নারীর অধিকার
“স্বামী কর্তৃক প্রাণনাশের হুমকি ও পুলিশি অভিযোগ: সমাজের মোড়কে গৃহবধূর সাহসী প্রতিবাদ”
সম্প্রতি এক বধূর ঘটে যাওয়া ঘটনায় প্রকট হয়ে উঠছে সমাজের অন্ধকার দিক; যখন স্বামী প্রাণ নাশের হুমকি দিয়েছিল, তখন শাশুড়ি শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের বাণী শুনিয়েছেন। এই নির্মম রাজনীতির মাঝে, কি আশ্চর্য যে, নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা আছে গণতন্ত্রের সমালোচনা। সমাজের স্বাভাবিক নিয়মগুলোতেই তো বিপন্ন মানবতা।
“দেগঙ্গার প্রেমকাহিনী: প্রেম, গর্ভাবস্থা ও সমাজের নীতি নিয়ে ফের আলোচনায় তরুণী ও যুবকের সম্পর্ক”
দেগঙ্গার তরুণীর গর্ভাবস্থা এবং যুবকের যযাতনা, এক বিচিত্র প্রেমের কাহিনীতে রূপ নেয়, যেখানে সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি ও পারিবারিক মূল্যবোধ প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। রাজনৈতিক নেতাদের চুপিসারে কেবল শব্দের খেলাকে অঙ্গীকার করে, সমাজের এই পরিবর্তনের ছোঁয়া বুঝি তাদের চোখেও পড়ছে না, অথচ এই প্রেমের গল্প আমাদেরকে ভাবায়; প্রেমে ও রাজনীতিতে কখনো বিশ্বাস আর কখনো দায়বদ্ধতা কি সত্যিই আলাদা?
“রাজনৈতিক নৈঃশব্দ্যের বিরুদ্ধে তরুণীর মৃত্যু: পরিবার ও সমাজের অভিমানে গভীর সঙ্গতি”
রাজনীতি আজ যেন এক অদ্ভুত নাটক, যেখানে সম্পর্কের অবসান হয় নিখোঁজের রহস্যে। কালনা শহরের রেল লাইনের পাশে এক তরুণীর দেহ পাওয়া গেল, আর প্রশ্ন উঠছে—কতটা সুরক্ষিত আমাদের সমাজ? সরকারী ব্যবস্থা কী শুধুই শব্দের জাদু, না বাস্তবের কঠিন সত্যি? পরিবার ও পুলিশের এই গুঞ্জনে, কি বদলাতে পারে আমাদের মানবিকতা?
পঞ্চায়েতের সালিশিতে নারী নির্যাতন: সম্পত্তির বিবাদে নেতৃত্বের দায়িত্বে প্রশ্ন, সমাজের চিত্রের অঙ্গবিকৃতি!
সম্পত্তির প্রশ্নে সালিশি সভায় নারীদের ওপর নির্যাতন, সেই সঙ্গে পঞ্চায়েত মেম্বার রমজান মোল্লার নাম জড়ানো—এ তো এক অদ্ভুত পরিহাস! প্রশাসনিক দায়বদ্ধতা পালন না করে স্থানীয় নেতাদের এই প্রহসন, সামাজিক নৈতিকতার চূড়ায় তোলা প্রশ্ন—আসলে আমরা কেমন নেতৃত্ব চাই? যেখানে সালিশирাই মানবাধিকারের অবক্ষয়, সেখানে রাজনৈতিক আদর্শের খেয়ে ফেলে দেওয়া কথাধিকারের বাণী শুনতে শুনতে আমরা এক গভীর নীরবতার মধ্যে আটকে যাচ্ছি।