দুর্ঘটনা
“অ্যাক্সিডেন্টের মাঝেও কাশমিরার হাসি: বলিউডের উত্থান-পতন এবং জীবনের অমুল্যPal চোখে দেখা”
সম্প্রতি বলিউড অভিনেত্রী এবং কমেডিয়ান ক্রুশ্না অভিষেকের স্ত্রী কাশমীরা শাহ একটি ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে ফিরেছেন। ইনস্টাগ্রামে রক্তাক্ত টিস্যুর ছবি শেয়ার করে তিনি জানান, দুর্ঘটনাটি কতটা ভয়াবহ ছিল। তবে তিনি সবাইকে আশ্বস্ত করেন যে তিনি দ্রুত সুস্থ হচ্ছেন। পরিবার ও বন্ধুরা তাঁর জন্য চিন্তিত হলেও, এই ঘটনাটি তার জীবনকে নতুনভাবে মূল্যায়ন করতে উৎসাহিত করেছে। কীভাবে এই ধরনের পরিস্থিতি অভিনেতাদের জীবনে পরিবর্তন আনে, তা অবশ্যই সমাজে একটি ভাবনার উদ্রেক করে।
স্কুটার দুর্ঘটনায় প্রশাসনের সুরক্ষার প্রশ্ন, সড়ক নিরাপত্তায় কোথায় দৃষ্টিশক্তি?
আবহাওয়া যেমন অদলবদল ঘটে, আমাদের রাজনীতির ক্ষেত্রেও সুরোত পরিবর্তনের অভাব নেই। এক তরুণের স্কুটারযাত্রা, বাঁক বদল করতে গিয়ে বাসের নিপীড়নে বিধ্বস্ত। জনমানসে তোলপাড়, রাষ্ট্রের নীতি অকল্যাণের যেন নিদর্শন। দায়ীদের কণ্ঠস্বর কোথায়? আর নেতাদের প্রতিশ্রুতি, যেন একটি মায়াবী ছায়ার মতো—অন্তর্দৃষ্টির অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে।
কলকাতার হৃদয়ে আফশোস: অতিরিক্ত গতির কারণে দুই সাউ পরিবারের অকালমৃত্যু, নীরব শোকের মাঝে বাড়ছে রাজনৈতিক অস্থিরতা।
কলকাতায় কালীপুজো ও দীপাবলির সীলমোহর বসন্তের উৎসবের মতোই উজ্জ্বল, কিন্তু সেদিনের দুর্ঘটনাটি যেন অন্ধকারের ছায়া ফেললো। ট্যাক্সির দ্রুতগতির খেলা এক পরিবারের দু’জনকে শোকের গভীরে নিয়ে গিয়েছে, আশ্চর্য, আধুনিকতার এই চৌকাঠে আমরাই কি অতিক্রান্ত হচ্ছি? নেতাদের কার্যকলাপে যেভাবে জীবনহানি ঘটে, তা কেবল কথার রাজনীতি, নাকি আমাদের জীবনের অমূল্য ক্ষতি? ভাবুন, এই শোক ও আতঙ্কের মধ্যে আমরা কি আমাদের ভবিষ্যৎকে খুঁজে পাবো?