প্রশাসনিক দুর্বলতা
“বিহারের ‘মাস্টারমাইন্ড’-এর নাটক: ঘাটালের যুবকদের জালে আটকা পড়ে রাজনীতির অবহেলা!”
চন্দ্রকোনা রোডে ট্রাক ছিনতাইয়ের চক্রান্তে ১৩ জন গ্রেফতার, তাদের মধ্যে দুজন ঘাটালের। রঞ্জিত দাস, যিনি ‘মাস্টারমাইন্ড’ হিসেবে পরিচিত, বিহারের জামুইয়ের। প্রশাসনিক নীরবতায় প্রশ্ন ওঠে, সমাজের ফাঁকফোকর ভরপুর। আমরা যে রাজনীতির ছলে চলছি, তাতে অস্থিরতা আর দুর্নীতি কি এই আমাদের গন্তব্য?
নির্যাতিতার বাবার বিবৃতি: সঞ্জয়কে চিনতে না পারায় প্রশ্নে Governance ও বিচার ব্যবস্থার প্রতিবন্ধকতা!
নির্যাতিতার বাবার মুখে সঞ্জয়কে চিনতে না পারার ঘটনাটি বিচারকের গম্ভীর আসনের নিচে যে কতটা অন্ধকারের আবরণ ফেলেছে, সে ভাবনা আমাদের আত্মাকে নাড়া দেয়। এর মধ্য দিয়ে গবর্নেন্সের অক্ষমতা, নেতাদের দায়বদ্ধতা আর সমাজের এ বিপন্ন দশা প্রতিফলিত হয়। রাজনৈতিক নাটকের এসব ক্রীড়ানক, একদিকে জনগণের যন্ত্রণা, অন্যদিকে ক্ষমতার খেলার সীমাহীন হাস্যরস, যেন পুরো প্রেক্ষাপটটাই এক ভোঁতা কৌতুক।
“পুলিশ বদলির আবেদনে দেরি: প্রশাসনের বিরুদ্ধেই জনমত, নেতাদের কর্মক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন!”
পুলিশের কনস্টেবল ও সাব ইন্সপেক্টরদের বদলির আবেদন এখন যেন সময়ের স্রোতে থমকে দাঁড়িয়ে, জেলা অফিসে পড়ে থাকা আবেদনপত্রগুলো জীবনের ঝড়ের মধ্যে বেঁচে থাকার চেষ্টায়। ভবানীভবনে পৌঁছতে সময় লাগছে দীর্ঘ, governance-এর এই অদ্ভুত নাটক কি সদিচ্ছার প্রতিফলন, নাকি অদূরদর্শীর এক গভীর রহস্য? জনগণের ভাবনায় যেন খাবার থালায় মশারির জাল!
শিয়ালদা ট্রেনের সময় নয়, দেশের শাসকের প্রতিশ্রুতি পালনের অঙ্গীকার কি কখনও সময়মতো আসে?
শিয়ালদা থেকে ট্রেনের সময় নিয়ে এক পরিহাস বটে! সরকারিভাবে ঘোষণা করা সময়ের বাইরে, জনতার গন্তব্যের অস্থিরতা যেন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। অনুসন্ধানের রাতে কেউ বুঝে উঠতে পারে না, যাত্রীদের উদ্বেগ কি শুধু ট্রেনের অপেক্ষায়, না কি রাজনৈতিক প্রতিজ্ঞার পূর্ণতার খোঁজে? নেতাদের প্রতিশ্রুতির সাধনা আর নাগরিকদের অসন্তোষ — এ যেন এক হাস্যকর নাটক, যেখানে পরীক্ষা দিতে হয় সাধারণ মানুষের।