জনমত
কলকাতা পুলিশের নতুন উপকরণ কেনার সিদ্ধান্ত: ঝড়ের পরে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা কি সফল হবে?
ঝড়ের পরে কলকাতা পুলিশ চ procurement-এর তালিকায় নতুন উপকরণ যুক্ত করছে, যেন বৃষ্টির বিদ্রূপে মুনাফার খেলা শুরু হয়েছে। এই সংকট-পরবর্তী ক্রয়ের মধ্যে governance-এর খবরদারি ও নেতাদের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। জনসমর্থন কি সত্যিই ফলপ্রসূ, নাকি আরেকটি রাজনৈতিক খেলা? সমাজের আবেগকে দায়িত্বশীলতার পর্দায় ঢেকে রাখতে গিয়ে, আগামী দিনের শাসন কী রূপ নেবে, সেটাই এখন বড় প্রশ্ন।
“গরীবের কল্যাণ, কার স্বার্থে? কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের খাদ্য বিতরণের নাটক; সমাজে কি প্রকৃত পরিবর্তন আসছে?”
সরকারের গরীব কল্যাণ অন্ন যোজনার আলোকে ৬ কোটি রেশন গ্রাহকের মধ্যে খাদ্য বিতরণের ঘটনা যেমন একদিকে আশার প্রদীপ, অন্যদিকে সরকারের চাল ও গমের খরচ বহনের অসুবিধা জনতার মাঝে প্রশ্ন জন্ম দেয়। সত্যিই কি মহৎ পরিকল্পনা, বা কেবল বাহ্যিক রূপের আড়ালে এক কৌতুকে? চাষিদের প্রাপ্য দানের কথা মিথ্যের আবরণে ঢাকা পড়ে গেলে সমাজের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্বেগগুলি কোথায় যাবে? এই রাজনৈতিক নাটকেও মানুষের মৌলিক চাহিদা কেন সদা উপেক্ষিত?
বাংলাদেশ কায়দায় ‘হিন্দু নিধন’ জরুরি প্রশ্ন: মমতাকে সুকান্তের চ্যালেঞ্জ, পশ্চিমবঙ্গ কি সত্যিই বাংলাদেশে বদলে যাচ্ছে?
সুকান্তর বিস্ফোরক অভিযোগে সাড়া দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ রাজনীতিতে নতুন চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে; তিনি দাবি করেছেন, বেলডাঙায় হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চলছে, যা বাংলাদেশের তালুর ভেতর সীমাবদ্ধ নয়। মমতার প্রতি প্রশ্ন উঠেছে, সরকার কি এক অজানা কৌশলে বাংলাকে বাংলাদেশ বানানোর পাঁয়তারা করছে? রাজনীতির এই নাটকীয়তার পেছনে জনগণের অসন্তোষ রয়েছে, যা সময়ের সাথে সাথে ফুঁসে উঠছে।
“হিমঘর মালিকদের নোটিশ: আলুর দুষ্যন্তি ও শাসনের নতুন অধ্যায় কি দিচ্ছে সমাজকে?”
রাজ্যের হিমঘর মালিকদের পুরনো নোটিশের ছক যখন ব্যবসায়ীদের লক্ষ্য করে, তখন প্রশ্ন উঠছে—আলুর মজুতের এই অশান্তিতে সরকারের পলিসির কতটা গ্রহণযোগ্যতা আছে? ১০ লক্ষ টন আলু পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়ে, কিন্তু জনগণের পেট কাঁপছে ক্ষুধায়। রাজনৈতিক নেতাদের গূঢ় ব্যবসায়ের আঁচে কি আমরা বুঝতে পারব মানুষের সঠিক খাদ্যের অপরিসীম অনলাইন ক্লাস?
“কলকাতাকে বারাণসী সড়কের সাথে যুক্ত করতে নতুন সেতুর খোঁজ, রাজনৈতিক মহলে কাড়াকাড়ি ও জনভারতী!”
বিদ্যাসাগর সেতুর পর কেবল আরেকটি সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয়েছে, রবীন্দ্র সেতু। সরকারের উন্নয়ন আর স্বপ্নের জালে নতুন সেতু কলকাতা-বারাণসী যোগাযোগে নয়া পথ উন্মোচন করতে যাচ্ছিল। তবে এ কি সত্যিই উন্নয়ন, নাকি রাজনৈতিক নাটকের আরেক অধ্যায়? বাংলার জনতার আবেগ কি কেবল এই ইটের পাঁজরে চাপা পড়ে যাবে, নাকি তাদের সচেতনতা দেশের ভবিষ্যত গড়ে তুলবে?
“মমতার নতুন উদ্যোগ: পাহাড়ের প্রতিভা বিকাশের পথে সরকারি পোর্টাল ও স্কিল সেন্টার, কিন্তু রাজনৈতিক নাটকের পর্দা উঠবে কবে?”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাক্য বাজছে পাহাড়ের করুণ সুরে, যেন প্রতিভার ঢেউয়ে তলিয়ে যাচ্ছে বেকারত্বের ভদ্রতাসহকারে। সরকারি পোর্টালের প্রতিশ্রুতি আর স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের স্বপ্নের মাঝে, কি তবে সমাজের এই কাঠগড়ায় এক নতুন আশা খুঁজে পাবে? নাকি এই পদক্ষেপগুলো কেবল রাজনৈতিক কথা, যেই ঠুনকো যানবাহনে চলায় শুধুই খুঁতখুঁত শুনতে পাওয়া যাবে?
পুলিশের বিরুদ্ধে ক্লাবের বিক্ষোভ: শাসনের অস্থিরতা ও জনমানসের প্রতিফলন!
এখন রাজনীতির মাঠ বেশ উত্তাল। ক্লাব সদস্যরা পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে লিপ্ত হলে, যে উত্তেজনা ছড়ায় তা যেন বর্তমান শাসন ব্যবস্থার প্রতিফলন। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও, প্রশ্ন রয়ে যায়—আসলেই তারা কি রক্ষা করতে পারে সমাজের ন্যায়বিচারের কাতার? পরিবর্তিত জনমনের কাহিনি হয়তো এখানেই।
“অভিষেক ডেপুটি সিএম? রাজনীতির নাট্যমঞ্চে নতুন চরিত্রের আগমন চিন্তার খোরাক!”
রাজনৈতিক পটভূমিতে এবার নতুন ফসল, যেখানে অভিষেকের ডেপুটি সিএম হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। দেবাংশু ভট্টাচার্য তাঁর সাফ কথা বললেন, তবে নাম না করে। যেন রাজনৈতিক নাটকের পর্দার আড়ালে চলছে সভ্যতার বিনিময়, যেখানে লোকের আশা-আকাঙ্ক্ষা মুখে ফুটে উঠলেও কর্মকাণ্ডের সূত্র ধরতে পারে না।
“২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষা আগেভাগে, বিদ্যালয় পর্ষদের বিপরীতে ছাত্র-ছাত্রীদের চিৎকারে গলদঘর্ম রাজনৈতিক নাটক!”
আগামী বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা ১৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে, যা তারিখের অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরছে, যেন governance’র সঠিক পথ খোঁজার মরিয়া চেষ্টা। শিক্ষার এই চতুর খেলায়, কর্তৃপক্ষের কঠোর আচরণ সত্ত্বেও, সমাজের উৎকণ্ঠার মাঝে কি শিক্ষা কেবল পরীক্ষার খাতায় সীমাবদ্ধ? জ্ঞানের চাইতে সমালোচনার রাস্তা কি উন্মুক্ত?
ক্রিপ্টো-লোভে মেট্রোপলিস: সরকারের চোখে ধুলো, জনগণের পকেটে পুর্টি!
রাজনীতি ও অর্থনীতির নতুন কৌশলে যেন এক সফরের আবাহন। ক্রিপ্টোকারেন্সির মোহনীয় কলা, যেখানে কোটি টাকার লোভে মানুষ ঢুকে পড়ছে একটি ধোঁকা গ্যাংয়ে। এখানে সরকারের প্রতি আস্থা উবে যাচ্ছে, নেতাদের অনভিজ্ঞতা প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। সমাজের মেরুদণ্ড নষ্ট হতে থাকা এ সময়ে, কি তাহলে অসাধু পথে ধন তারাতারি হাসিলের আশা, নাকি এটাই আমাদের ভবিতব্য?