নিরাপত্তা
“দুর্গাপুরের স্কুলে শিক্ষক-ছাত্রী অশালীন ঘটনার অভিযোগ: আমাদের সমাজে কি শিক্ষা এবং নিরাপত্তা এখন ভ্রমর গানের মতো?”
দুর্গাপুরের সরকারি স্কুলের অভিভাবকেরা যখন শিক্ষক হিসেবে যোগদানকারী এক অশালীন কর্মীর বিরুদ্ধে আন্দোলনে সরব, তখন আমাদের সমাজের নৈতিকতার সংকট যেন প্রকাশ্যে এসে দাঁড়িয়েছে। শিক্ষার sanctum হারিয়ে ফেললে, কেমন করে গড়ে উঠবে ভবিষ্যত প্রজন্ম? নেতাদের নিদ্রার মাঝে, একদিকে প্রশ্নবিদ্ধ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা; অন্যদিকে, ছাত্রীদের নিরাপত্তার প্রতিজ্ঞা। কিছুর পরিবর্তন হবে তো, নাকি অভিভাবকদের সুর নেয়ার সুযোগেও সরকারী গুন্ডামি?
বলিউডের রাজনীতির মধ্যেও সেলিব্রিটিরা কি আসলেই নিরাপদ? সালমানের মৃত্যুমুখী হুমকি উত্থাপন করেছে নতুন আলোচনার স্রোত!
বলিউডের সুপারস্টার সালমান খানের ওপর হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে রাজস্থান থেকে এক যুবককে কर्नাটকায় গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রমাণিত হয়েছে, তিনি একজন নির্মাণ শ্রমিক এবং লরেন্স বিশনয়ের সমর্থক। এর মাধ্যমে ছবির জগতে সন্ত্রাস ও হুমকির ঘটনা নতুনভাবে উদ্ভাসিত হয়েছে, যা সমাজে সন্ত্রাসের উত্থানের পাশাপাশি অভিনেতাদের নিরাপত্তার প্রশ্নও তুলছে। সালমান বর্তমানে বিগ বস ১৮ ও নতুন সিনেমার শুটিং করছেন, অথচ তার জীবন নিরাপত্তা সংকটে। এই ঘটনা চলচ্চিত্র শিল্পের বাস্তবতার একটি বাস্তবীকরণ, যেখানে জনপ্রিয়তা, ভক্তি এবং সন্ত্রাসের মাঝে ভঙ্গুর সেতু সৃষ্টি হয়েছে।
“বলিউডের রাজকুমার সালমানের বিরুদ্ধে হুমকি: নিরাপত্তা ও শিল্পের দ্বন্দ্বে নতুন অধ্যায়”
বলিউডের সালমান খানের জন্য পরিস্থিতি এখন বিপদের দিকে। লরেন্স বিশনয়ের গ্যাং থেকে প্রাপ্ত এক নতুন মৃত্যুর হুমকি তাকে ৫ কোটি রুপি পরিশোধ অথবা বিশনয় সম্প্রদায়ের মন্দিরে ক্ষমা চাওয়ার আদেশ দিয়েছে। মুম্বাই পুলিশ এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে, শক্তিশালী নিরাপত্তা নিয়ে সালমান তার নতুন সিনেমা 'সিকান্দার'-এ কাজ করতে ব্যস্ত। পেশাদারী জীবনের এই শঙ্কাও কি আমাদের সমাজের অপরাধ প্রবণতার চিত্র তুলে ধরছে? এটাই এখন প্রশ্ন।
“সলমানের কাছে মন্দিরে মাফির ডাক, কিন্তু সমাজের অন্ধকারে কবে উদ্ধার হবে বলিউড?”
বলিউডের সুপারস্টার সালমান খান গ্যাংস্টার লরেন্স বিশ্বাসীর থেকে ধারাবাহিক হুমকির মধ্যে রয়েছেন। খ্যাতনামা কৃষক নেতা রাকেশ তিকায়েত সালমানকে মন্দিরে গিয়ে মাফ চাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন, যাকে তিনি 'বদমাশ লোক' বলে অভিহিত করেছেন। ১৯৯৮ সালের কৃষ্ণসার শিকার মামলা নিয়ে চলা এই দীর্ঘ টানাপোড়েনে, সালমানের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলেছে বিশ্বাসীর গ্যাং। সাম্প্রতিক সময়ে, বিščনোই সম্প্রদায়ের সদস্যরা সালমান ও তার বাবার কুশপুতুল পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছে। এই ঘটনাগুলো বলিউডের আড়ালে সমাজের জটিলতা এবং প্রভাবকে সামনে আনে, যা আমাদের সংস্কৃতি ও বিনোদনকে নতুন ভাবে ভাবতে বাধ্য করে।
“বিতর্কের আঁধারে সেলিব্রিটির নিরাপত্তা: বলিউডের আলোর বিচ্ছুরণ কি আদৌ সম্ভব?”
বল্লিউডের পরিস্থিতি বর্তমানে খুবই উত্তেজনাপূর্ণ। সালমান খান ও তার পরিবারকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে, কারণ গ্যাংস্টার লরেন্স বিশনোই খানের উপর প্রাণনাশের হুমকি देत्य করেছে। বিশনোই সম্প্রদায়ের সদস্য়রা জায়পুরে প্রতিবাদ করেছে, সালিম খানের জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করে। তাদের অভিযোগ, ব্ল্যাকবাক হত্যাকাণ্ডের মামলায় সালমানের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এই ২৬ বছর ধরে চলছে, তাতে তাদের ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট উলঙ্গ করা হয়েছে। কিভাবে সিনেমার গল্প, তারকাদের কর্মজীবন এবং তাদের দ্বারা সমাজে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলি চিত্রিত হচ্ছে, তা নিয়ে ভাবার সময় এসেছে।
কলকাতার হৃদয়ে আফশোস: অতিরিক্ত গতির কারণে দুই সাউ পরিবারের অকালমৃত্যু, নীরব শোকের মাঝে বাড়ছে রাজনৈতিক অস্থিরতা।
কলকাতায় কালীপুজো ও দীপাবলির সীলমোহর বসন্তের উৎসবের মতোই উজ্জ্বল, কিন্তু সেদিনের দুর্ঘটনাটি যেন অন্ধকারের ছায়া ফেললো। ট্যাক্সির দ্রুতগতির খেলা এক পরিবারের দু’জনকে শোকের গভীরে নিয়ে গিয়েছে, আশ্চর্য, আধুনিকতার এই চৌকাঠে আমরাই কি অতিক্রান্ত হচ্ছি? নেতাদের কার্যকলাপে যেভাবে জীবনহানি ঘটে, তা কেবল কথার রাজনীতি, নাকি আমাদের জীবনের অমূল্য ক্ষতি? ভাবুন, এই শোক ও আতঙ্কের মধ্যে আমরা কি আমাদের ভবিষ্যৎকে খুঁজে পাবো?
“বাঁশবেড়িয়ায় বাতিস্তম্ভের কার্যকারিতা নিয়ে চাল হচ্ছে ঘুরেফিরে, সামনে কার্তিক পূজার প্রস্তুতি, নিরাপত্তা নাকি নাটক?”
বাঁশবেড়িয়ার বাতিস্তম্ভগুলির পরিদর্শন শুরু হয়েছে, যেন মুখ্যমন্ত্রী ও প্রশাসন প্রশ্নবিদ্ধ না হয়। তবে ভারী বৃষ্টিতে জমছে জল, আর সেই সঙ্গে কারেন্টের আতঙ্ক। বাঙালির উৎসবের লগ্নে বৈদ্যুতিক বিপর্যয়ের শঙ্কা—শুভবুদ্ধির অভাব কি শুধু দূর্বল নেতৃত্বের ছাপ? 16ই নভেম্বর থেকে কার্তিক পূজা, আর সামনের শোভাযাত্রায় রাজনীতির জটিলতার ছবি ফুটে ওঠার অপেক্ষায়।