাকে চিনতে বাকি নেই।