প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনা
জনতা ব্যস্ত জগদ্ধাত্রীর পুজোয়, দুর্ঘটনার শোরগোলেই ভেসে গেলো রাজনীতির সত্যিকার চেহারা!
জগদ্ধাত্রী পুজোর আনন্দের মাঝে ঘটে গেল মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনা, যা পুলিশের নজরধারিতে আসা পিকআপ ভ্যানের কথা মনে করিয়ে দেয় রাজনৈতিক অঙ্গনের অব্যবস্থাপনার গল্প। জনগণের ক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে উদ্যোগ নিতে হলেও, প্রশ্ন রয়ে যায়—সরকারি দায়িত্বশীলতা আদৌ কতোটা উন্নতি পায়? বরং আমাদের সমাজের মৌলিক নিরাপত্তা যেন এক বিদ্রোহী ক্ষণ।
অভিযোগের তথ্য জানিয়ে দেবে মেসেজ, আদালতে কৃত্রিম যুক্তির নাটক শেষে কি মিলবে ন্যায়?
অভিযোগকারীর প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব ও আদালতের চক্করে কেটেছে সময়, যেন কোনো নাটকের চরিত্র। প্রশাসনের এই অব্যবস্থাপনা সত্যিই ভাবায়, যেখানে তদন্তকারী ও অভিযোগকারী উভয়েই প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে নিশ্চিত নয়। সরকারী ব্যবস্থার এই উদাসীনতা রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির এক নগ্ন চিত্র, যা সুধীজনদের মনে গভীর প্রশ্ন শূন্য করে।
পুজো শেষ, শোভা নেই: পুরসভার জরিমানা ও বিজ্ঞাপনের ভিড়ে নগরী কেমন?
দুর্গাপুজো শেষে শহরের সৌন্দর্য ম্লান হতে না দেওয়ার জন্য পুরসভা হোর্ডিং সরানোর উদ্যোগ নিয়েছে, কিন্তু বিজ্ঞাপন ফি’র অতিরিক্ত জরিমানা আজকের রাজনৈতিক নাটকের একটি সামান্য মুখরোচক পর্ব। সত্যিই, ঢাকের আওয়াজ কম, কিন্তু নেতাদের মঞ্চে চমক নেই—বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মতো সরকারও সমস্যার বক্তব্যে এই বাঁশের কাঠামোর নীচে লুকিয়ে পড়েছে।