পশ্চিমবঙ্গ
বেলডাঙায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি: মমতার আত্মগোপন ও হিন্দুদের টার্গেট করার অভিযোগে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা প্রশ্নবিদ্ধ!
পশ্চিমবঙ্গের বেলডাঙায় পরিস্থিতির উত্তাপ যেন অগ্নি-মুঠির ছোঁয়ায় ধরেছে, যেখানে চার জেলায় ইন্টারনেটের আঁধার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আত্মগোপনে, আর রাজ্যের পুলিশ যেন একদিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে প্রহরী, অন্যদিকে হিন্দুদের বিরুদ্ধে উসকানির দায় ভাবছে। এই গণ্ডগোলের ভীড়ে সমাজের হৃদয় কি খুঁজে পাবে শান্তির সুর?
“ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে সর্বত্র যে তল্লাশি, রাজনৈতিক নাটকের নতুন মোড় কি আমাদের গতি নিয়ন্ত্রণ করবে?”
আগামীকাল ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচন আর পশ্চিমবঙ্গের উপনির্বাচন, অথচ ভোটের একদিন আগে তল্লাশি অভিযানে রাজনৈতিক নাটক যেন গতি পাচ্ছে। কি সাচ্ছন্দ্যে নেতারা শাসন করেন, আর সমাজ কিভাবে মুষ্টিবদ্ধ হয়ে যায়, তা নিয়ে জনতার ভাবনা কেবল কল্পনায় সীমাবদ্ধ। রাজনীতির রঙ্গমঞ্চে কোন নাট্যকুশলী কতটা সফল, সেটা বোঝা কঠিন।
নবকুমার মণ্ডলের গ্রেফতার: বিজেপির বুথ সভাপতির খুনের নাটক ও সমাজের নৈতিক পতন!
নবকুমার মণ্ডল, বিজয় ভূঁইয়াকে খুনের অন্যতম অভিযুক্ত, অবশেষে পালানোর পর গ্রেফতার হলেন। বিজেপির বুথ সভাপতির মৃত্যু যেভাবে রাজনৈতিক গরম গরম বিতর্কে জুড়ে যাচ্ছে, তার প্রভাব সমাজে গভীর দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করছে। আর কেমন যেন পলিটিক্সের মঞ্চে, যুক্তি-তর্কের খেলা চলছে, যেখানে মানবিকতার ন্যূনতম শ্রদ্ধা হারিয়ে গেছে। এই ঘটনার মাধ্যমে বোঝা যায়, নেতৃত্বের দায়িত্ব কেবল শক্তি প্রদর্শন নয়, বরং জনগণের প্রতি প্রদীপশিখার মতো আলো ছড়িয়ে দেয়ার।
“রাজ্যপালের দুই বছরের পালা: ‘আপনা ভারত, জাগতা বেঙ্গল’ কর্মসূচিতে সরকারের মুখোশ উন্মোচনের সময়!”
এখনো দু'দিন বাকি, পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস তাঁর পদে দুই বছর পূর্ণ করতে চলেছেন। এই উপলক্ষে শুরু হচ্ছে 'আপনা ভারত, জাগতা বেঙ্গল' কর্মসূচি, যেন রাজনীতির নাট্যমঞ্চে আমাদের যেতে হবে দেশের ইতিহাস, সেই কথার আলাপ করতে। তবে সত্যিকারের আগুন জ্বলছে বাস্তবতায়, যেখানে উপস্থিতিরা নেতাদের চমৎকার কথায় মোহিত, অথচ নাটকের পেছনে লুকানো সমাজের ক্ষতির গল্পগুলো উত্তাল।
“কেতুগ্রামে তৃণমূলের অনুষ্ঠানে অভিষেককে মুখ্যমন্ত্রী সম্বোধন: রাজনীতির নতুন নাটক ও বিতর্কের জন্ম!”
গতকাল পূর্ব বর্ধমানে তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনীতে বিধায়ক শেখ শাহনাওয়াজ মণ্ডলের অভিষেককে মুখ্যমন্ত্রী বলে অভিহিত করায় রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে। গদির লোভে গোপালকৃষ্ণ বংশের এ যেন নতুন নাটকের মহড়া, যেখানে জনগণের চাহিদা আড়ালে পড়ে যায়, অথচ স্বপ্নগুলো জ্বলজ্বলে থাকে। এই নামকরণের প্রেক্ষিতে জনতার মনে ক্ষোভ কি না, তা সঙ্গত প্রশ্ন। পলিটিক্সের এই বিবর্তনে আসলে আমরা কোথায় অবস্থান করছি?
“পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক নাটক: দিলীপ ঘোষের ঘোষণায় আন্দোলন আর সরকারের পতনের প্রশ্নে জনতার রাতের জাগরণ!”
দিলীপ ঘোষের বক্তব্যে যেন হাওয়ার দোলায় উদ্ভাসিত হলো পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক নাটক। সরকারবিরোধী আন্দোলনের শুরুটা যেন এক অভিসন্ধির ফুল-ফোটায়, যেখানে সাধারণ মানুষের রাত জেগে আন্দোলন করা আন্দোলনের মুখপাত্র আর সরকারের পতনের ইচ্ছে খুঁজে বেড়াচ্ছে। সরকারের অদৃশ্য দূরদর্শিতার মাঝে সমাজের গুপ্তবাণী যেন চিহ্নিত করছে, প্রতিবাদে হয়তো হৃদয় গড়ায়, তবে নাকি সেইরকম গভীরতায়!