প্রশাসনিক অবহেলা
“দুর্ঘটনার পর প্রশ্ন: প্রশাসন কি কেবল ঘটনা সামলানোর জন্য, না কি জনমানসের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য?”
বিকট শব্দের মাঝে বিপর্যয়ের চিত্র—ঢোলাহাট ও পাথরপ্রতিমা থানার পুলিশ যখন ছুটে আসে, তখন সমাজে প্রশ্ন উঠে, এই সেবা প্রকল্পের গতি কি আসলে প্রতিবন্ধকতার আড়ালে? স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্ধারকাজে সাহসিকতা, কিন্তু চিকিৎসকদের ঘোষণা করল তিনটি আত্মার অবসান। এ যেন চিরন্তন রাজনৈতিক নাট্যকলা—ছোটো বড় কিন্তু এক চরম অসহায়ত্বের মহোৎসব।
শিক্ষার্থীদের ট্যাবের প্রতিশ্রুতি, সরকারী প্রতারণা নিয়ে ক্ষোভে ছাত্র সংগঠন: মেদিনীপুরের জনতায় অস্থিরতা!
শিক্ষা দফতরের চিঠিতে উঠে এসেছে পূর্ব মেদিনীপুরের ছাত্রদের ট্যাব কেনার আশ্বাস, যা এখনও কেবল আশাও রইল। অথচ, এ পরিস্থিতিতে তাদের হয়রানি বেড়ে চলেছে, চাপ বাড়ছে। নেতৃত্বের প্রতি নিদারুণ অনীহা, কিন্তু জনতার আশা এখনও জেগে; সত্যিই কী মিতভাষী আমাদের শাসকেরা?
“রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ভুয়ো প্যাডে টাকা হাতানোর কাহিনি: কার্ড দুর্নীতিতে নৈতিকতাহীনতার এক নতুন অধ্যায়!”
বাংলার মানুষজন এখন কাটাকাটি করছে যে কিভাবে ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ডের পিন নম্বর চুরি হয়ে যাচ্ছে, সেই সঙ্গে ভুয়ো মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে টাকা হাতানোর বিচিত্র কাহিনী। সামাজিক নিরাপত্তার অভাব এবং প্রশাসনের ব্যর্থতা সামনে এসে দাঁড়িয়ে। এই দুর্নীতির ভেতর দিয়ে আমাদের সমাজের গাঢ় সংকট, অর্থনীতির পৃষ্ঠপোষকতা এবং জনগণের অসহায়ত্ব প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। সরকারী ও বেসরকারি স্তরে কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা আরোপিত হচ্ছে না; ফলে, সাধারণ মানুষের মধ্যে অস্থিরতা বাড়ছে, যেন একটি সাংস্কৃতিক দুর্বলতা আমাদের চেতনাকে আচ্ছন্ন করছে।