ন্যায়বিচার
গোপালনগরে দৃষ্টিহীন শিক্ষিকার চাকরি: প্রশাসনের মানবিকতার গল্প নাকি রাজনৈতিক নাটক?
পূর্ব মেদিনীপুরের গোপালনগরে সদ্য চাকরির সুপারিশপত্র হাতে পাওয়া সরস্বতী কর, যিনি ৭৫ শতাংশ দৃষ্টিহীনতায় ভুগছেন, তাঁর শিক্ষাদানের মাধ্যমে সমাজে একটি নতুন আলো জ্বালানোর লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছেন। সরকার যে গোপনে অক্ষমতার সীমারেখা দ্বীর্ণ করেছে, তা যেন আবার একবার স্পষ্ট হচ্ছে; যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও, সাফল্যের ঝলক দেখা যাচ্ছে শুধুমাত্র সুবিধাবাদীর রাজনৈতিক খেলার অন্ধ গলিতে।
“অসুস্থতা এবং রাজনৈতিক নাটক: জ্যোতিপ্রিয়ের আদালতে অপমানজনক পরিস্থিতি ও সমাজের বিবেকের প্রতিফলন”
জ্যোতিপ্রিয়র আদালতে অসুস্থতা যেন রাজনৈতিক নাট্যমঞ্চের এক নতুন পর্ব। দুর্নীতির হাত থেকে রেহাই পেতে কি নিত্য নতুন কৌশল অবলম্বন করছেন নেতারা? এডভোকেটদের সচেষ্ট চেষ্টার মাঝেও রাজনৈতিক অঙ্গণে এক অদৃশ্য বৈরী বাতাস বইছে, যা সমাজে governance-এর প্রতি মানুষের অসন্তোষ আরও গভীর করে তুলছে। সত্যিই, রণকৌশলে রোগবালাইকে ভুলে দেওয়া নেতাদের জন্য হাস্যকর, আবার জীবনের বাস্তবতায় যাঁরা দৈনন্দিন সংগ্রামে জড়িত, তাঁদের জন্য বেদনাদায়ক।
পুলিশের বিরুদ্ধে ক্লাবের বিক্ষোভ: শাসনের অস্থিরতা ও জনমানসের প্রতিফলন!
এখন রাজনীতির মাঠ বেশ উত্তাল। ক্লাব সদস্যরা পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে লিপ্ত হলে, যে উত্তেজনা ছড়ায় তা যেন বর্তমান শাসন ব্যবস্থার প্রতিফলন। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও, প্রশ্ন রয়ে যায়—আসলেই তারা কি রক্ষা করতে পারে সমাজের ন্যায়বিচারের কাতার? পরিবর্তিত জনমনের কাহিনি হয়তো এখানেই।
“আবহাওয়া বদলাচ্ছে, বিচারবিরোধী সব হত্যায় আইনজীবীদের নবান্ন: অভয়ার পরিবার শান্তি ও সত্যের খোঁজে!”
অভয়া শান্তির খোঁজে যেসব আইনজীবী সমর আওয়াজ তুলছেন, তাদের উদ্দেশ্যে এক নেতার পরামর্শ—মামলাটি পশ্চিমবঙ্গের বাইরের আদালতে নাকি স্থানান্তরিত হোক, যেখানে সত্যের আলোর মুখ দেখার সুযোগ থাকবে। কিন্তু এ কি অদ্ভুত এক নাটক নয়? রাজনীতির গল্পে দ্বন্দ্ব আর নাটকীয়তা যেন প্রাণের মন্ত্রও। অভয়া এবং তার পরিবার আরও একটি রাজনৈতিক খেলার অঙ্গ, যেখানে শান্তি ক্রমশ বিস্মৃতির গহ্বরে বিলীন হতে বসেছে।