জনতার প্রতিক্রিয়া
শুভেন্দুবাবুর মন্তব্য: “মমতার দার্জিলিং সফর, কি মুখোশ ঢাকা ছলনাময় রাজনীতির দৃশ্য?”
শুভেন্দুবাবুর কথায় যেন মূর্তিমান রাজনীতির নাটক, যেখানে জয় হাতের নাগালে অথচ বাস্তবতা অনুরাগী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দার্জিলিং সফর ছিল অনাকাঙ্ক্ষিত, সরকারি এজেন্টদের মধ্যেও চলছে চুপচাপ রাজনৈতিক খোঁচাখুচি। তবে প্রশ্ন উঠছে—জনতায় আসল জয়ের ছবি কি, নাকি মুখোশের আড়ালে নষ্ট স্বপ্ন?
“পুলিশের তদন্তে দুর্ঘটনা: নিরাপত্তার বেহাল দশা ও বন্দরের প্রশাসনিক ব্যর্থতার সামনে সমাজের প্রশ্নবোধক চিহ্ন!”
পুলিশ দুর্ঘটনার সময় উপস্থিত সবার সঙ্গে কথা বলে আসল কারণ খুঁজতে বাধ্য হচ্ছে, যেন নিরাপত্তার অভাবের চিত্র পরিষ্কার হয়। কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রতি প্রশ্ন উঠেছে; কিন্তু নেতাদের তালে তালে কি নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, নাকি আবারও কেবল কসেরী কথা? রাজনীতির অঙ্গনে, যে সংকটগুলো খালি চোখে দেখা যায় না, সেগুলোই কি আমাদের সভ্যতার রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবল সংকট বয়ে নিয়ে আসছে?
“কালী ঠাকুরের ভাসান: অপশাসনের অশ্লীল নাচে, জনগণের মননের অগ্নিসংযোগ!”
কালী ঠাকুরের ভাসান চলাকালীন ঘটে গেল অবাক করা কাণ্ড—যেন রাজনৈতিক নাটকের নতুন পর্ব। নেতারা নিজেদের মহিমা জাহিরে ব্যস্ত, অথচ সাধারণ মানুষের হৃদয়ে উঠছে অসন্তোষের ঝড়। অযথা ছবি তোলার চেষ্টা আর জনতার শোক, যেন এক ভাস্কর্যের সামনে নৃত্য; কিন্তু সেই নৃত্যের অর্থ কি? জনগণের বিক্ষোভে কি গর্বের সংকেত খুঁজে পাবেন নেতারা, না কি আবারও কাটতে হবে রাজনীতির অন্ধকারে?