তৃণমূল

“তৃণমূলের বস্ত্রদান: নেতা ও বিডিওর মুখোমুখি চিত্রের মাঝে সমাজের বাস্তবতাও কি ফুটে উঠছে?”
তৃণমূলের বস্ত্রদান কর্মসূচিতে বিডিওর উপস্থিতি যেন এক নিকৃষ্ট নাটক, যেখানে শীতল পোশাকের মধ্য দিয়ে অভিনয় হচ্ছে জনগণের বোকামির। সুশৃঙ্খল শাসনের উদাহরণ হিসেবে হাজির হলেও, আসলে এ সব কিছুই তথাকথিত 'সমাজসেবা'র আড়ালে রাজনৈতিক স্বার্থের গন্ধ। জনতার দরদ দেখানোর কোলাহলে, আদর্শের স্তম্ভগুলো কেমন করে তার ভিত্তি খুঁজছে, তারই প্রতিফলন।

শোভনদেবের প্রশ্ন: ‘ডাক্তারদের টাকার উৎস কী?’— রাজনীতির মঞ্চে উঠছে নতুন সংশয় ও সমাজের অন্ধকার রূপরেখা।
দেগঙ্গায় তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনীতে রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের প্রশ্ন, ‘কোথা থেকে আসছে এই টাকা?’ বাস্তবে রাজনৈতিক অভিনয়ের খোলসের অন্তরালে লুকিয়ে থাকা দুর্নীতির অন্ধকার দিকের প্রতি ইঙ্গিত করে। সমাজের মূলে উত্তেজনা এবং অসন্তোষের ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে, যখন জনগণ শেখরে পৌঁছায় সরকার ও চিকিৎসকদের মধ্যে আদান-প্রদানের রহস্যজনক সূত্র খুঁজতে।

বিজেপি নেতার গাড়িতে হামলা: পার্থর বিতর্কিত দায়ভার ও তৃণমূলের নতুন স্বপ্নের যাত্রা!
নৈহাটির ঐকতান মঞ্চে তৃণমূলের বৈঠক, যেখানে পার্থবাবু সনৎ দে’র প্রশংসা করে বলেন, "গাড়িতে হামলা ও বোমা উদ্ধারের ঘটনা যেন নাটকের একটি অধ্যায়!" বিজেপির নীরবতা প্রকৃতপক্ষে মুখোশ দেখার মতো। রাজনীতির এই অঙ্গনে নেতা ও নাটকের চরিত্রবিভাজন, জনগণের মানসিকতায় পড়েছে নিশ্চিত। অতীতের নাটক বাকি থাক ঠিকই, কিন্তু সনৎরা যে সমর battlefield চালাচ্ছেন, তা কি রাষ্ট্রীয় ধারার একটি নতুন রঙ?

“চিকিৎসা রিপোর্ট নিয়ে টানাপড়েনে তৃণমূল, বঙ্গ রাজনীতির নাট্যমঞ্চে নতুন অধ্যায়!”
মঙ্গলবার, আরজি করের প্রিন্সিপাল সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়ের পরীক্ষার রিপোর্ট সামনে আসতেই চিকিৎসকদের প্রতি তৃণমূলের তীব্র সমালোচনা শুরু হয়েছে। আর যেন সমাজের স্বাস্থ্যকর রাজনীতির খোঁজে জনগণ অস্থির, প্রভূত বিতর্কের মধ্যে যেন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে চিকিৎসাব্যবস্থা, আর নেতাদের কথার ফুলঝুরির মধ্যেও সাধারণ মানুষের আশঙ্কা ক্রমশ আরও গভীর হচ্ছে।

মিঠুনের হাতজোড়: বিজেপি কর্মীদের সতর্কতা, ‘টাকার জন্য রাজনীতি নয়, তৃণমূলে চলে যাওয়ার আহ্বান’
মিঠুন ঘোষের ভাষণে উঠে এলো বিজেপির ভক্তির অন্ধত্বের প্রতি এক জোরালো সতর্কবাণী। বুঝিয়ে দিলেন, অর্থের মোহে পা রাখতে নয়, বরং তৃণমূলের দিকে তাকানো উচিত। সত্যিই, আমাদের রাজনৈতিক আবহে কি এটাই প্রতিফলন—গণতন্ত্রের আড়ালে লুকানো স্বার্থের রাজনীতি? যা নৈতিকতা ও সততার ঈশ্বরবাদী চিত্রকে ম্লান করছে!

“উত্তরবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাল ঢেউ: তৃণমূল নেতাদের ‘কড়া দাওয়াই’ ও উপনির্বাচনের চ্যালেঞ্জ”
দিনহাটায় তৃণমূলের সভা যেন এক নাটকীয়তা নিয়ে হাজির হয়েছে, যেখানে উদয়ন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রীর কণ্ঠে দলের নেতা-কর্মীদের জন্য ঘুরে দাঁড়ানোর নির্দেশনা, যেন সৃষ্টির হাতে দিয়েছিলেন চ্যালেঞ্জ। আর ১৩ নভেম্বরের উপনির্বাচন নিয়ে আলোচনা যেন আমাদের সমাজের গভীর রাজনৈতিক স্রোতের দিকে এক নজর। দক্ষতার অভাব অথবা দর্শনের আলোচনা, আটপৌরে রাজনীতির মঞ্চে এক মনোরম তামাশার জন্ম দেয়। জনগণের বিশ্বাস, নেতাদের বক্তব্য এবং নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়া আসছে, ততই যেন দর্শকের মাঝে তরঙ্গব্রেকের সুর উঠছে।

“বৈষ্ণবনগরে বিধায়কের নিরাপত্তারক্ষীকে মারধর: তৃণমূল ও বিজেপির রাজনৈতিক খণ্ডযুদ্ধের নতুন অধ্যায়”
বৈষ্ণবনগর থানার বেদরাবাদ ঘটনার ভিডিও সামনে আসতেই বিধায়কের নিরাপত্তারক্ষীর সাথে মারধরের নাটক সামাজিক মাধ্যমে ঝড় তুলেছে। বিজেপি তৃণমূলকে আক্রমণ করতে দ্বিধা করছে না, যেন রাজনীতি একটি অসমাপ্ত গদ্য। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে governance এর জটিলতা আর জনমানসে নেতাদের প্রতি বিভ্ৰান্তি আরও স্পষ্ট হচ্ছে, যে সংস্কৃতিবোধ আমাদের রাজনীতিকে পঙ্কিল অবস্থায় ঠেলে দিচ্ছে।

কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের সম্ভাব্য জোট: বামেরা বোহেমিয়ান, শুভেঙ্কর প্রশ্নোত্তর কিংবা রাজনীতি!
বাংলার রাজনীতির মঞ্চে এখন বামে কংগ্রেসের দেখা হচ্ছে না, শুভেঙ্কর বাবুর সময়ের অভাব যেন সভাসদদের পিছুহটানো শত্রু। আসন রফায় আলোচনা তো দূরের কথা, কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের জোটের সম্ভাবনাও উঁকি দিচ্ছে। এমন রাজনৈতিক নাটক থেকে মনে হচ্ছে, গদির প্রতি প্রতিযোগিতা আর জনগণের দুর্ভোগের মধ্যকার সম্পর্কটা যেন এক সার্থক হাসির খেলা।