প্রশাসনিক সমস্যা
“নকল রশিদ আর টাকার খেলায় নেতাদের উধাও দায়িত্ববোধ: প্রশাসনের অন্ধকারে সমাজের ক্ষতি কতটুকু?”
এতদূর এসে আমাদের সমাজে কি ঘটছে! নকল রশিদ আর টাকা তোলার রাহাজানি যেন এখন দৈনন্দিনের খেলা। প্রশাসন থেকে নেতাদের অবলীলায় দরিদ্র জনগণের সাথে এই প্রতারণা যেন একটি নাটকের দৃশ্য। নেতা-নেত্রীরা সব কিছু জানেন, তবুও ভন্ডামির মাস্তানিতে রাশ নেই। এই দুর্নীতি শুধু অর্থের লুট নয়, আমাদের নৈতিকতারও মৃত্যু।
“অবাক বাঁচা: দেবাশিসবাবুর কেনাকাটা সরকারের বাড়ি, টাকা গেল ভিন্নের কাছে—রাজনীতির হাস্যকর নাটক!”
বাড়ির জন্য সাজানো খেতাবের খাঁচায় দেবাশিসবাবুর নাম, অথচ তাঁর অধিকারী অর্থ অন্যের ব্যাঙ্কে! রাজনীতির এই মিশ্রণে বিশ্বাসের গন্ধ হারিয়ে যাচ্ছে, যখন জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ছিনতাই হচ্ছে। অস্তিত্বের সংকটে সঙ্গী হয় খোঁজখবর আর বাবুদের শাসন। কোথায় সদাসর্বদা সেবা, আর কোথায় সত্তা?
“অভিষেকের বিজয়া সম্মিলনী: বিশ্রামের পরও কি পরিবর্তন ঘটবে রাজনীতির অবস্থানে?”
অভিষেক গত কিছুদিন চিকিৎসকদের নির্দেশে বিশ্রামে ছিলেন, কিন্তু এখন আমতলায় বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে প্রস্তুত। এই পরিবর্তন যেন রাজনৈতিক নাটকের নতুন সংস্করণ—যেখানে নেতাদের অবস্থান হয়ে ওঠে প্রফুল্লতা ও বিপত্তির এক অভিনব সম্মিলন। কবে তাদের নেতৃস্থানীয় কাজের মর্যাদা বুঝবে জনতা? প্রশাসনের জটিলতা ও মানুষের আশা-আশঙ্কার পারস্পরিক সম্পর্ক যেন এক অদ্ভুত কবিতার ছন্দ, যেখানে কখনও দ্রষ্টব্য, কখনও গৌণ।