বিজেপি
রিষড়া পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের অভিযোগ: দলের একাংশ বিজেপির সঙ্গে যুক্ত, রাজনৈতিক টানাপড়েনে উত্তপ্ত পরিস্থিতি
রিষড়ার পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দলের অভ্যন্তরীণ অশান্তির কথা তুলে ধরে বলেছেন, কিছু ব্যক্তি বিজেপির ঘনিষ্ঠ হয়ে দলকে কলঙ্কিত করছেন। এ এক অদ্ভুত নাটক, যেখানে দলের রক্তের বন্ধনই হয়ে উঠছে বিশ্বাসঘাতকতার প্রেক্ষাপট। রাজনীতির এই পালাবদলে রাজনৈতিক গোধূলি মঞ্চায়নের এক দৃষ্টান্ত, সমাজের বিবেক যাকে সঙ্গী করে আনে।
অর্জুন সিংয়ের উদ্বেগ: শুভেন্দু ও বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে হত্যার ষড়যন্ত্র, রাজনীতি ও দুর্নীতির অন্ধকারে সমাজের সংকট!
অর্জুন সিংয়ের বিচিত্র আশঙ্কা যে পাঁচ বিজেপি নেতার জীবন নিয়ে ছায়া ফেলছে, তা আবারো প্রমাণ করে রাজনৈতিক নাটের গুরুদের চক্রান্তের কাহিনী। সিআইডির তলবের মুখে, যখন দুর্নীতির অভিযোগ সারাক্ষণ তাড়া করছে, তখন প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন ক্ষমতার খেলায় কে আসলে পুতুল? জনতার দৃষ্টি কি তখনও কর্তব্য, নাকি দৃশ্যের অন্তর্ধান? রাজনীতির এই অদ্ভুত মঞ্চে, যেন কবির গানে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে দুর্বলতার স্বরলিপি।
“মহামিছিলের অনুমতি না পেয়ে বিজেপির শাহরুখ খানের ‘তোরা কোথায়’– শুভেন্দুর সাংবাদিক বৈঠকে রাজনৈতিক নাটকের নতুন থিম”
মহামিছিলের জন্য আবেদন করে বিজেপি, অথচ অনুমতি পেতে বেগ পেতে হচ্ছে, যেন রাজনীতির পীঠস্থানে শাসকদল নিজের পায়ের নিচে মাটি নেই। শুভেন্দুর সাংবাদিক বৈঠক যেন নাটকের পর্দার আড়ালে গভীর নিরাশার ছবি ফুটিয়ে তোলে, যেখানে গণতন্ত্রের স্বরূপ তবুও অধরা, এবং সত্যি-মিথ্যের খেলা সুখকর নয়।
“বিজেপি নেতার চাঞ্চল্যকর কটাক্ষ: ‘ইউনুস কাকা চাপের মধ্যে’, মার্কিন নির্বাচনের পর রাজনৈতিক হাওয়ার পরিবর্তন”
আজকের মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর বিজেপি নেতা তরুণজ্যোতি তিওয়ারির ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য, যেখানে তিনি ইউনুসের অবস্থার প্রতি ইঙ্গিত করেছেন, তা যেন রাজনীতির পৃষ্ঠপোষকতা ও সমাজের অন্তর্দৃষ্টি উন্মোচনের এক নতুন দৃষ্টি খুলে দেয়। নেতৃত্বের অক্ষমতার প্রদর্শন সমাজের চেতনায় এক অদ্ভুত দ্বন্দ্ব তৈরি করেছে, আর সোশ্যাল মিডিয়া সেই দ্বন্দ্বের তীব্র প্রতিধ্বনি। একদিকে ‘মালিকপক্ষ হেরে গেছে’—অন্যদিকে, জনতার হার্দিক স্বর কি হারিয়ে যাচ্ছে? রাজনৈতিক নাটকের এই চিত্রপট কি আমাদের ভবিষ্যৎকে গঠন করবে, নাকি শুধুই চন্ডালের অত্যাচার?
“বাংলায় জয়ের জন্য নানা অঙ্গীকার, বিতর্কিত বক্তৃতায় মিঠুন বললেন – ‘বিজেপি প্রস্তুত যেকোনও কিছুর জন্য'”
অমিত শাহের উপস্থিতিতে বিজেপির সদস্যপদ অভিযানের সূচনা, মিঠুন চক্রবর্তীর কথায় যেন এক অমোঘ সংকেত, ‘বাংলায় জয়ের জন্য প্রস্তুত যেকোনও কিছুর জন্য’, পর্যবেক্ষকরা ভেবে দেখেন, কতটা গভীর হতে পারে রাজনীতির এই চরিত্র। এই চলমান নাটকের জন্য কি আমন্ত্রিত হয়েছে সমাজ? প্রশ্ন উঠেছে, হানাহানি আর প্রতারণার মাঝে বাংলার দরজায় কী প্রত্যাশা নিয়ে যেতে চায় বিজেপি?
বিজেপির বর্ধমানে ভরাডুবি: অভিজিৎবাবুর পদত্যাগ নিয়ে পোস্টার, রাজনৈতিক অস্থিরতায় সমাজের পরিবর্তন কি?
বর্ধমানে বিজেপির বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবির পরও দলটি সংগঠিত হতে পারেনি, আর এ পরিস্থিতিতে জেলা সভাপতির পদত্যাগ নিয়ে পোস্টার পড়ার ঘটনা গভীর প্রশ্ন তোলে। অভিজিৎ বাবুর নেতৃত্বে দলের ভেতরে সমস্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা স্পষ্টভাবে রাজনৈতিক ক্লান্তি ও নেতৃত্বের অপ্রাসঙ্গিকতার চিত্র তুলে ধরে। সমাজের প্রত্যাশা ও রাজনৈতিক বাস্তবতার মধ্যে যে এই দূরত্ব, তাতে হাস্যকরভাবে ইতিহাস নিজেকে পুনরাবৃত্তি করে যাচ্ছে।
বিজেপি নেতার গাড়িতে হামলা: পার্থর বিতর্কিত দায়ভার ও তৃণমূলের নতুন স্বপ্নের যাত্রা!
নৈহাটির ঐকতান মঞ্চে তৃণমূলের বৈঠক, যেখানে পার্থবাবু সনৎ দে’র প্রশংসা করে বলেন, "গাড়িতে হামলা ও বোমা উদ্ধারের ঘটনা যেন নাটকের একটি অধ্যায়!" বিজেপির নীরবতা প্রকৃতপক্ষে মুখোশ দেখার মতো। রাজনীতির এই অঙ্গনে নেতা ও নাটকের চরিত্রবিভাজন, জনগণের মানসিকতায় পড়েছে নিশ্চিত। অতীতের নাটক বাকি থাক ঠিকই, কিন্তু সনৎরা যে সমর battlefield চালাচ্ছেন, তা কি রাষ্ট্রীয় ধারার একটি নতুন রঙ?
মিঠুনের হাতজোড়: বিজেপি কর্মীদের সতর্কতা, ‘টাকার জন্য রাজনীতি নয়, তৃণমূলে চলে যাওয়ার আহ্বান’
মিঠুন ঘোষের ভাষণে উঠে এলো বিজেপির ভক্তির অন্ধত্বের প্রতি এক জোরালো সতর্কবাণী। বুঝিয়ে দিলেন, অর্থের মোহে পা রাখতে নয়, বরং তৃণমূলের দিকে তাকানো উচিত। সত্যিই, আমাদের রাজনৈতিক আবহে কি এটাই প্রতিফলন—গণতন্ত্রের আড়ালে লুকানো স্বার্থের রাজনীতি? যা নৈতিকতা ও সততার ঈশ্বরবাদী চিত্রকে ম্লান করছে!
“বৈষ্ণবনগরে বিধায়কের নিরাপত্তারক্ষীকে মারধর: তৃণমূল ও বিজেপির রাজনৈতিক খণ্ডযুদ্ধের নতুন অধ্যায়”
বৈষ্ণবনগর থানার বেদরাবাদ ঘটনার ভিডিও সামনে আসতেই বিধায়কের নিরাপত্তারক্ষীর সাথে মারধরের নাটক সামাজিক মাধ্যমে ঝড় তুলেছে। বিজেপি তৃণমূলকে আক্রমণ করতে দ্বিধা করছে না, যেন রাজনীতি একটি অসমাপ্ত গদ্য। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে governance এর জটিলতা আর জনমানসে নেতাদের প্রতি বিভ্ৰান্তি আরও স্পষ্ট হচ্ছে, যে সংস্কৃতিবোধ আমাদের রাজনীতিকে পঙ্কিল অবস্থায় ঠেলে দিচ্ছে।
রাজ্য বিজেপির সভাপতির দায়িত্বে সুকান্তবাবুর দিল্লি-কোলকাতা ছোটাছুটি: রাজনৈতিক নাটকের প্রহেলিকা কি কখনো শেষ হবে?
রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্তকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিত্বের পাশাপাশি দলের দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে জেলার মানুষজনের থেকে দূরে থাকতে হচ্ছে। দিল্লি ও কলকাতার মধ্যিখানে গলদঘর্ম হতে হতে তিনি কি আদৌ জনগণের উদ্দেশ্য নিয়ে ভাবছেন, নাকি শুধুই গাড়ির গতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলেছেন? রাজনৈতিক কসরতকে ‘নেতৃত্ব’ বলে চালাতে গিয়ে, সমাজের আদর্শের সঙ্গে যে এই ব্যবধান তৈরি হচ্ছে, তা কি সরকারের চোখে পড়ছে?